নাহিন আশরাফ
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, সাজের সময় আমরা চোখ কিংবা বেজ মেকআপসহ সব বিষয়ে খেয়াল রাখলেও ভ্রু এড়িয়ে যাই। কিন্তু পরিপূর্ণ সাজের জন্য একে সুন্দর করে সাজাতে জানলে সাজ হবে আরও বেশি পরিপূর্ণ। আবার নিখুঁতভাবে ভ্রু প্লাক না করলে, কাঙ্ক্ষিত আকার দিতে না পারলে পুরো লুকটাই নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
মুখের আকৃতি
ভ্রুর আকার কেমন হবে, তা বোঝার জন্য নিজের মুখের আকৃতি সম্পর্কে জানতে হবে। মুখ ডিম্বাকৃতির হলে ভ্রুর এমন আকার দিতে হবে, যাতে মুখ আরও বেশি গোল না লাগে। লম্বা মুখে যেকোনো ফ্ল্যাট আকারের ভ্রু মানানসই। মুখ ডায়মন্ড আকারের হলে গোলাকৃতি ভ্রু ভালো লাগবে। ভ্রু তোলার ক্ষেত্রেও আকৃতি খেয়াল রাখা উচিত। ভ্রু সাজানোর সময় অবশ্যই স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করতে হবে।
ভ্রুর আকার
সবাই চায় ঘন ভ্রু; কিন্তু সব সময় প্রাকৃতিকভাবে ঘন ভ্রু থাকে না। মুখের কোমল বা কঠিন রূপের ওপর ভিত্তি করে এর আকার ঠিক রাখা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময় ভ্রুর আশপাশে অনেক ছোট লোম হয়ে এর আকৃতি নষ্ট করে দেয়। চাইলে ঘরে বসে টুইজার দিয়ে এর আশপাশের লোমগুলো তুলে ফেলে একে নির্দিষ্ট আকার দিতে পারেন। এ ছাড়া নিয়ম করে ভ্রু প্লাকও করা যেতে পারে। তবে ভ্রু প্লাক করলে অনেক সময় এর প্রাকৃতিক ভাব নষ্ট হয়। সঠিকভাবে ভ্রু প্লাক না করলে মুখের সঙ্গে বেমানান লাগে।
ভ্রু আঁকতে
খুব সহজে নিজের মনের মতো ভ্রু এঁকে নেওয়া সম্ভব। তবে সে ক্ষেত্রে কয়েকটি কৌশল অনুসরণ করতে হবে। অনেকে কালো কাজল দিয়ে ভ্রু এঁকে নেওয়ার মতো ভুল করেন হরহামেশা। ফলে এর স্বাভাবিক লুক থাকে না এবং দেখতে বেমানান লাগে। ভ্রুর প্রাকৃতিক লুক রাখতে চাইলে নিজের চুলের রং থেকে দুই শেড হালকা আইব্রো পাউডার শেড বেছে নিতে হবে। আজকাল অনেক বেশি জনপ্রিয় আইব্রো জেল। এটি ব্যবহারের ফলে ভ্রু গোছানো থাকে। অনেক সময় আইব্রো আঁকতে গেলে ছড়িয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে কনসিলার দিয়ে ঠিক করে নিতে হবে। মোটা ভ্রু চিকন করে ফেলতে হবে। আলাদা করে ভ্রুর জন্যই এখন বেশ ভালো মেকআপ কিট পাওয়া যায়। তাতে ভ্রুকে সুন্দর করে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় সব যন্ত্র থাকে। চাইলে ভ্রুর জন্য ভালো মানের একটি আইব্রো কিট ব্যবহার করা যেতে পারে।
যত্নআত্তি
অনেকে ভ্রুর আলাদা করে যত্নের কথা ভাবি না। কিন্তু এর যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। ভ্রুর মধ্যে অনেক মরা চামড়া জন্মে। এগুলো তুলতে এতে স্ক্রাবিং করা যেতে পারে। নারকেল তেল বা অলিভ অয়েল দিয়ে ভ্রু ম্যাসাজ করলে ত্বকের রক্তচলাচল বাড়ে। মেকআপ তোলার সময় ভ্রু জেল কিংবা আইব্রো পাউডার দিয়ে থাকলে তা পরিষ্কার করে নিতে হবে। ভ্রু অতিরিক্ত পাতলা হলে মাঝেমধ্যে ক্যাস্টর অয়েল দিতে পারেন। এটি ভ্রু ঘন করতে সাহায্য করে। প্রয়োজন ছাড়া ঘন ঘন ভ্রু প্লাক এড়িয়ে চলার চেষ্টা করতে হবে।
সূত্র: ফেমিনা
