নাহিন আশরাফ
ঘরে আলোর ব্যবহার এখন কেবল প্রয়োজনেই আটকে নেই। সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য এর ব্যবহার এখন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কীভাবে ও কেমন আলোর ব্যবহার করছেন, তার ওপর ঘরের লুক নির্ভর করে। বিভিন্ন ধরনের আলো সব ঘরে মানানসই নয় বলে সঠিকভাবে এর ব্যবহার না করলে ঘরের সৌন্দর্য অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায়।
শোয়ার ঘর
শোয়ার ঘর এমন একটি জায়গা, যেখানে কর্মব্যস্ত দিনের পরে সবাই প্রশান্তির আশায় ফিরে আসে। শোয়ার ঘরের আলো হওয়া উচিত কিছুটা উষ্ণ, যাতে ঘুম বা বিশ্রামের কোনো ব্যাঘাত না ঘটে। অনেকের ঘুমানোর আগে বিছানায় শুয়ে বই পড়ার অভ্যাস থাকে। সে ক্ষেত্রে বিছানার পাশের টেবিলে পছন্দের বাতি রেখে দেওয়া যেতে পারে। বেশির ভাগ মানুষ শোয়ার ঘরে পড়ালেখার মতো দরকারি কাজ করে বলে সেখানে ভালো মানের এলইডি লাইট লাগিয়ে রাখা যেতে পারে। অনেকে শোয়ার ঘর সম্পূর্ণ অন্ধকার করে ঘুমাতে চান না। সে ক্ষেত্রে নীল কিংবা হালকা হলুদ রঙের আভা দেওয়া ডিম লাইট ব্যবহার করা যেতে পারে।
বসার ঘর
অন্দরসজ্জার বেলায় আমরা সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিই বাড়ির বসার ঘরকে। এখানেই দিন শেষ পরিবারের সবাই একসঙ্গে সময় কাটান। অতিথি আপ্যায়ন থেকে শুরু করে বন্ধুদের আড্ডা—সবই হয় এ ঘরে। তাই বসার ঘরে ইচ্ছেমতো যেকোনো ধরনের লাইট ব্যবহার করা যায়। চাইলে কয়েক ধরনের লাইট ব্যবহার করা যেতে পারে। এই ঘরের দেয়ালে বিভিন্ন ছবির ফ্রেম রেখে সেখানে স্পটলাইট লাগানো যায়। তাতে ছবির ফ্রেম হাইলাইট হয়ে থাকবে। ঘর আয়তনে বড় হলে ঝাড়বাতি বসানো যেতে পারে। এ ছাড়া বেতের কিংবা বাঁশের বিভিন্ন স্ট্যান্ডিং ল্যাম্প রাখতে পারেন। অতিথি এলে কিংবা সন্ধ্যার পর সেসব বাতি জ্বালিয়ে দিলে ঘরের শোভা বাড়বে।
খাওয়ার ঘর
খাওয়ার ঘরের মূল আকর্ষণ ডাইনিং টেবিল। এর ওপরের সিলিংয়ে বিভিন্ন লাইট রাখা যেতে পারে। বেতের বিভিন্ন ঝুলন্ত লাইট ঘরের শোভা বাড়িয়ে তোলে। ডাইনিং টেবিলের ওপরে ঝুলন্ত বা পেন্ডেন্ট লাইট বসানোর আগে এর আয়তনের বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। এমন স্থানে লাইট রাখতে হবে যেন খাবারের ওপর আলো পড়ে। চাইলে কাচের জারের মধ্যে বিভিন্ন মোমবাতি বসিয়ে ডাইনিং টেবিলের মাঝখানে রেখে দেওয়া যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে হলুদ উষ্ণ আলো খাওয়ার ঘরে অন্য রকম আবেদন নিয়ে আসবে।
স্টাডি রুম কিংবা স্টাডি কর্নার
স্টাডি রুম বা পড়ার আলাদা ঘর থাকলে সেই ঘরের আলোর প্রতি বিশেষ নজর দিতে হবে। এ ঘরে পর্যাপ্ত আলো না থাকলে চোখের ওপর চাপ পড়ে, মাথাব্যথা ও চোখে নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে পড়ার ঘরে অবশ্যই এলইডি লাইট থাকতে হবে। এ ঘরের জন্য সাদা আলো বেশি উপযোগী। পড়ার টেবিলে বাড়তি আলোর জন্য একটি টেবিল ল্যাম্প রাখা যেতে পারে। তবে বুকশেলফের চারপাশে সোনালি আলোর ফেইরিলাইটস জড়িয়ে দিতে পারেন। তাহলে ঘরটা দেখতে ভালো লাগবে।
সূত্র: ডিজাইন ক্যাফে
