নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পূজার দিনে মিষ্টি ছাড়া চলবে কেন? দোকান থেকে মিষ্টি কিনতেই পারেন। তবে উৎসবে বাড়ির তৈরি খাবারের আবেদন একেবারে আলাদা। তাই দোকানের মিষ্টি না কিনে বাড়িতেই বানিয়ে নিন রসগোল্লা আর আমভোগ। এখন প্রায় সবার ফ্রিজে আমের ক্বাথ সংরক্ষণ করা থাকে। ফ্রিজের গভীরে পড়ে থাকা সেই আমের ক্বাথের ব্যবহার উৎসব ছাড়া আর কোথায় করবেন? রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রেবেকা সুলতানা ইভা।
রসগোল্লা
উপকরণ
ছানা ২ কাপ, ময়দা ২ টেবিল চামচ, বেকিং সোডা ১ চিমটি, এলাচি গুঁড়ো ১ চিমটি, ঘি বা সয়াবিন তেল ১ চা-চামচ, চিনি ১ কেজি, পানি দেড় লিটার।
প্রণালি
ছানা মসৃণ করে মেখে নিয়ে তাতে ময়দা, বেকিং সোডা, এলাচি গুঁড়ো আর ঘি বা তেল মিশিয়ে ভালো করে মেখে নিন। মাখা হয়ে গেলে ছোট ছোট বল বানিয়ে নিন। এরপর সিরা তৈরি করুন। সিরার জন্য ১ কেজি চিনি আর দেড় লিটার পানি ফুটিয়ে এতে গোটা দুটি এলাচি দিয়ে দিন। সিরা ফুটতে শুরু করলে ছানার বলগুলো তাতে দিয়ে দিন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর এক কাপ গরম পানি যোগ করে আবার জ্বাল দিন। ৩০ থেকে ৩৫ মিনিটেই মিষ্টি হয়ে যাবে। এরপর সিরায় রেস্টে রাখুন পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা। তারপর পরিবেশন করুন।
আম ভোগ
ছানা ২ কাপ, ময়দা ২ টেবিল চামচ, ফ্রিজে সংরক্ষণ করা আমের ক্বাথ ১ কাপ, বেকিং সোডা ১ চিমটি, চিনি ১ কেজি, পানি দেড় লিটার। আমের ক্বাথ ফ্রিজ থেকে বের করে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে বরফ গলিয়ে নিন।
প্রণালি
ছানা ভালো করে মেখে নিয়ে তাতে ২ টেবিল চামচ আমের পিউরি বা ক্বাথ, ময়দা, বেকিং সোডা মিশিয়ে ভালো করে মেখে নিন। তারপর ছোট ছোট বল তৈরি করুন। এরপর একটি কড়াই বা প্যানে ১ কেজি চিনি আর দেড় লিটার পানি দিয়ে সিরা তৈরি করে নিন। এতে এক কাপ আমের পিউরি মিশিয়ে নিন। আম মেশানো চিনির সিরা ফুটে উঠলে ছানার বলগুলো দিয়ে জ্বাল দিন ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট। মাঝে সিরা ঘন হয়ে এলে ১ কাপ গরম পানি যোগ করতে পারেন। মিষ্টি হয়ে গেলে সিরাতেই রেস্টে রাখুন পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা। পরিবেশন করার সময় আমের রসসহ পরিবেশন করুন।
পূজার দিনে মিষ্টি ছাড়া চলবে কেন? দোকান থেকে মিষ্টি কিনতেই পারেন। তবে উৎসবে বাড়ির তৈরি খাবারের আবেদন একেবারে আলাদা। তাই দোকানের মিষ্টি না কিনে বাড়িতেই বানিয়ে নিন রসগোল্লা আর আমভোগ। এখন প্রায় সবার ফ্রিজে আমের ক্বাথ সংরক্ষণ করা থাকে। ফ্রিজের গভীরে পড়ে থাকা সেই আমের ক্বাথের ব্যবহার উৎসব ছাড়া আর কোথায় করবেন? রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রেবেকা সুলতানা ইভা।
রসগোল্লা
উপকরণ
ছানা ২ কাপ, ময়দা ২ টেবিল চামচ, বেকিং সোডা ১ চিমটি, এলাচি গুঁড়ো ১ চিমটি, ঘি বা সয়াবিন তেল ১ চা-চামচ, চিনি ১ কেজি, পানি দেড় লিটার।
প্রণালি
ছানা মসৃণ করে মেখে নিয়ে তাতে ময়দা, বেকিং সোডা, এলাচি গুঁড়ো আর ঘি বা তেল মিশিয়ে ভালো করে মেখে নিন। মাখা হয়ে গেলে ছোট ছোট বল বানিয়ে নিন। এরপর সিরা তৈরি করুন। সিরার জন্য ১ কেজি চিনি আর দেড় লিটার পানি ফুটিয়ে এতে গোটা দুটি এলাচি দিয়ে দিন। সিরা ফুটতে শুরু করলে ছানার বলগুলো তাতে দিয়ে দিন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর এক কাপ গরম পানি যোগ করে আবার জ্বাল দিন। ৩০ থেকে ৩৫ মিনিটেই মিষ্টি হয়ে যাবে। এরপর সিরায় রেস্টে রাখুন পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা। তারপর পরিবেশন করুন।
আম ভোগ
ছানা ২ কাপ, ময়দা ২ টেবিল চামচ, ফ্রিজে সংরক্ষণ করা আমের ক্বাথ ১ কাপ, বেকিং সোডা ১ চিমটি, চিনি ১ কেজি, পানি দেড় লিটার। আমের ক্বাথ ফ্রিজ থেকে বের করে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে বরফ গলিয়ে নিন।
প্রণালি
ছানা ভালো করে মেখে নিয়ে তাতে ২ টেবিল চামচ আমের পিউরি বা ক্বাথ, ময়দা, বেকিং সোডা মিশিয়ে ভালো করে মেখে নিন। তারপর ছোট ছোট বল তৈরি করুন। এরপর একটি কড়াই বা প্যানে ১ কেজি চিনি আর দেড় লিটার পানি দিয়ে সিরা তৈরি করে নিন। এতে এক কাপ আমের পিউরি মিশিয়ে নিন। আম মেশানো চিনির সিরা ফুটে উঠলে ছানার বলগুলো দিয়ে জ্বাল দিন ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট। মাঝে সিরা ঘন হয়ে এলে ১ কাপ গরম পানি যোগ করতে পারেন। মিষ্টি হয়ে গেলে সিরাতেই রেস্টে রাখুন পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা। পরিবেশন করার সময় আমের রসসহ পরিবেশন করুন।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
২০ দিন আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
২০ দিন আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২১ দিন আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২১ দিন আগে