ইসমাঈল হোসাইন সোহেল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের পরিচিত মুখ মাহিনুর রহমান। নামমাত্র সার্ভিস চার্জের বিনিময়ে জরুরি ওষুধ পৌঁছে দিয়ে জয় করে নিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের মন। মাহিনের এই উদ্যোগের নাম ‘প্রয়োজনে আমরা’। এই উদ্যোগের সঙ্গে কাজ করছেন আরও কিছু তরুণ শিক্ষার্থী। তাঁরা হলেন ইকরা হ্যাপি শিকদার, মো. কাওসার আলী, রিধী হাসান, মামুন আকুঞ্জি, মাহবুব হাসান, আহমেদ ফাইসাল, হ্যাপি আক্তার, মিথিলা খাতুন ও অনিন্দিতা সরকার।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত ওষুধের দোকান না থাকায় শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের সমস্যা ছিল অসুস্থতার সময় তাৎক্ষণিক ওষুধ না পাওয়া। ওষুধ কিনতে আবাসিক হল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাব-সংলগ্ন ফার্মেসি, নীলক্ষেত, শাহবাগ, পলাশী বাজার কিংবা ঢাকা মেডিকেল কলেজ-সংলগ্ন ওষুধের দোকানগুলোতে যেতে হতো। অসুস্থতার সময় এই যাওয়া-আসাটা সহজ কোনো কাজ ছিল না।
এ নিয়ে ভোগান্তির শেষ ছিল না শিক্ষার্থীদের। এই ভোগান্তি থেকে মুক্তি দিতে উদ্যোগী হন দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী মাহিনুর রহমান। তাঁর এই উদ্যোগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষকদেরও বাঁচিয়ে দিয়েছে দুশ্চিন্তা থেকে। এর মাধ্যমে একদিকে যেমন নিজেরা স্বাবলম্বী ও কর্মদক্ষ হয়ে উঠছেন, অন্যদিকে প্রয়োজনের মুহূর্তে এবং কম টাকায় সেবা পেয়ে খুশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
‘প্রয়োজনে আমরা’র প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মাহিনুর রহমান বলেন, ‘আমরা ছোট্ট করে এটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস থেকে শুরু করেছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষার্থীর ওষুধ পেতে যে ভোগান্তিতে পড়তে হয়, এর সমাধান নিয়ে কাজ করছি। আমাদের লক্ষ্য, দৈনন্দিন জীবনকে আরও বেশি সহজ করে তোলা। অসুস্থতায় যেন শিক্ষার্থীদের বাড়তি চাপ নিতে না হয়, ওষুধ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে না হয়।
পুরো ঢাকা নিয়ে আমাদের কাজ করার লক্ষ্য আছে।’‘প্রয়োজনে আমরা’ নামের এই উদ্যোগের শুরু ২০২০ সালের ৬ মে। দ্বিতীয় বর্ষে পড়াকালে মাহিনুর শুরু করেন এটি। যাঁরা সঙ্গে ছিলেন একটা সময়ে এসে সবাই নিরুৎসাহিত করায় তিনিও থেমে গিয়েছিলেন। পরে নতুন করে ক্যাম্পাসের কম বয়সী সতীর্থ ও বন্ধুদের নিয়ে আবার শুরু করেন। দ্বিতীয় পর্বের শুরুটা ছিল ২০২১ সালের মার্চ।
মাহিনুর জানান, প্রথমে ক্যাম্পাসে খাতা-কলম সরবরাহের বিষয়ে ভাবছিলেন। পরে সবার সঙ্গে কথা বলে সেই পরিকল্পনা বাতিল করেন। কিন্তু ভাবনা থেমে যায়নি। তারপর ওষুধ সরবরাহ করার চিন্তা আসে। এটা নিয়ে কাজ শুরু করে দারুণ সাড়া পান। মাহিনুর ও তাঁর দল এক বছরে তিন হাজার শিক্ষার্থী ও শিক্ষককে এই সেবা দিতে পেরেছে।
