জীবনধারা ডেস্ক
সকাল থেকে ঝুম ঝুম বৃষ্টি পড়ছে। ঘুম থেকে উঠে জানালার আধখানি খুলে দিতেই দলবল নিয়ে বৃষ্টিভেজা হাওয়া ঢুকে পড়ল অন্দরমহলে। উফ্! বিছানা কি ছাড়তেই হবে আজ? আরেকটু গড়িয়ে নিলে মন্দ হতো না। তবে মেট্রো লাইফে এইসব খুচরো ইচ্ছেকে অনেকটা বালিশের নিচে গুঁজে দিয়েই বেরিয়ে পড়তে হয় কর্মস্থলে যাওয়ার পথে। ঝুম বৃষ্টি নামলেও সে নিয়মের কোনো নড়চড় হয় না। তবে আবহাওয়া যেহেতু ঠান্ডা, সেহেতু বাড়ি ফিরে সাধারণ খাবার না রেঁধে তৈরি করতে পারেন নতুন স্বাদের বিরিয়ানী। আপনাদের জন্য বিরিয়ানীর রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
গরুর মাংস ২ কেজি, পোলাওর চাল ১ কেজি, পেঁয়াজ কুচি ৪ কাপ, পোস্ত দানা বাটা ২ টেবিল চামচ, টেস্টিং সল্ট ১ টেবিল চামচ, আদা ও রসুন বাটা ৪ টেবিল চামচ, কিসমিস ২ টেবিল চামচ, দুধ ৪ টেবিল চামচ, মাওয়া ৪ টেবিল চামচ, মিঠা আতর ২ ফোঁটা, ঘি বা তেল দেড় কাপ, টক দই ১ কাপ, কাঁচা মরিচ ও লবণ স্বাদমতো, জাফরান সামান্য।
প্রণালি
হাঁড়িতে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামী হলে একটু পানি দিয়ে আদা ও রসুন বাটা দিয়ে একটু কষাতে হবে। কষানো মসলা থেকে তেল বের হলে মাংস দিতে হবে। পরে কাঁচা মরিচ, টকদই, টেস্টিং সল্ট, পোস্ত বাটা দিয়ে মাংস সিদ্ধ হওয়া অবধি অপেক্ষা করতে হবে। সিদ্ধ হলে পানিতে গুড়া দুধ, লবণ, মিঠা আতর, জাফরান দিয়ে পানি ফুটে উঠলে ধুয়ে রাখা চাল দিয়ে দিতে হবে। ফুটে উঠলে দমে বসাতে হবে। সেই সময় মাওয়া, কিশমিশ ও ঘি দিয়ে ঢাকনা দিয়ে দমে রাখতে হবে ১০ / ১৫ মিনিট। তৈরী হয়ে গেল মজাদার গরুর মাংসের বিরিয়ানী।
সকাল থেকে ঝুম ঝুম বৃষ্টি পড়ছে। ঘুম থেকে উঠে জানালার আধখানি খুলে দিতেই দলবল নিয়ে বৃষ্টিভেজা হাওয়া ঢুকে পড়ল অন্দরমহলে। উফ্! বিছানা কি ছাড়তেই হবে আজ? আরেকটু গড়িয়ে নিলে মন্দ হতো না। তবে মেট্রো লাইফে এইসব খুচরো ইচ্ছেকে অনেকটা বালিশের নিচে গুঁজে দিয়েই বেরিয়ে পড়তে হয় কর্মস্থলে যাওয়ার পথে। ঝুম বৃষ্টি নামলেও সে নিয়মের কোনো নড়চড় হয় না। তবে আবহাওয়া যেহেতু ঠান্ডা, সেহেতু বাড়ি ফিরে সাধারণ খাবার না রেঁধে তৈরি করতে পারেন নতুন স্বাদের বিরিয়ানী। আপনাদের জন্য বিরিয়ানীর রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
গরুর মাংস ২ কেজি, পোলাওর চাল ১ কেজি, পেঁয়াজ কুচি ৪ কাপ, পোস্ত দানা বাটা ২ টেবিল চামচ, টেস্টিং সল্ট ১ টেবিল চামচ, আদা ও রসুন বাটা ৪ টেবিল চামচ, কিসমিস ২ টেবিল চামচ, দুধ ৪ টেবিল চামচ, মাওয়া ৪ টেবিল চামচ, মিঠা আতর ২ ফোঁটা, ঘি বা তেল দেড় কাপ, টক দই ১ কাপ, কাঁচা মরিচ ও লবণ স্বাদমতো, জাফরান সামান্য।
প্রণালি
হাঁড়িতে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। পেঁয়াজ বাদামী হলে একটু পানি দিয়ে আদা ও রসুন বাটা দিয়ে একটু কষাতে হবে। কষানো মসলা থেকে তেল বের হলে মাংস দিতে হবে। পরে কাঁচা মরিচ, টকদই, টেস্টিং সল্ট, পোস্ত বাটা দিয়ে মাংস সিদ্ধ হওয়া অবধি অপেক্ষা করতে হবে। সিদ্ধ হলে পানিতে গুড়া দুধ, লবণ, মিঠা আতর, জাফরান দিয়ে পানি ফুটে উঠলে ধুয়ে রাখা চাল দিয়ে দিতে হবে। ফুটে উঠলে দমে বসাতে হবে। সেই সময় মাওয়া, কিশমিশ ও ঘি দিয়ে ঢাকনা দিয়ে দমে রাখতে হবে ১০ / ১৫ মিনিট। তৈরী হয়ে গেল মজাদার গরুর মাংসের বিরিয়ানী।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