ঘরে আলোর ব্যবহার এখন কেবল প্রয়োজনেই আটকে নেই। সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য এর ব্যবহার এখন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কীভাবে ও কেমন আলোর ব্যবহার করছেন, তার ওপর ঘরের লুক নির্ভর করে। বিভিন্ন ধরনের আলো সব ঘরে মানানসই নয় বলে সঠিকভাবে এর ব্যবহার না করলে ঘরের সৌন্দর্য অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায়।
শোয়ার ঘর
শোয়ার ঘর এমন একটি জায়গা, যেখানে কর্মব্যস্ত দিনের পরে সবাই প্রশান্তির আশায় ফিরে আসে। শোয়ার ঘরের আলো হওয়া উচিত কিছুটা উষ্ণ, যাতে ঘুম বা বিশ্রামের কোনো ব্যাঘাত না ঘটে। অনেকের ঘুমানোর আগে বিছানায় শুয়ে বই পড়ার অভ্যাস থাকে। সে ক্ষেত্রে বিছানার পাশের টেবিলে পছন্দের বাতি রেখে দেওয়া যেতে পারে। বেশির ভাগ মানুষ শোয়ার ঘরে পড়ালেখার মতো দরকারি কাজ করে বলে সেখানে ভালো মানের এলইডি লাইট লাগিয়ে রাখা যেতে পারে। অনেকে শোয়ার ঘর সম্পূর্ণ অন্ধকার করে ঘুমাতে চান না। সে ক্ষেত্রে নীল কিংবা হালকা হলুদ রঙের আভা দেওয়া ডিম লাইট ব্যবহার করা যেতে পারে।
বসার ঘর
অন্দরসজ্জার বেলায় আমরা সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিই বাড়ির বসার ঘরকে। এখানেই দিন শেষ পরিবারের সবাই একসঙ্গে সময় কাটান। অতিথি আপ্যায়ন থেকে শুরু করে বন্ধুদের আড্ডা—সবই হয় এ ঘরে। তাই বসার ঘরে ইচ্ছেমতো যেকোনো ধরনের লাইট ব্যবহার করা যায়। চাইলে কয়েক ধরনের লাইট ব্যবহার করা যেতে পারে। এই ঘরের দেয়ালে বিভিন্ন ছবির ফ্রেম রেখে সেখানে স্পটলাইট লাগানো যায়। তাতে ছবির ফ্রেম হাইলাইট হয়ে থাকবে। ঘর আয়তনে বড় হলে ঝাড়বাতি বসানো যেতে পারে। এ ছাড়া বেতের কিংবা বাঁশের বিভিন্ন স্ট্যান্ডিং ল্যাম্প রাখতে পারেন। অতিথি এলে কিংবা সন্ধ্যার পর সেসব বাতি জ্বালিয়ে দিলে ঘরের শোভা বাড়বে।
খাওয়ার ঘর
খাওয়ার ঘরের মূল আকর্ষণ ডাইনিং টেবিল। এর ওপরের সিলিংয়ে বিভিন্ন লাইট রাখা যেতে পারে। বেতের বিভিন্ন ঝুলন্ত লাইট ঘরের শোভা বাড়িয়ে তোলে। ডাইনিং টেবিলের ওপরে ঝুলন্ত বা পেন্ডেন্ট লাইট বসানোর আগে এর আয়তনের বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। এমন স্থানে লাইট রাখতে হবে যেন খাবারের ওপর আলো পড়ে। চাইলে কাচের জারের মধ্যে বিভিন্ন মোমবাতি বসিয়ে ডাইনিং টেবিলের মাঝখানে রেখে দেওয়া যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে হলুদ উষ্ণ আলো খাওয়ার ঘরে অন্য রকম আবেদন নিয়ে আসবে।
স্টাডি রুম কিংবা স্টাডি কর্নার
স্টাডি রুম বা পড়ার আলাদা ঘর থাকলে সেই ঘরের আলোর প্রতি বিশেষ নজর দিতে হবে। এ ঘরে পর্যাপ্ত আলো না থাকলে চোখের ওপর চাপ পড়ে, মাথাব্যথা ও চোখে নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে পড়ার ঘরে অবশ্যই এলইডি লাইট থাকতে হবে। এ ঘরের জন্য সাদা আলো বেশি উপযোগী। পড়ার টেবিলে বাড়তি আলোর জন্য একটি টেবিল ল্যাম্প রাখা যেতে পারে। তবে বুকশেলফের চারপাশে সোনালি আলোর ফেইরিলাইটস জড়িয়ে দিতে পারেন। তাহলে ঘরটা দেখতে ভালো লাগবে।
সূত্র: ডিজাইন ক্যাফে
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