‘কেমনে প্রকাশি কব কত ভালোবাসি
কতবার ভেবেছিনু আপনা ভুলিয়া
তোমার চরণে দিব হৃদয় খুলিয়া...’
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শত সহস্রবার ভেবেও না মিলেছে কূল, না মিলেছে কিনারা; প্রিয় মানুষটিকে ভালোবাসার কথা আজও বলা হয়ে উঠল না! কেন বলা হয়ে ওঠেনি? অজানা আতঙ্ক, অজানা ভয় বরাবরই পিছু ডেকেছে, পথ আগলে রেখে আর সামনে এগোতে দেয়নি। যদি প্রত্যাখ্যান করে সে? যদি করে অভিমান! এত দিনের বন্ধু বন্ধু সম্পর্কটা বা পরিচিত আগলের চেনা ফিরতি হাসিটাও যদি আর ধরা না দেয়? তখন তো যেটুকু আছে তাও জলে যাবে। এসব ভেবে যাঁরা দিন পার করছিলেন, তাঁরা এবার একটু সাহস করুন। বুঝতেই তো পারছেন ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহ শুরু হয়ে গেছে। প্রকৃতিও সেজে উঠতে শুরু করেছে বসন্তের সাজে। তবে কেন এই রৌদ্র ঝলমলে দিনেই ভালোবাসার কথা জানিয়ে দিচ্ছেন না তাঁকে?
৮ ফেব্রুয়ারি প্রপোজ ডে বলেই আমরা জানি। জীবনের নতুন পথচলার শুরু হোক না এ দিন থেকেই। কিন্তু কীভাবে জানাবেন ভালোবাসার কথা?
নিজের সত্তাকে মেলে ধরুন
প্রেম নিবেদনের সময় ও প্রেমের প্রথম দিনগুলোয় দেখা যায় প্রিয় মানুষটিকে খুশি করার জন্য অন্যজন এমন কিছু কাজ করে ফেলেন, এমন কিছু কথা বলেন ও প্রতিশ্রুতি দেন যা আদতে সত্য নয়। বাস্তবে হয়তো তিনি নিজেই এই কাজগুলো করেন না বা বিষয়গুলোর সঙ্গে একমত নন। কেবল প্রিয় মানুষটি যেন সঙ্গ না ছাড়েন তাই–ই এসব করা ও বলা। এই ব্যাপারগুলো সম্পর্কের পরবর্তী সময়ের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ দিন শেষে প্রতিটি মানুষই আলাদা। প্রত্যেকের বিশ্বাস, আদর্শ, চিন্তার জায়গা ভিন্ন। তাই প্রেম নিবেদনের সময়ই নিজের সবকিছু খুলে বলুন। একমত হলে নিশ্চয়ই প্রিয় মানুষটি আপনার হাত ছাড়বেন না কখনোই।
যত্নের রেশ থাকা চাই
যত্ন ছাড়া কোনো সম্পর্কই বাঁচে না। তাই প্রেম নিবেদনের সময় প্রিয় মানুষটির প্রতি যত্ন প্রদর্শন করা জরুরি। তাঁর জন্য একগুচ্ছ গোলাপ নিয়ে যান। নিয়ে যেতে পারেন তাঁর পছন্দের যেকোনো ফুল। যদি তিনি চকলেট খেতে ভালোবাসেন, তাও নিতে পারেন। কোনো রেস্তোরাঁয় দেখা করলে প্রিয়দর্শিনীকে চেয়ার টেনে দিন বসার জন্য। অন্যদিকে প্রিয় পুরুষটির দিকেও যত্ন সহকারে ন্যাপকিন এগিয়ে দিন। কফিতে চিনি দিয়ে নেড়ে দিন। ব্যাপারগুলো খুবই ছোট ছোট। কিন্তু এগুলোর রেশ থাকে আজীবন। এরপর যখন আপনি মনের কথাগুলো বলবেন, তখন পুরো আবহটাই চমৎকার রূপে ধরা দেবে।
দরজায় ফুল রেখে আসুন
সরাসরি ভালোবাসার কথা বলার সুযোগ না হলে প্রিয় মানুষটির দরজার সামনে ফুলের বড় তোড়া রেখে আসুন। সম্ভব হলে তার ভেতর ছোট্ট চিরকুট বা কার্ড গুঁজে দিন। সঙ্গে থাকতে পারে চকলেটও। তবে এভাবে প্রেম নিবেদন তখনই করা ভালো, যদি মানুষটির সঙ্গে আপনার ন্যূনতম বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকে।
ডিনার ডেট
সহকর্মী বা বন্ধু এদের মধ্যে কারও প্রেমে পড়লে ও নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া থাকলে ডিনার ডেটের নিমন্ত্রণ করতেই পারেন। ক্যান্ডেল লাইট ডিনারেই মনের কথা বলে ফেলতে পারেন।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া ও স্টাইলক্রেজ অবলম্বনে
‘কেমনে প্রকাশি কব কত ভালোবাসি
কতবার ভেবেছিনু আপনা ভুলিয়া
তোমার চরণে দিব হৃদয় খুলিয়া...’
