পৃথিবীতে একটি দিনের দৈর্ঘ্য ২৪ ঘণ্টা। মানুষ সে ২৪ ঘণ্টাকে কাজ, ঘুম, পড়ালেখা ও খেলাধুলায় কীভাবে কাজে লাগায় তাতে ভিন্নতা রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিজ্ঞানীরা বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন বয়স, শ্রেণি ও পেশার মানুষ কীভাবে এ ২৪ ঘণ্টা কাটায় করে সে সম্পর্কে তথ্য জড়ো করে একটি ‘গড় বৈশ্বিক দিনযাপন’–এর একটি হিসাব বের করেছেন।
বিজ্ঞানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সায়েন্টিফিক আমেরিকানের প্রতিবেদনে সেই গবেষণার ফলাফল তুলে ধরা হয়েছে। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী মানুষের দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডে উপাত্ত সংগ্রহ করে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, দিনের এক–তৃতীয়াংশই মানুষ বিছানায় কাটায়। দিনের বাকি সময়কে বিজ্ঞানীরা তিনটি ভাগে ভাগ করেছেন: মানুষের জীবনে সরাসরি প্রভাব পড়ে এমন কর্মকাণ্ড, ভৌত জাগতিক তৎপরতা এবং সাংগঠনিক কর্মতৎপরতা।
গবেষণায় দেখা গেছে, ধনী দেশগুলোর তুলনায় দরিদ্র দেশগুলোতে কৃষিকাজে বেশি সময় ব্যয় করা হয়। তবে মানুষের যাতায়াতের মতো আরও কিছু বিষয়ে সময় ব্যয়ের পরিমাণ পৃথিবীর সব দেশে প্রায় সমান।
এ ছাড়া মানুষ গড়ে দিনের অন্তত ৫ মিনিট এমনসব কাজ করে যা পরিবেশের পরিবর্তন ও জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সরাসরি জড়িত। যেমন—শক্তি শোষণ ব্যবহার এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনা।
গবেষণাটির সহ–লেখক কানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এরিক গালব্রেইথ বলেন, ‘আমাদের জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে সরে আসতে হবে এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে জোর দিতে হবে। যদি দেখা যায়, আমাদের কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনে অনেক সময় বরাদ্দ প্রয়োজন এবং সেসব কাজ আমরা এখন থেকেই করছি না, তবে এ পরিবর্তন আনা অসম্ভব হবে। কিন্তু আমরা প্রতিদিন কয়েক মিনিট সময় নিয়েই এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারি।’
ঘুমের বাইরে মানুষ সবচেয়ে বেশি সময় ব্যয় করে এমন সব কাজে যা মানুষের প্রত্যক্ষ কর্মকাণ্ড। ঘুমের পেছনে বিশ্বজুড়ে মানুষ গড়ে ৯ দশমিক ১ ঘণ্টা ব্য়য় করে, আর প্রত্যক্ষ কর্মকাণ্ডে ব্য়য় করে ৯ দশমিক ৪ ঘণ্টা সময়।
গবেষণাটিতে প্রত্যক্ষ কর্মকাণ্ড বলতে, যেসব কর্মকাণ্ড সরাসরি মানুষের শারীরিক অথবা মানসিক পরিবর্তনের সঙ্গে যুক্ত। এ ধরনের ক্রিয়াকলাপের মধ্যে রয়েছে—খাওয়া, টেলিভিশন দেখা, খেলাধুলা, স্কুলে যাওয়া, বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়া। গবেষণা অনুসারে, মানুষ এ সময়ের বড় একটি অংশ ব্য়য় করে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সামাজিক মিথস্ক্রিয়ায়, যা প্রায় ৪ দশমিক ৬ ঘণ্টা।
মানুষ এরপর সবচেয়ে বেশি সময় ব্য়য় করে ভৌত জাগতিক কাজে, যা প্রায় দিনের ৩ দশমিক ৪ ঘণ্টা। এর মধ্যে খাদ্য ব্যবস্থাপনার জন্য মানুষ চাষাবাদ করে, পশু লালন–পালন করে, খাবার প্রক্রিয়াজাত করে এবং রান্না করে। এর পেছনে মানুষের গড়ে ব্যয় হয় ১ দশমিক ৮ ঘণ্টা। বাকি সময় ব্যয় হয় চারপাশ ব্যবস্থাপনায় ও টেকনোস্ফিয়ার সৃষ্টিতে। টেকনোস্ফিয়ার হলো—শিল্পকর্ম, ভবন ও অবকাঠামো, জ্বালানি ও নানা উপাদান তৈরি।
দিনের বাকি ২ দশমিক ১ ঘণ্টা সময় ব্য়য় হয় সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে। এর মধ্যে মানুষের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতের জন্যই দৈনিক গড়ে ০ দশমিক ৯ ঘণ্টা অর্থাৎ প্রায় এক ঘণ্টা সময় ব্য়য় হয়। আর বাকি সময়টা মানুষ সরকারি, সামরিক, বাণিজ্য, খুচরা বেচাকেনা, আইন, রিয়েল এস্টেট ও অর্থনৈতিক খাতে ব্য়য় করে বলে গবেষণায় উঠে এসেছে।
