রিদা মুনাম হক
ঈদের মৌসুমে দাওয়াত থাকবেই। কিন্তু দাওয়াতে সেজেগুজে ফুল আর মিষ্টি নিয়ে হাজির হলেই চলে না; কিছু বিষয়ে সচেতন থাকাটাও জরুরি। দাওয়াতে যাওয়ারও কিছু আদবকেতা রয়েছে। জেনে নিতে পারেন দাওয়াতে গেলে কী করা দরকার, কী করা ঠিক নয়।
দাওয়াত নিশ্চয় ঈদের আগেই পাবেন। কোন দিন এবং কোন সময়, তা জেনে নিন। একাধিক দাওয়াত থাকলে কোনটায় যেতে পারবেন আর কোনটায় নয়, কিংবা সময় বদল করে কখন যেতে পারবেন, সেগুলো আগেই জানিয়ে দিন। এতে যিনি আপনাকে দাওয়াত দিয়েছেন, তিনি গুছিয়ে আয়োজন করতে পারবেন এবং তাঁর সময় নষ্ট হবে না।
যিনি দাওয়াত দিয়েছেন, তাঁর জন্য বা তাঁর পরিবারের জন্য উপহার নিয়ে যাবেন। চেষ্টা করুন, তিনি যে মিষ্টি বা খাবার পছন্দ করেন, সেগুলো নিয়ে যাওয়ার। সম্ভব হলে ফুল নিয়ে যান। আর যদি অপরিচিত কারও বাসায় প্রথম দাওয়াতে যান, তাহলে এমন কিছু নিয়ে যান, যেটা তাঁর ব্যবহারের উপযোগী হবে। বন্ধুদের ক্ষেত্রে ঈদের পোশাক বা ছোট্ট জুয়েলারিও নিয়ে যেতে পারেন।
বাসায় ঢোকার সময় জুতা দরজার বাইরে রেখে ঘরে প্রবেশ করুন। অনুমতি ছাড়া বাইরের জুতা পরে ঘরের ভেতর ঢুকে পড়া একধরনের অভদ্রতা। প্রয়োজনে যাঁর বাড়িতে যাবেন, তাঁর কাছে ঘরে পরার স্যান্ডেল চেয়ে নিতে পারেন।
বাড়িতে ঢোকার পর হুট করে ভেতরের কোনো রুমে ঢুকে যাবেন না। যদি বাসার মানুষ আপনাকে নিজে সঙ্গে করে নিয়ে যান, তাহলে তাঁর সঙ্গে যাবেন। নয়তো ড্রয়িংরুম পর্যন্তই চলাচল সীমিত রাখুন।
রান্নার বিষয়ে কিংবা খাবার পরিবেশনের বিষয়ে আয়োজককে সাহায্য করার প্রস্তাব জানাতে পারেন। হয়তো তিনি আপনাকে কিছুই করতে দেবেন না; তবু বলাটাও একধরনের ভদ্রতা।
খাবার খাওয়ার বিষয়ে সচেতন থাকুন। টেবিলে যেন খাবার না পড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখুন। খাবারের উচ্ছিষ্ট ফেলার জন্য বোন প্লেট চেয়ে নিন। যতটুকু খাবার খেতে পারবেন, ঠিক ততটুকুই প্লেটে নিন। বেশি খাবার নিয়ে অপচয় করা ঠিক হবে না।
অনেকে দাওয়াতে গিয়ে খাওয়ার সময় নিজের পছন্দ বা অপছন্দের কথা জানিয়ে দেন; বিশেষ করে রান্না করা খাবারের মধ্যে এটা খাই না কিংবা সেটা পছন্দ নয়। এতে আয়োজক বিব্রত বোধ করবেন। এসব বলা থেকে বিরত থাকাই ভালো। বরং দেখুন, ওসব খাবার বাদে আর কী আছে টেবিলে, যা দিয়ে আপনি অনায়াসে খেতে পারবেন।
আপনার সঙ্গে শিশু থাকলে তার দিকে খেয়াল রাখুন, কেননা যে বাড়িতে গেছেন, সেই বাড়ির কোনো কিছু ক্ষতি করে না ফেলে। শিশুকে বুঝিয়ে বলুন, কারও অনুমতি ছাড়া কোনো জিনিস ধরতে বা নষ্ট করতে নেই।
ফিরে আসার সময় যিনি দাওয়াত দিয়েছেন, তাঁকে ধন্যবাদ জানান। তাঁকে আপনার বাড়িতে নিমন্ত্রণ করতে পারেন।
বাড়িতে ফিরে তাঁকে জানান, তিনি আপনার দিনটি সুন্দর করে দিয়েছেন। আর আপনিও ঠিকমতো বাড়িতে পৌঁছে গেছেন।
সূত্র: বোন অ্যাপেটাইট ও অন্যান্য
ঈদের মৌসুমে দাওয়াত থাকবেই। কিন্তু দাওয়াতে সেজেগুজে ফুল আর মিষ্টি নিয়ে হাজির হলেই চলে না; কিছু বিষয়ে সচেতন থাকাটাও জরুরি। দাওয়াতে যাওয়ারও কিছু আদবকেতা রয়েছে। জেনে নিতে পারেন দাওয়াতে গেলে কী করা দরকার, কী করা ঠিক নয়।