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শত সহস্রবার ভেবেও না মিলেছে কূল, না মিলেছে কিনারা; প্রিয় মানুষটিকে ভালোবাসার কথা আজও বলা হয়ে উঠল না! কেন বলা হয়ে ওঠেনি? অজানা আতঙ্ক, অজানা ভয় বরাবরই পিছু ডেকেছে, পথ আগলে রেখে আর সামনে এগোতে দেয়নি। যদি প্রত্যাখ্যান করে সে? যদি করে অভিমান! এত দিনের বন্ধু বন্ধু সম্পর্কটা বা পরিচিত আগলের চেনা ফিরতি হাসিটাও যদি আর ধরা না দেয়? তখন তো যেটুকু আছে তাও জলে যাবে। এসব ভেবে যাঁরা দিন পার করছিলেন, তাঁরা এবার একটু সাহস করুন। বুঝতেই তো পারছেন ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহ শুরু হয়ে গেছে। প্রকৃতিও সেজে উঠতে শুরু করেছে বসন্তের সাজে। তবে কেন এই রৌদ্র ঝলমলে দিনেই ভালোবাসার কথা জানিয়ে দিচ্ছেন না তাঁকে?
৮ ফেব্রুয়ারি প্রপোজ ডে বলেই আমরা জানি। জীবনের নতুন পথচলার শুরু হোক না এ দিন থেকেই। কিন্তু কীভাবে জানাবেন ভালোবাসার কথা?
নিজের সত্তাকে মেলে ধরুন
প্রেম নিবেদনের সময় ও প্রেমের প্রথম দিনগুলোয় দেখা যায় প্রিয় মানুষটিকে খুশি করার জন্য অন্যজন এমন কিছু কাজ করে ফেলেন, এমন কিছু কথা বলেন ও প্রতিশ্রুতি দেন যা আদতে সত্য নয়। বাস্তবে হয়তো তিনি নিজেই এই কাজগুলো করেন না বা বিষয়গুলোর সঙ্গে একমত নন। কেবল প্রিয় মানুষটি যেন সঙ্গ না ছাড়েন তাই–ই এসব করা ও বলা। এই ব্যাপারগুলো সম্পর্কের পরবর্তী সময়ের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ দিন শেষে প্রতিটি মানুষই আলাদা। প্রত্যেকের বিশ্বাস, আদর্শ, চিন্তার জায়গা ভিন্ন। তাই প্রেম নিবেদনের সময়ই নিজের সবকিছু খুলে বলুন। একমত হলে নিশ্চয়ই প্রিয় মানুষটি আপনার হাত ছাড়বেন না কখনোই।
যত্নের রেশ থাকা চাই
যত্ন ছাড়া কোনো সম্পর্কই বাঁচে না। তাই প্রেম নিবেদনের সময় প্রিয় মানুষটির প্রতি যত্ন প্রদর্শন করা জরুরি। তাঁর জন্য একগুচ্ছ গোলাপ নিয়ে যান। নিয়ে যেতে পারেন তাঁর পছন্দের যেকোনো ফুল। যদি তিনি চকলেট খেতে ভালোবাসেন, তাও নিতে পারেন। কোনো রেস্তোরাঁয় দেখা করলে প্রিয়দর্শিনীকে চেয়ার টেনে দিন বসার জন্য। অন্যদিকে প্রিয় পুরুষটির দিকেও যত্ন সহকারে ন্যাপকিন এগিয়ে দিন। কফিতে চিনি দিয়ে নেড়ে দিন। ব্যাপারগুলো খুবই ছোট ছোট। কিন্তু এগুলোর রেশ থাকে আজীবন। এরপর যখন আপনি মনের কথাগুলো বলবেন, তখন পুরো আবহটাই চমৎকার রূপে ধরা দেবে।
দরজায় ফুল রেখে আসুন
সরাসরি ভালোবাসার কথা বলার সুযোগ না হলে প্রিয় মানুষটির দরজার সামনে ফুলের বড় তোড়া রেখে আসুন। সম্ভব হলে তার ভেতর ছোট্ট চিরকুট বা কার্ড গুঁজে দিন। সঙ্গে থাকতে পারে চকলেটও। তবে এভাবে প্রেম নিবেদন তখনই করা ভালো, যদি মানুষটির সঙ্গে আপনার ন্যূনতম বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকে।
ডিনার ডেট
সহকর্মী বা বন্ধু এদের মধ্যে কারও প্রেমে পড়লে ও নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া থাকলে ডিনার ডেটের নিমন্ত্রণ করতেই পারেন। ক্যান্ডেল লাইট ডিনারেই মনের কথা বলে ফেলতে পারেন।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া ও স্টাইলক্রেজ অবলম্বনে
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১৮ দিন আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১৯ দিন আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১৯ দিন আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১৯ দিন আগে