পৃথিবীতে একটি দিনের দৈর্ঘ্য ২৪ ঘণ্টা। মানুষ সে ২৪ ঘণ্টাকে কাজ, ঘুম, পড়ালেখা ও খেলাধুলায় কীভাবে কাজে লাগায় তাতে ভিন্নতা রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিজ্ঞানীরা বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন বয়স, শ্রেণি ও পেশার মানুষ কীভাবে এ ২৪ ঘণ্টা কাটায় করে সে সম্পর্কে তথ্য জড়ো করে একটি ‘গড় বৈশ্বিক দিনযাপন’–এর একটি হিসাব বের করেছেন।
বিজ্ঞানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সায়েন্টিফিক আমেরিকানের প্রতিবেদনে সেই গবেষণার ফলাফল তুলে ধরা হয়েছে। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী মানুষের দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডে উপাত্ত সংগ্রহ করে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, দিনের এক–তৃতীয়াংশই মানুষ বিছানায় কাটায়। দিনের বাকি সময়কে বিজ্ঞানীরা তিনটি ভাগে ভাগ করেছেন: মানুষের জীবনে সরাসরি প্রভাব পড়ে এমন কর্মকাণ্ড, ভৌত জাগতিক তৎপরতা এবং সাংগঠনিক কর্মতৎপরতা।
গবেষণায় দেখা গেছে, ধনী দেশগুলোর তুলনায় দরিদ্র দেশগুলোতে কৃষিকাজে বেশি সময় ব্যয় করা হয়। তবে মানুষের যাতায়াতের মতো আরও কিছু বিষয়ে সময় ব্যয়ের পরিমাণ পৃথিবীর সব দেশে প্রায় সমান।
এ ছাড়া মানুষ গড়ে দিনের অন্তত ৫ মিনিট এমনসব কাজ করে যা পরিবেশের পরিবর্তন ও জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সরাসরি জড়িত। যেমন—শক্তি শোষণ ব্যবহার এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনা।
গবেষণাটির সহ–লেখক কানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এরিক গালব্রেইথ বলেন, ‘আমাদের জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে সরে আসতে হবে এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে জোর দিতে হবে। যদি দেখা যায়, আমাদের কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনে অনেক সময় বরাদ্দ প্রয়োজন এবং সেসব কাজ আমরা এখন থেকেই করছি না, তবে এ পরিবর্তন আনা অসম্ভব হবে। কিন্তু আমরা প্রতিদিন কয়েক মিনিট সময় নিয়েই এ পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারি।’
ঘুমের বাইরে মানুষ সবচেয়ে বেশি সময় ব্যয় করে এমন সব কাজে যা মানুষের প্রত্যক্ষ কর্মকাণ্ড। ঘুমের পেছনে বিশ্বজুড়ে মানুষ গড়ে ৯ দশমিক ১ ঘণ্টা ব্য়য় করে, আর প্রত্যক্ষ কর্মকাণ্ডে ব্য়য় করে ৯ দশমিক ৪ ঘণ্টা সময়।
গবেষণাটিতে প্রত্যক্ষ কর্মকাণ্ড বলতে, যেসব কর্মকাণ্ড সরাসরি মানুষের শারীরিক অথবা মানসিক পরিবর্তনের সঙ্গে যুক্ত। এ ধরনের ক্রিয়াকলাপের মধ্যে রয়েছে—খাওয়া, টেলিভিশন দেখা, খেলাধুলা, স্কুলে যাওয়া, বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়া। গবেষণা অনুসারে, মানুষ এ সময়ের বড় একটি অংশ ব্য়য় করে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সামাজিক মিথস্ক্রিয়ায়, যা প্রায় ৪ দশমিক ৬ ঘণ্টা।
মানুষ এরপর সবচেয়ে বেশি সময় ব্য়য় করে ভৌত জাগতিক কাজে, যা প্রায় দিনের ৩ দশমিক ৪ ঘণ্টা। এর মধ্যে খাদ্য ব্যবস্থাপনার জন্য মানুষ চাষাবাদ করে, পশু লালন–পালন করে, খাবার প্রক্রিয়াজাত করে এবং রান্না করে। এর পেছনে মানুষের গড়ে ব্যয় হয় ১ দশমিক ৮ ঘণ্টা। বাকি সময় ব্যয় হয় চারপাশ ব্যবস্থাপনায় ও টেকনোস্ফিয়ার সৃষ্টিতে। টেকনোস্ফিয়ার হলো—শিল্পকর্ম, ভবন ও অবকাঠামো, জ্বালানি ও নানা উপাদান তৈরি।
দিনের বাকি ২ দশমিক ১ ঘণ্টা সময় ব্য়য় হয় সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে। এর মধ্যে মানুষের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতের জন্যই দৈনিক গড়ে ০ দশমিক ৯ ঘণ্টা অর্থাৎ প্রায় এক ঘণ্টা সময় ব্য়য় হয়। আর বাকি সময়টা মানুষ সরকারি, সামরিক, বাণিজ্য, খুচরা বেচাকেনা, আইন, রিয়েল এস্টেট ও অর্থনৈতিক খাতে ব্য়য় করে বলে গবেষণায় উঠে এসেছে।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