মুনতাসির সিয়াম
জেনারেশন জি বা জুমাররা এখন সাবালক হয়ে উঠেছেন। তারুণ্যে পা রেখেছে এই প্রজন্ম। পড়ালেখার পাশাপাশি উদ্যোক্তাও বনে গেছেন এই তরুণেরা। ব্যবসার অর্থে কেউ পড়াশোনার খরচ চালিয়ে নিচ্ছেন, কেউবা হাতখরচ মেটানোর পাশাপাশি সহায়তা করছেন পরিবারকে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এমন চারজন উদ্যোক্তাকে নিয়ে লিখেছেন মুনতাসির সিয়াম।
তাসফিয়া তাসনীমের ফুডেলিশিয়াস
আগে টিউশন করতেন। করোনার সময় এক এক করে বন্ধ হয়ে যায় সেগুলো। ফলে আয়ের একটি উৎস খুঁজছিলেন তাসফিয়া। কিন্তু তা কী হতে পারে, সে চিন্তায় যখন অস্থির, তখন মনে পড়ল দাদুর কথা। ষাটের দশকে চট্টগ্রামের একটি বেকারিতে কেক বানাতেন তিনি।দাদু মারা যাওয়ার পর উত্তরাধিকারসূত্রে সেই কেকের রেসিপি এখন তাসফিয়ার। সেই রেসিপিতে বন্ধুদের জন্মদিনে কেক বানিয়ে প্রশংসাও মিলেছে ইতিমধ্যে। সঙ্গে মায়ের রেসিপির ঝুলি থেকে বানানো হরেক রকমের পিঠা জুড়লে মন্দ হয় না। এ ভাবনা থেকেই সাহস করে ফেসবুকে একটি পেজ খোলেন তাসফিয়া। নাম ‘ফুডেলিশিয়াস’। সময়টা ২০২০ সালের ৩ আগস্ট। সেই পাতায় নিজের নকশায় বানানো কেক, ছাঁচ ও তালের পিঠার মতো খাবারের ছবি যত জুড়তে থাকেন, তত বাড়তে থাকে ফরমাশ। এরপর আর তাঁকে পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী তাসফিয়া তাসনীম। পড়ছেন স্নাতকোত্তরে। গত আড়াই বছরে তাসফিয়ার এই উদ্যোগ অফলাইনেও সাড়া ফেলেছে বেশ। ঘরে তৈরি কেক বিক্রি করে মাসে প্রায় ৫০ হাজার টাকা রোজগার করেন তাসফিয়া। তাঁর স্বপ্ন, পছন্দের শহর চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে ফুডেলিশিয়াসের দুটি শাখা গড়ে তোলা।
তাসমিম সুলতানার আপ্রিকাস এম্পোরিয়াম
অনলাইন উদ্যোক্তা হলেও রোজগারটা মুখ্য নয় তাঁর। নিজের দক্ষতা বাড়ানোই আসল উদ্দেশ্য। সে দক্ষতা বাড়াতেই ব্যবসার ভাবনা জাগে মাথায়। আট বছর ধরে নিজে হিজাব পরেন তিনি। পছন্দসই হিজাব ও আনুষঙ্গিক জিনিস পেতে বেশ ঝক্কি সয়েছেন একসময়।সেই অভিজ্ঞতা বিবেচনায় নিয়ে পোশাকের ব্যবসা শুরু করেন তাসমিম। নাম ‘আপ্রিকাস এম্পোরিয়াম’। হিজাব পিন বা ক্যাপের মতো আনুষঙ্গিক জিনিস আমদানি করেন বিদেশ থেকে। মানের সুনামে আপ্রিকাস এম্পোরিয়ামে খরিদ্দারের ভিড় বাড়ছে প্রতিদিন।
তাসমিম সুলতানা স্নাতকোত্তর পর্বে পড়াশোনা করছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজতত্ত্ব বিভাগে। ২০২১ সালের ২৪ আগস্ট ফেসবুক পেজের মধ্য দিয়ে শুরু হয় তাঁর পোশাক বিপণি। পড়াশোনা, সংসার, ব্যবসা—তিনটিই একযোগে সামলে চলেন তাসমিম সুলতানা। প্রতি মাসে তাঁর রোজগার ২০ হাজার টাকার বেশি। উৎসবের মাসগুলোতে তা বেড়ে দাঁড়ায় দ্বিগুণ।
