রজত কান্তি রায়, ঢাকা
স্কুল, কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে গল্প, কবিতা অথবা প্রবন্ধ লিখে পুরস্কার পেয়েছেন অনেকেই। কিন্তু প্রবন্ধ লিখে আন্তর্জাতিক পুরস্কারও যে পাওয়া যায়, সেটা অনেকের ভাবনাতেই হয়তো নেই। এবার সে রকমই একটি পুরস্কার পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিষয়ে চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী জহিরুল হক তমাল।
যাঁরা ব্যবস্থাপনা বিষয়টির সঙ্গে জড়িত, তাঁরা দ্য গ্লোবাল পিটার ড্রাখার ফোরামের নাম শুনে থাকবেন। এটি আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাপনাবিষয়ক সংস্থা। এ সংস্থাটি প্রতি বছর আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক বলে খ্যাত পিটার ফার্দিনান্দ ড্রাখার বা পিটার ড্রাখার স্মরণে ব্যবস্থাপনা শীর্ষক একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন করে থাকে। এ সম্মেলন উপলক্ষে প্রতি বছর একটি আন্তর্জাতিক প্রবন্ধ লিখন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এবার প্রতিযোগিতাটির ১৪তম সংস্করণ বসেছিল অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায়। অন্য ৭৬টি দেশের প্রতিযোগীর মধ্যে একমাত্র বাংলাদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে ‘স্টুডেন্ট’ ক্যাটাগরিতে মর্যাদাপূর্ণ এই প্রতিযোগিতার সেরা ১০-এ জায়গা করে নিয়েছেন জহিরুল হক তমাল। এবার প্রবন্ধ লেখার বিষয়বস্তু ছিল, ‘টুওয়ার্ডস এ প্যাশন ইকোনমি’। এ বিষয়ে তমাল লিখেছিলেন তাঁর প্রবন্ধ ‘এ ওয়েলদি অলটারনেটিভ দ্যাট ইজ নট ফিটেড ফর এভরিওয়ান।’
প্রতিযোগিতায় জয়ী হওয়ার অংশ হিসেবে পিটার ড্রাখার সোসাইটি বিজয়ীদের অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। প্রবন্ধ লেখার এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন ব্রাজিল, আমেরিকা, সার্বিয়া, জার্মানি, সুইডেন, ফিলিপাইন, ভারত, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিযোগীরা। সম্মেলনের মূল পর্ব ছিল দুই দিনের। এই দুই দিন ছাড়া আরও বিশেষ কিছু আয়োজন ছিল ফোরামের।
কার্টিস কার্লসনের সঙ্গে
মূল অনুষ্ঠান শুরুর আগের রাতে বিজয়ীদের ডিনারে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল ক্যাফে স্টেইন নামের একটি হোটেলে। সেখানে ছিলেন উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার জাতীয় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য কার্টিস কার্লসন। তিনি ১৯৯৮ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ছিলেন এসআরআই ইন্টারন্যাশনালের প্রেসিডেন্ট এবং সিইও। তমাল ভ্যালু ক্রিয়েশন ও উদ্ভাবন বিষয়ে দারুণ আলোচনা শুনেছিলেন সেদিন রাতে।
পিটার ড্রাখার ফোরামের মূল অনুষ্ঠান
গত ১৭ নভেম্বর শুরু হয় ১৪তম গ্লোবাল পিটার ড্রাখার ফোরামের মূল পর্বের অনুষ্ঠান। এটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ভিয়েনার এইচওএফবিইউআপজি প্যালেসে। সেদিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বর্তমান সময়ের গুরুত্বপূর্ণ ৮টি বিষয়ের ওপর চলে আলোচনা। তাতে আলোচক ছিলেন বিশ্বের স্বনামধন্য অধ্যাপক, উদ্যোক্তা, সিইও এবং ম্যানেজমেন্ট থিংকাররা।
মাঝের চা বিরতিগুলোতে সুযোগ ছিল বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা মানুষের সঙ্গে কথা বলার। তাঁদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি সম্পর্কে জানার। তমাল বাংলাদেশ থেকে গিয়েছেন শুনে প্রায় সবাই তাঁর কাছে জানতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে। বাংলাদেশ যে জলবায়ু পরিবর্তনের একটি অন্যতম ভুক্তভোগী রাষ্ট্র, তা আন্তর্জাতিক মহল উপলব্ধি করতে পারছে।