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, সাজের সময় আমরা চোখ কিংবা বেজ মেকআপসহ সব বিষয়ে খেয়াল রাখলেও ভ্রু এড়িয়ে যাই। কিন্তু পরিপূর্ণ সাজের জন্য একে সুন্দর করে সাজাতে জানলে সাজ হবে আরও বেশি পরিপূর্ণ। আবার নিখুঁতভাবে ভ্রু প্লাক না করলে, কাঙ্ক্ষিত আকার দিতে না পারলে পুরো লুকটাই নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
মুখের আকৃতি
ভ্রুর আকার কেমন হবে, তা বোঝার জন্য নিজের মুখের আকৃতি সম্পর্কে জানতে হবে। মুখ ডিম্বাকৃতির হলে ভ্রুর এমন আকার দিতে হবে, যাতে মুখ আরও বেশি গোল না লাগে। লম্বা মুখে যেকোনো ফ্ল্যাট আকারের ভ্রু মানানসই। মুখ ডায়মন্ড আকারের হলে গোলাকৃতি ভ্রু ভালো লাগবে। ভ্রু তোলার ক্ষেত্রেও আকৃতি খেয়াল রাখা উচিত। ভ্রু সাজানোর সময় অবশ্যই স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করতে হবে।
ভ্রুর আকার
সবাই চায় ঘন ভ্রু; কিন্তু সব সময় প্রাকৃতিকভাবে ঘন ভ্রু থাকে না। মুখের কোমল বা কঠিন রূপের ওপর ভিত্তি করে এর আকার ঠিক রাখা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময় ভ্রুর আশপাশে অনেক ছোট লোম হয়ে এর আকৃতি নষ্ট করে দেয়। চাইলে ঘরে বসে টুইজার দিয়ে এর আশপাশের লোমগুলো তুলে ফেলে একে নির্দিষ্ট আকার দিতে পারেন। এ ছাড়া নিয়ম করে ভ্রু প্লাকও করা যেতে পারে। তবে ভ্রু প্লাক করলে অনেক সময় এর প্রাকৃতিক ভাব নষ্ট হয়। সঠিকভাবে ভ্রু প্লাক না করলে মুখের সঙ্গে বেমানান লাগে।
ভ্রু আঁকতে
খুব সহজে নিজের মনের মতো ভ্রু এঁকে নেওয়া সম্ভব। তবে সে ক্ষেত্রে কয়েকটি কৌশল অনুসরণ করতে হবে। অনেকে কালো কাজল দিয়ে ভ্রু এঁকে নেওয়ার মতো ভুল করেন হরহামেশা। ফলে এর স্বাভাবিক লুক থাকে না এবং দেখতে বেমানান লাগে। ভ্রুর প্রাকৃতিক লুক রাখতে চাইলে নিজের চুলের রং থেকে দুই শেড হালকা আইব্রো পাউডার শেড বেছে নিতে হবে। আজকাল অনেক বেশি জনপ্রিয় আইব্রো জেল। এটি ব্যবহারের ফলে ভ্রু গোছানো থাকে। অনেক সময় আইব্রো আঁকতে গেলে ছড়িয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে কনসিলার দিয়ে ঠিক করে নিতে হবে। মোটা ভ্রু চিকন করে ফেলতে হবে। আলাদা করে ভ্রুর জন্যই এখন বেশ ভালো মেকআপ কিট পাওয়া যায়। তাতে ভ্রুকে সুন্দর করে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় সব যন্ত্র থাকে। চাইলে ভ্রুর জন্য ভালো মানের একটি আইব্রো কিট ব্যবহার করা যেতে পারে।
যত্নআত্তি
অনেকে ভ্রুর আলাদা করে যত্নের কথা ভাবি না। কিন্তু এর যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। ভ্রুর মধ্যে অনেক মরা চামড়া জন্মে। এগুলো তুলতে এতে স্ক্রাবিং করা যেতে পারে। নারকেল তেল বা অলিভ অয়েল দিয়ে ভ্রু ম্যাসাজ করলে ত্বকের রক্তচলাচল বাড়ে। মেকআপ তোলার সময় ভ্রু জেল কিংবা আইব্রো পাউডার দিয়ে থাকলে তা পরিষ্কার করে নিতে হবে। ভ্রু অতিরিক্ত পাতলা হলে মাঝেমধ্যে ক্যাস্টর অয়েল দিতে পারেন। এটি ভ্রু ঘন করতে সাহায্য করে। প্রয়োজন ছাড়া ঘন ঘন ভ্রু প্লাক এড়িয়ে চলার চেষ্টা করতে হবে।
সূত্র: ফেমিনা
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
২১ দিন আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
২১ দিন আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২১ দিন আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২১ দিন আগে