খাবার ও ভ্রমণের ব্যবসায়ী জাহেদুল করিম
পড়াশোনা ও ব্যবসা—দুটোই সমানতালে সামাল দেন জাহেদুল করিম। জন্ম কক্সবাজার সদর উপজেলায়। শেষ বর্ষে পড়ছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে। প্রতিষ্ঠা করেছেন ‘ক্যাম্পাস ডাইন’ রেস্টুরেন্ট এবং ‘মিনিট টু গো’ নামের একটি ভ্রমণ সংস্থা।
একে তো শহর থেকে ক্যাম্পাস অনেক দূর; যাতায়াতের অসুবিধা বরাবরই। একটা টিউশনির পেছনেই চলে যায় দিনের ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা সময়। সম্মানী সেই তুলনায় নিতান্ত কম। তার ওপর পুরো ক্যাম্পাস ঘুরে ভালো খাবার মেলা ভার। এ সমস্যা দূর করতে ২০২১ সালের নভেম্বরে ক্যাম্পাস রেলস্টেশনের উল্টো দিকে ক্যাম্পাস ডাইন নামের রেস্টুরেন্টটি চালু করেন জাহেদুল। সেখানে অল্প দামে বিদেশি খাবারের স্বাদ পাওয়া যাচ্ছে এখন। রেস্টুরেন্ট ব্যবসা থেকে মাসে ৪০ হাজার টাকার মতো আয় করেন জাহেদুল। পাশাপাশি ভ্রমণ সংস্থার কাজও পাল্লা দিয়ে ছুটছে। চট্টগ্রাম বিভাগের ভেতর বিভিন্ন জায়গায় স্বাচ্ছন্দ্যময় ভ্রমণসেবা নিশ্চিত করা প্রতিষ্ঠানটির উদ্দেশ্য।
আলভি আহমেদের ম্যাথট্রনিক্স
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ ও বৈদ্যুতিন প্রকৌশল (ইইই) বিভাগের শেষ বর্ষে পড়েন আলভি আহমেদ। কেবল নিজে পড়েন না, পড়ানও। শিক্ষার্থী উদ্যোক্তা হিসেবে এটিই তাঁর ভিন্নতা। আলভি আহমেদ কাজ করেন শিক্ষাবিষয়ক প্রযুক্তির (এডটেক) মতো উদ্যোগ নিয়ে। এর নাম ‘ম্যাথট্রনিক্স’। প্রতিষ্ঠাকাল ২০২০ সালের ১৩ নভেম্বর।
একটানা ছয় বছর অনলাইন ও সরাসরি অঙ্ক পড়িয়েছেন আলভি। ছেলেমেয়েদের অঙ্কের ভয় কাটাতে আলাদা টিউশনির চল বহু পুরোনো। এটি অনেক অভিভাবকের জন্য একটু বেশিই খরচসাপেক্ষ। এ জায়গা থেকেই গল্প শুরু অল্প খরচে একটি অংশগ্রহণমূলক অনলাইন শিক্ষা প্ল্যাটফর্ম তৈরির। আলভির এই উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত তাঁর বিভাগের আরও তিন বন্ধু জ্যোতি চাকমা, বৃষ্টি ফারজানা এবং সৈয়দ মমশাদ আহমাদ। ওয়েবসাইটটির নানামুখী দায়িত্ব সামলান এই তিন বন্ধু মিলে। বন্ধুদের নিয়ে আলভির দেখা এ স্বপ্ন প্রযুক্তির কল্যাণে সফল হতে খুব বেশি দেরি হয়নি। মাত্র দুই বছরে প্রায় ৫ লাখ টাকার লেনদেন এরই ইঙ্গিত দেয়। এর আগে বিভাগের স্টার্টআপ আইডিয়া প্রতিযোগিতায়ও চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল উদ্যোগটি। এর আওতায় নতুন কয়েকটি উদ্ভাবনী বই এবং মোবাইল অ্যাপের দেখা মিলবে শিগগির।