মাহিনের শিক্ষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক ড. রেবেকা সুলতানা বলেন, ‘এটা খুব আনন্দের যে আমাদের শিক্ষার্থীরা নতুন ও উদ্ভাবনী একটা কাজ করছে। আমি চাই আমাদের অন্য শিক্ষার্থীরাও এ ধরনের সৃজনশীল কাজে এগিয়ে আসবে। এর মাধ্যমে দেশের উপকার হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের পরিচিত মুখ মাহিনুর রহমান। নামমাত্র সার্ভিস চার্জের বিনিময়ে জরুরি ওষুধ পৌঁছে দিয়ে জয় করে নিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের মন। মাহিনের এই উদ্যোগের নাম ‘প্রয়োজনে আমরা’। এই উদ্যোগের সঙ্গে কাজ করছেন আরও কিছু তরুণ শিক্ষার্থী। তাঁরা হলেন ইকরা হ্যাপি শিকদার, মো. কাওসার আলী, রিধী হাসান, মামুন আকুঞ্জি, মাহবুব হাসান, আহমেদ ফাইসাল, হ্যাপি আক্তার, মিথিলা খাতুন ও অনিন্দিতা সরকার।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত ওষুধের দোকান না থাকায় শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের সমস্যা ছিল অসুস্থতার সময় তাৎক্ষণিক ওষুধ না পাওয়া। ওষুধ কিনতে আবাসিক হল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাব-সংলগ্ন ফার্মেসি, নীলক্ষেত, শাহবাগ, পলাশী বাজার কিংবা ঢাকা মেডিকেল কলেজ-সংলগ্ন ওষুধের দোকানগুলোতে যেতে হতো। অসুস্থতার সময় এই যাওয়া-আসাটা সহজ কোনো কাজ ছিল না।
এ নিয়ে ভোগান্তির শেষ ছিল না শিক্ষার্থীদের। এই ভোগান্তি থেকে মুক্তি দিতে উদ্যোগী হন দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী মাহিনুর রহমান। তাঁর এই উদ্যোগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষকদেরও বাঁচিয়ে দিয়েছে দুশ্চিন্তা থেকে। এর মাধ্যমে একদিকে যেমন নিজেরা স্বাবলম্বী ও কর্মদক্ষ হয়ে উঠছেন, অন্যদিকে প্রয়োজনের মুহূর্তে এবং কম টাকায় সেবা পেয়ে খুশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
‘প্রয়োজনে আমরা’র প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মাহিনুর রহমান বলেন, ‘আমরা ছোট্ট করে এটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস থেকে শুরু করেছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষার্থীর ওষুধ পেতে যে ভোগান্তিতে পড়তে হয়, এর সমাধান নিয়ে কাজ করছি। আমাদের লক্ষ্য, দৈনন্দিন জীবনকে আরও বেশি সহজ করে তোলা। অসুস্থতায় যেন শিক্ষার্থীদের বাড়তি চাপ নিতে না হয়, ওষুধ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে না হয়।
পুরো ঢাকা নিয়ে আমাদের কাজ করার লক্ষ্য আছে।’‘প্রয়োজনে আমরা’ নামের এই উদ্যোগের শুরু ২০২০ সালের ৬ মে। দ্বিতীয় বর্ষে পড়াকালে মাহিনুর শুরু করেন এটি। যাঁরা সঙ্গে ছিলেন একটা সময়ে এসে সবাই নিরুৎসাহিত করায় তিনিও থেমে গিয়েছিলেন। পরে নতুন করে ক্যাম্পাসের কম বয়সী সতীর্থ ও বন্ধুদের নিয়ে আবার শুরু করেন। দ্বিতীয় পর্বের শুরুটা ছিল ২০২১ সালের মার্চ।
মাহিনুর জানান, প্রথমে ক্যাম্পাসে খাতা-কলম সরবরাহের বিষয়ে ভাবছিলেন। পরে সবার সঙ্গে কথা বলে সেই পরিকল্পনা বাতিল করেন। কিন্তু ভাবনা থেমে যায়নি। তারপর ওষুধ সরবরাহ করার চিন্তা আসে। এটা নিয়ে কাজ শুরু করে দারুণ সাড়া পান। মাহিনুর ও তাঁর দল এক বছরে তিন হাজার শিক্ষার্থী ও শিক্ষককে এই সেবা দিতে পেরেছে।
মাহিনের শিক্ষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক ড. রেবেকা সুলতানা বলেন, ‘এটা খুব আনন্দের যে আমাদের শিক্ষার্থীরা নতুন ও উদ্ভাবনী একটা কাজ করছে। আমি চাই আমাদের অন্য শিক্ষার্থীরাও এ ধরনের সৃজনশীল কাজে এগিয়ে আসবে। এর মাধ্যমে দেশের উপকার হবে।’
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