দাওয়াত নিশ্চয় ঈদের আগেই পাবেন। কোন দিন এবং কোন সময়, তা জেনে নিন। একাধিক দাওয়াত থাকলে কোনটায় যেতে পারবেন আর কোনটায় নয়, কিংবা সময় বদল করে কখন যেতে পারবেন, সেগুলো আগেই জানিয়ে দিন। এতে যিনি আপনাকে দাওয়াত দিয়েছেন, তিনি গুছিয়ে আয়োজন করতে পারবেন এবং তাঁর সময় নষ্ট হবে না।
যিনি দাওয়াত দিয়েছেন, তাঁর জন্য বা তাঁর পরিবারের জন্য উপহার নিয়ে যাবেন। চেষ্টা করুন, তিনি যে মিষ্টি বা খাবার পছন্দ করেন, সেগুলো নিয়ে যাওয়ার। সম্ভব হলে ফুল নিয়ে যান। আর যদি অপরিচিত কারও বাসায় প্রথম দাওয়াতে যান, তাহলে এমন কিছু নিয়ে যান, যেটা তাঁর ব্যবহারের উপযোগী হবে। বন্ধুদের ক্ষেত্রে ঈদের পোশাক বা ছোট্ট জুয়েলারিও নিয়ে যেতে পারেন।
বাসায় ঢোকার সময় জুতা দরজার বাইরে রেখে ঘরে প্রবেশ করুন। অনুমতি ছাড়া বাইরের জুতা পরে ঘরের ভেতর ঢুকে পড়া একধরনের অভদ্রতা। প্রয়োজনে যাঁর বাড়িতে যাবেন, তাঁর কাছে ঘরে পরার স্যান্ডেল চেয়ে নিতে পারেন।
বাড়িতে ঢোকার পর হুট করে ভেতরের কোনো রুমে ঢুকে যাবেন না। যদি বাসার মানুষ আপনাকে নিজে সঙ্গে করে নিয়ে যান, তাহলে তাঁর সঙ্গে যাবেন। নয়তো ড্রয়িংরুম পর্যন্তই চলাচল সীমিত রাখুন।
রান্নার বিষয়ে কিংবা খাবার পরিবেশনের বিষয়ে আয়োজককে সাহায্য করার প্রস্তাব জানাতে পারেন। হয়তো তিনি আপনাকে কিছুই করতে দেবেন না; তবু বলাটাও একধরনের ভদ্রতা।
খাবার খাওয়ার বিষয়ে সচেতন থাকুন। টেবিলে যেন খাবার না পড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখুন। খাবারের উচ্ছিষ্ট ফেলার জন্য বোন প্লেট চেয়ে নিন। যতটুকু খাবার খেতে পারবেন, ঠিক ততটুকুই প্লেটে নিন। বেশি খাবার নিয়ে অপচয় করা ঠিক হবে না।
অনেকে দাওয়াতে গিয়ে খাওয়ার সময় নিজের পছন্দ বা অপছন্দের কথা জানিয়ে দেন; বিশেষ করে রান্না করা খাবারের মধ্যে এটা খাই না কিংবা সেটা পছন্দ নয়। এতে আয়োজক বিব্রত বোধ করবেন। এসব বলা থেকে বিরত থাকাই ভালো। বরং দেখুন, ওসব খাবার বাদে আর কী আছে টেবিলে, যা দিয়ে আপনি অনায়াসে খেতে পারবেন।
আপনার সঙ্গে শিশু থাকলে তার দিকে খেয়াল রাখুন, কেননা যে বাড়িতে গেছেন, সেই বাড়ির কোনো কিছু ক্ষতি করে না ফেলে। শিশুকে বুঝিয়ে বলুন, কারও অনুমতি ছাড়া কোনো জিনিস ধরতে বা নষ্ট করতে নেই।
ফিরে আসার সময় যিনি দাওয়াত দিয়েছেন, তাঁকে ধন্যবাদ জানান। তাঁকে আপনার বাড়িতে নিমন্ত্রণ করতে পারেন।
বাড়িতে ফিরে তাঁকে জানান, তিনি আপনার দিনটি সুন্দর করে দিয়েছেন। আর আপনিও ঠিকমতো বাড়িতে পৌঁছে গেছেন।
সূত্র: বোন অ্যাপেটাইট ও অন্যান্য
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
২০ দিন আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
২১ দিন আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২১ দিন আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২১ দিন আগে