জেনারেশন জি বা জুমাররা এখন সাবালক হয়ে উঠেছেন। তারুণ্যে পা রেখেছে এই প্রজন্ম। পড়ালেখার পাশাপাশি উদ্যোক্তাও বনে গেছেন এই তরুণেরা। ব্যবসার অর্থে কেউ পড়াশোনার খরচ চালিয়ে নিচ্ছেন, কেউবা হাতখরচ মেটানোর পাশাপাশি সহায়তা করছেন পরিবারকে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এমন চারজন উদ্যোক্তাকে নিয়ে লিখেছেন মুনতাসির সিয়াম।
তাসফিয়া তাসনীমের ফুডেলিশিয়াস
আগে টিউশন করতেন। করোনার সময় এক এক করে বন্ধ হয়ে যায় সেগুলো। ফলে আয়ের একটি উৎস খুঁজছিলেন তাসফিয়া। কিন্তু তা কী হতে পারে, সে চিন্তায় যখন অস্থির, তখন মনে পড়ল দাদুর কথা। ষাটের দশকে চট্টগ্রামের একটি বেকারিতে কেক বানাতেন তিনি।দাদু মারা যাওয়ার পর উত্তরাধিকারসূত্রে সেই কেকের রেসিপি এখন তাসফিয়ার। সেই রেসিপিতে বন্ধুদের জন্মদিনে কেক বানিয়ে প্রশংসাও মিলেছে ইতিমধ্যে। সঙ্গে মায়ের রেসিপির ঝুলি থেকে বানানো হরেক রকমের পিঠা জুড়লে মন্দ হয় না। এ ভাবনা থেকেই সাহস করে ফেসবুকে একটি পেজ খোলেন তাসফিয়া। নাম ‘ফুডেলিশিয়াস’। সময়টা ২০২০ সালের ৩ আগস্ট। সেই পাতায় নিজের নকশায় বানানো কেক, ছাঁচ ও তালের পিঠার মতো খাবারের ছবি যত জুড়তে থাকেন, তত বাড়তে থাকে ফরমাশ। এরপর আর তাঁকে পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী তাসফিয়া তাসনীম। পড়ছেন স্নাতকোত্তরে। গত আড়াই বছরে তাসফিয়ার এই উদ্যোগ অফলাইনেও সাড়া ফেলেছে বেশ। ঘরে তৈরি কেক বিক্রি করে মাসে প্রায় ৫০ হাজার টাকা রোজগার করেন তাসফিয়া। তাঁর স্বপ্ন, পছন্দের শহর চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে ফুডেলিশিয়াসের দুটি শাখা গড়ে তোলা।
তাসমিম সুলতানার আপ্রিকাস এম্পোরিয়াম
অনলাইন উদ্যোক্তা হলেও রোজগারটা মুখ্য নয় তাঁর। নিজের দক্ষতা বাড়ানোই আসল উদ্দেশ্য। সে দক্ষতা বাড়াতেই ব্যবসার ভাবনা জাগে মাথায়। আট বছর ধরে নিজে হিজাব পরেন তিনি। পছন্দসই হিজাব ও আনুষঙ্গিক জিনিস পেতে বেশ ঝক্কি সয়েছেন একসময়।সেই অভিজ্ঞতা বিবেচনায় নিয়ে পোশাকের ব্যবসা শুরু করেন তাসমিম। নাম ‘আপ্রিকাস এম্পোরিয়াম’। হিজাব পিন বা ক্যাপের মতো আনুষঙ্গিক জিনিস আমদানি করেন বিদেশ থেকে। মানের সুনামে আপ্রিকাস এম্পোরিয়ামে খরিদ্দারের ভিড় বাড়ছে প্রতিদিন।
তাসমিম সুলতানা স্নাতকোত্তর পর্বে পড়াশোনা করছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজতত্ত্ব বিভাগে। ২০২১ সালের ২৪ আগস্ট ফেসবুক পেজের মধ্য দিয়ে শুরু হয় তাঁর পোশাক বিপণি। পড়াশোনা, সংসার, ব্যবসা—তিনটিই একযোগে সামলে চলেন তাসমিম সুলতানা। প্রতি মাসে তাঁর রোজগার ২০ হাজার টাকার বেশি। উৎসবের মাসগুলোতে তা বেড়ে দাঁড়ায় দ্বিগুণ।
