শারমিন জেরিন
ঈদে একটু বিরিয়ানি না হলে কি হয়? হয় না। নিজেদের জন্য তো বটেই, অতিথি আপ্যায়নেও ঘরে তৈরি বিরিয়ানি হতে পারে দারুণ আয়োজন।
উপকরণ
গরুর মাংস ২ কেজি, পোলাওয়ের চাল ১ কেজি, টক দই ১ কাপ, দুধ ১ কাপ, পেঁয়াজ কুচি আধাকাপ, পেঁয়াজ বেরেস্তা ১ কাপ, আদা বাটা ৩ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ২ টেবিল চামচ, মরিচ গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো ও জিরা গুঁড়ো ১ টেবিল চামচ করে, জায়ফল জয়ত্রী বাটা ১ চা-চামচ, কাজু ও কাঠবাদাম বাটা ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, কাচা মরিচ ৬-৭টি, এলাচি ৬-৭টি, তেজপাতা ৩-৪টি, দারুচিনি ৩-৪ টুকরা, লবঙ্গ ৬টি, কালো গোলমরিচ ১০-১২টি, কালো এলাচি ১টি, স্টার এনিস মসলা ১টি, কিশমিশ ১ মুঠো, ঘি ও তেল আধা কাপ করে, কেওড়া জল ৩ চা-চামচ, পানি ২ লিটার।
প্রণালি
প্রথমে মাংস ভালো করে পরিষ্কার করে তাতে পেঁয়াজ কুচি, টক দই, আদা-রসুন বাটা, আস্ত সব মসলা, সব গুঁড়ো মসলা, ৫টি কাচা মরিচ, বাদাম বাটা, লবণ দিয়ে ভালো করে মেখে ১ ঘণ্টার জন্য মেরিনেট করে রাখুন। ১ ঘণ্টা পর মাংসগুলোকে দুধ দিয়ে মেখে নিতে হবে। একটা পাত্রে তেল আর ঘি দিয়ে তাতে মাখানো মাংস দিয়ে দিতে হবে। প্রথমে বেশি আঁচে ১৫ মিনিট রান্না করতে হবে। পরে অল্প আঁচে দেড় ঘণ্টা রান্না করতে হবে। এর মধ্যে নাড়াচাড়া করে দিতে হবে ২-৩ বার। এ সময় অর্ধেক বেরেস্তা মিশিয়ে দিন মাংসর সঙ্গে। মাংস কষে সেদ্ধ হয়ে তেল ওপরে চলে এলে বাকি অর্ধেক কাপ বেরেস্তা মেশাতে হবে। পাত্র থেকে মাংসগুলো আলাদা করে উঠিয়ে নিতে হবে।
তারপর অবশিষ্ট যে তেল-মসলা আছে পাত্রে তার মধ্যে পরিষ্কার চাল দিয়ে ৬-৭ মিনিট ভালো করে চাল ভেজে নিতে হবে। ভাজার পর ২ লিটার সেদ্ধ পানি চালে দিয়ে দিতে হবে। প্রয়োজনে সামান্য লবণ দেওয়া যায়। চাল ফুটে উঠে পানি শুকিয়ে গেলে তাতে রান্না করা মাংস আর বাকি কাচা মরিচ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। মেশানো হলে ১ চা-চামচ কেওড়ার জল আর সামান্য ফুডকালার মিশিয়ে ওপরে দিয়ে ১০ মিনিট দমে রেখে নামিয়ে নিতে হবে।
ঈদে একটু বিরিয়ানি না হলে কি হয়? হয় না। নিজেদের জন্য তো বটেই, অতিথি আপ্যায়নেও ঘরে তৈরি বিরিয়ানি হতে পারে দারুণ আয়োজন।
উপকরণ
গরুর মাংস ২ কেজি, পোলাওয়ের চাল ১ কেজি, টক দই ১ কাপ, দুধ ১ কাপ, পেঁয়াজ কুচি আধাকাপ, পেঁয়াজ বেরেস্তা ১ কাপ, আদা বাটা ৩ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ২ টেবিল চামচ, মরিচ গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো ও জিরা গুঁড়ো ১ টেবিল চামচ করে, জায়ফল জয়ত্রী বাটা ১ চা-চামচ, কাজু ও কাঠবাদাম বাটা ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, কাচা মরিচ ৬-৭টি, এলাচি ৬-৭টি, তেজপাতা ৩-৪টি, দারুচিনি ৩-৪ টুকরা, লবঙ্গ ৬টি, কালো গোলমরিচ ১০-১২টি, কালো এলাচি ১টি, স্টার এনিস মসলা ১টি, কিশমিশ ১ মুঠো, ঘি ও তেল আধা কাপ করে, কেওড়া জল ৩ চা-চামচ, পানি ২ লিটার।
প্রণালি
প্রথমে মাংস ভালো করে পরিষ্কার করে তাতে পেঁয়াজ কুচি, টক দই, আদা-রসুন বাটা, আস্ত সব মসলা, সব গুঁড়ো মসলা, ৫টি কাচা মরিচ, বাদাম বাটা, লবণ দিয়ে ভালো করে মেখে ১ ঘণ্টার জন্য মেরিনেট করে রাখুন। ১ ঘণ্টা পর মাংসগুলোকে দুধ দিয়ে মেখে নিতে হবে। একটা পাত্রে তেল আর ঘি দিয়ে তাতে মাখানো মাংস দিয়ে দিতে হবে। প্রথমে বেশি আঁচে ১৫ মিনিট রান্না করতে হবে। পরে অল্প আঁচে দেড় ঘণ্টা রান্না করতে হবে। এর মধ্যে নাড়াচাড়া করে দিতে হবে ২-৩ বার। এ সময় অর্ধেক বেরেস্তা মিশিয়ে দিন মাংসর সঙ্গে। মাংস কষে সেদ্ধ হয়ে তেল ওপরে চলে এলে বাকি অর্ধেক কাপ বেরেস্তা মেশাতে হবে। পাত্র থেকে মাংসগুলো আলাদা করে উঠিয়ে নিতে হবে।
তারপর অবশিষ্ট যে তেল-মসলা আছে পাত্রে তার মধ্যে পরিষ্কার চাল দিয়ে ৬-৭ মিনিট ভালো করে চাল ভেজে নিতে হবে। ভাজার পর ২ লিটার সেদ্ধ পানি চালে দিয়ে দিতে হবে। প্রয়োজনে সামান্য লবণ দেওয়া যায়। চাল ফুটে উঠে পানি শুকিয়ে গেলে তাতে রান্না করা মাংস আর বাকি কাচা মরিচ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। মেশানো হলে ১ চা-চামচ কেওড়ার জল আর সামান্য ফুডকালার মিশিয়ে ওপরে দিয়ে ১০ মিনিট দমে রেখে নামিয়ে নিতে হবে।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