আলোচনা পর্ব শেষ হওয়ার পর সেদিন রাতে আয়োজন করা হয় জমকালো এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজকীয় নৈশভোজ। সেখানেই বিজয়ীদের পুরস্কার দেওয়ার পর্বটি শেষ হয়।
ভিয়েনা ভ্রমণ
চতুর্থ দিন সকালে ঐতিহ্যবাহী খাবার আপেল-স্ট্রুডেল তৈরির ক্লাস এবং আপার বুলেভার্ট দেখার সুযোগ ছিল। দুপুরে ছিল সিসি মিউজিয়াম, ল্যাপল্যান্ড মিউজিয়াম ও সিগমুন্ড ফ্রয়েড ঘুরে দেখা এবং ঐতিহ্যবাহী অপেরা উপভোগের সুযোগ। দেখার সুযোগ ছিল শহর ভিয়েনার বিখ্যাত দর্শনীয় জায়গা, যেমন ভিয়েনা ইসলামিক সেন্টার, দানিয়ুব নদী, সেইন্ট স্টিফেন’স ক্যাথেড্রাল, ভিয়েনা স্টেট অপেরা। হাজারো মুগ্ধতা আর অভিজ্ঞতায় পূর্ণ সংক্ষিপ্ত এ ভ্রমণ মনে দাগ কেটেছে জহিরুল হক তমালের।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক নাজমুস সাকিব জানিয়েছেন, ‘ব্যবস্থাপনার শিক্ষক হিসেবে ব্যবস্থাপনার গুরু পিটার ড্রাখার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। প্রতি বছর আয়োজিত গ্লোবাল পিটার ড্রাখার সম্মেলন বিশ্বের সেরা ব্যবস্থাপনা চিন্তকদের একটি মিলনমেলা। পিটার ড্রাখার ফোরাম আয়োজিত প্রতিযোগিতায় তমালের অংশগ্রহণ এবং সেরা দশে থাকার মতো অর্জন আমাদের গর্বিত করেছে।’
এর আগে ২০১১ সালে আরেকজন বাংলাদেশি এ প্রতিযোগিতার সেরা দশে জায়গা করে নিয়েছিলেন। এ প্রতিযোগিতায় সরাসরি কোনো আর্থিক পুরস্কার দেওয়া হয় না। থাকে বিভিন্ন বিষয়ে প্রণোদনামূলক বইসহ উপহারসামগ্রী। এ ছাড়া বিজয়ীদের ভ্রমণসহ সবকিছুর ব্যয় বহন করে পিটার ড্রাখার ফোরাম।
স্কুল, কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় স্তরে গল্প, কবিতা অথবা প্রবন্ধ লিখে পুরস্কার পেয়েছেন অনেকেই। কিন্তু প্রবন্ধ লিখে আন্তর্জাতিক পুরস্কারও যে পাওয়া যায়, সেটা অনেকের ভাবনাতেই হয়তো নেই। এবার সে রকমই একটি পুরস্কার পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিষয়ে চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী জহিরুল হক তমাল।
যাঁরা ব্যবস্থাপনা বিষয়টির সঙ্গে জড়িত, তাঁরা দ্য গ্লোবাল পিটার ড্রাখার ফোরামের নাম শুনে থাকবেন। এটি আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাপনাবিষয়ক সংস্থা। এ সংস্থাটি প্রতি বছর আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক বলে খ্যাত পিটার ফার্দিনান্দ ড্রাখার বা পিটার ড্রাখার স্মরণে ব্যবস্থাপনা শীর্ষক একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন করে থাকে। এ সম্মেলন উপলক্ষে প্রতি বছর একটি আন্তর্জাতিক প্রবন্ধ লিখন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এবার প্রতিযোগিতাটির ১৪তম সংস্করণ বসেছিল অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায়। অন্য ৭৬টি দেশের প্রতিযোগীর মধ্যে একমাত্র বাংলাদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে ‘স্টুডেন্ট’ ক্যাটাগরিতে মর্যাদাপূর্ণ এই প্রতিযোগিতার সেরা ১০-এ জায়গা করে নিয়েছেন জহিরুল হক তমাল। এবার প্রবন্ধ লেখার বিষয়বস্তু ছিল, ‘টুওয়ার্ডস এ প্যাশন ইকোনমি’। এ বিষয়ে তমাল লিখেছিলেন তাঁর প্রবন্ধ ‘এ ওয়েলদি অলটারনেটিভ দ্যাট ইজ নট ফিটেড ফর এভরিওয়ান।’