খাবার ও ভ্রমণের ব্যবসায়ী জাহেদুল করিম
পড়াশোনা ও ব্যবসা—দুটোই সমানতালে সামাল দেন জাহেদুল করিম। জন্ম কক্সবাজার সদর উপজেলায়। শেষ বর্ষে পড়ছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে। প্রতিষ্ঠা করেছেন ‘ক্যাম্পাস ডাইন’ রেস্টুরেন্ট এবং ‘মিনিট টু গো’ নামের একটি ভ্রমণ সংস্থা।
একে তো শহর থেকে ক্যাম্পাস অনেক দূর; যাতায়াতের অসুবিধা বরাবরই। একটা টিউশনির পেছনেই চলে যায় দিনের ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা সময়। সম্মানী সেই তুলনায় নিতান্ত কম। তার ওপর পুরো ক্যাম্পাস ঘুরে ভালো খাবার মেলা ভার। এ সমস্যা দূর করতে ২০২১ সালের নভেম্বরে ক্যাম্পাস রেলস্টেশনের উল্টো দিকে ক্যাম্পাস ডাইন নামের রেস্টুরেন্টটি চালু করেন জাহেদুল। সেখানে অল্প দামে বিদেশি খাবারের স্বাদ পাওয়া যাচ্ছে এখন। রেস্টুরেন্ট ব্যবসা থেকে মাসে ৪০ হাজার টাকার মতো আয় করেন জাহেদুল। পাশাপাশি ভ্রমণ সংস্থার কাজও পাল্লা দিয়ে ছুটছে। চট্টগ্রাম বিভাগের ভেতর বিভিন্ন জায়গায় স্বাচ্ছন্দ্যময় ভ্রমণসেবা নিশ্চিত করা প্রতিষ্ঠানটির উদ্দেশ্য।
আলভি আহমেদের ম্যাথট্রনিক্স
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ ও বৈদ্যুতিন প্রকৌশল (ইইই) বিভাগের শেষ বর্ষে পড়েন আলভি আহমেদ। কেবল নিজে পড়েন না, পড়ানও। শিক্ষার্থী উদ্যোক্তা হিসেবে এটিই তাঁর ভিন্নতা। আলভি আহমেদ কাজ করেন শিক্ষাবিষয়ক প্রযুক্তির (এডটেক) মতো উদ্যোগ নিয়ে। এর নাম ‘ম্যাথট্রনিক্স’। প্রতিষ্ঠাকাল ২০২০ সালের ১৩ নভেম্বর।
একটানা ছয় বছর অনলাইন ও সরাসরি অঙ্ক পড়িয়েছেন আলভি। ছেলেমেয়েদের অঙ্কের ভয় কাটাতে আলাদা টিউশনির চল বহু পুরোনো। এটি অনেক অভিভাবকের জন্য একটু বেশিই খরচসাপেক্ষ। এ জায়গা থেকেই গল্প শুরু অল্প খরচে একটি অংশগ্রহণমূলক অনলাইন শিক্ষা প্ল্যাটফর্ম তৈরির। আলভির এই উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত তাঁর বিভাগের আরও তিন বন্ধু জ্যোতি চাকমা, বৃষ্টি ফারজানা এবং সৈয়দ মমশাদ আহমাদ। ওয়েবসাইটটির নানামুখী দায়িত্ব সামলান এই তিন বন্ধু মিলে। বন্ধুদের নিয়ে আলভির দেখা এ স্বপ্ন প্রযুক্তির কল্যাণে সফল হতে খুব বেশি দেরি হয়নি। মাত্র দুই বছরে প্রায় ৫ লাখ টাকার লেনদেন এরই ইঙ্গিত দেয়। এর আগে বিভাগের স্টার্টআপ আইডিয়া প্রতিযোগিতায়ও চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল উদ্যোগটি। এর আওতায় নতুন কয়েকটি উদ্ভাবনী বই এবং মোবাইল অ্যাপের দেখা মিলবে শিগগির।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