প্রতিযোগিতায় জয়ী হওয়ার অংশ হিসেবে পিটার ড্রাখার সোসাইটি বিজয়ীদের অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। প্রবন্ধ লেখার এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন ব্রাজিল, আমেরিকা, সার্বিয়া, জার্মানি, সুইডেন, ফিলিপাইন, ভারত, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিযোগীরা। সম্মেলনের মূল পর্ব ছিল দুই দিনের। এই দুই দিন ছাড়া আরও বিশেষ কিছু আয়োজন ছিল ফোরামের।
কার্টিস কার্লসনের সঙ্গে
মূল অনুষ্ঠান শুরুর আগের রাতে বিজয়ীদের ডিনারে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল ক্যাফে স্টেইন নামের একটি হোটেলে। সেখানে ছিলেন উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার জাতীয় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য কার্টিস কার্লসন। তিনি ১৯৯৮ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ছিলেন এসআরআই ইন্টারন্যাশনালের প্রেসিডেন্ট এবং সিইও। তমাল ভ্যালু ক্রিয়েশন ও উদ্ভাবন বিষয়ে দারুণ আলোচনা শুনেছিলেন সেদিন রাতে।
পিটার ড্রাখার ফোরামের মূল অনুষ্ঠান
গত ১৭ নভেম্বর শুরু হয় ১৪তম গ্লোবাল পিটার ড্রাখার ফোরামের মূল পর্বের অনুষ্ঠান। এটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ভিয়েনার এইচওএফবিইউআপজি প্যালেসে। সেদিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বর্তমান সময়ের গুরুত্বপূর্ণ ৮টি বিষয়ের ওপর চলে আলোচনা। তাতে আলোচক ছিলেন বিশ্বের স্বনামধন্য অধ্যাপক, উদ্যোক্তা, সিইও এবং ম্যানেজমেন্ট থিংকাররা।
মাঝের চা বিরতিগুলোতে সুযোগ ছিল বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা মানুষের সঙ্গে কথা বলার। তাঁদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি সম্পর্কে জানার। তমাল বাংলাদেশ থেকে গিয়েছেন শুনে প্রায় সবাই তাঁর কাছে জানতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে। বাংলাদেশ যে জলবায়ু পরিবর্তনের একটি অন্যতম ভুক্তভোগী রাষ্ট্র, তা আন্তর্জাতিক মহল উপলব্ধি করতে পারছে।
আলোচনা পর্ব শেষ হওয়ার পর সেদিন রাতে আয়োজন করা হয় জমকালো এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং রাজকীয় নৈশভোজ। সেখানেই বিজয়ীদের পুরস্কার দেওয়ার পর্বটি শেষ হয়।
ভিয়েনা ভ্রমণ
চতুর্থ দিন সকালে ঐতিহ্যবাহী খাবার আপেল-স্ট্রুডেল তৈরির ক্লাস এবং আপার বুলেভার্ট দেখার সুযোগ ছিল। দুপুরে ছিল সিসি মিউজিয়াম, ল্যাপল্যান্ড মিউজিয়াম ও সিগমুন্ড ফ্রয়েড ঘুরে দেখা এবং ঐতিহ্যবাহী অপেরা উপভোগের সুযোগ। দেখার সুযোগ ছিল শহর ভিয়েনার বিখ্যাত দর্শনীয় জায়গা, যেমন ভিয়েনা ইসলামিক সেন্টার, দানিয়ুব নদী, সেইন্ট স্টিফেন’স ক্যাথেড্রাল, ভিয়েনা স্টেট অপেরা। হাজারো মুগ্ধতা আর অভিজ্ঞতায় পূর্ণ সংক্ষিপ্ত এ ভ্রমণ মনে দাগ কেটেছে জহিরুল হক তমালের।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক নাজমুস সাকিব জানিয়েছেন, ‘ব্যবস্থাপনার শিক্ষক হিসেবে ব্যবস্থাপনার গুরু পিটার ড্রাখার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। প্রতি বছর আয়োজিত গ্লোবাল পিটার ড্রাখার সম্মেলন বিশ্বের সেরা ব্যবস্থাপনা চিন্তকদের একটি মিলনমেলা। পিটার ড্রাখার ফোরাম আয়োজিত প্রতিযোগিতায় তমালের অংশগ্রহণ এবং সেরা দশে থাকার মতো অর্জন আমাদের গর্বিত করেছে।’
এর আগে ২০১১ সালে আরেকজন বাংলাদেশি এ প্রতিযোগিতার সেরা দশে জায়গা করে নিয়েছিলেন। এ প্রতিযোগিতায় সরাসরি কোনো আর্থিক পুরস্কার দেওয়া হয় না। থাকে বিভিন্ন বিষয়ে প্রণোদনামূলক বইসহ উপহারসামগ্রী। এ ছাড়া বিজয়ীদের ভ্রমণসহ সবকিছুর ব্যয় বহন করে পিটার ড্রাখার ফোরাম।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