ফারিয়া হোসেন
একটু খেয়াল করলেই দেখবেন, শীতকালে মানুষ রংচঙে পোশাক পরে। বর্ণহীন এই ঋতুতে মন চনমনে রাখতে রঙিন কাপড়ই ভরসা। বছর শেষে পারিবারিক বা বন্ধুদের গেট টুগেদার তো হবেই। আনন্দ আয়োজনের এই সময়ে একটু উজ্জ্বল হয়েই উপস্থিত হোন না! এই উজ্জ্বলতার জন্য পোশাক, অনুষঙ্গ বা পুরো গেটআপে কিছুটা গ্লিটারি লুক আনা যেতেই পারে। নিজের উজ্জ্বল সাজপোশাকে সন্ধ্যাটাই করে তুলতে পারেন ঝলমলে। কীভাবে আনবেন এই গ্লিটারি লুক?
ঝলমলে স্কার্ট
একটা গ্লিটারি স্কার্ট খুব সহজেই উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত লুক দিতে পারে। পুরোটা সিকুইনের কাজ করা স্কার্টের সঙ্গে ম্যাট ক্রপ টপ ও ডেনিমের জ্যাকেট পরতে পারেন। পায়ে গলিয়ে নিন হিল জুতা বা নি-হাই বুট। এই পোশাকের সঙ্গে হালকা সাজেও দেখতে চমৎকার লাগবে।
গ্লিটারি ব্যাগ
গ্লিটার ব্যবহারের মূল উদ্দেশ্যই হলো শীতকালে একটু রঙিনের ছোঁয়া পাওয়া। তবে আপনি যদি পোশাকে গ্লিটার পছন্দ না করেন, সে ক্ষেত্রে আপনার অনুষঙ্গে এর ছোঁয়া রাখতে পারেন। পলকা ডট জ্যাকেটের সঙ্গে একটা গ্লিটারি হ্যান্ডব্যাগ বা ক্রস বডি ব্যাগ নিতে পারেন। কানে সোনালি বা পিতল রঙা দুল ও চোখে সানগ্লাস পরলে চমৎকার একটা ক্ল্যাসিক গেটআপ পেয়ে যাবেন।
ঝকমকে জিনস
কালো জিনস এখন খুব ভালো চলছে। এই জিনসে গ্লিটারি লেইস বা স্টিকার লাগিয়ে নিতে পারেন। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই খুব হালকা রঙের বা রুপালি গ্লিটারি লেইস বা স্টিকার ব্যবহার করতে হবে। এই প্যান্টের সঙ্গে বুট জুতা ও পাফার কোট ব্যবহার করে আপনার শীতের লুককে পূর্ণতা দিতে পারেন।
অন্যান্য
ছোট ছোট গ্লিটারি মোটিফ রয়েছে এমন সোয়েটার বা কার্ডিগান অনুষ্ঠানে পরতেই পারেন। আবার আপনার জ্যাকেটের রংটাই হতে পারে গ্লিটারি। এ ধরনের পোশাক পরতে না চাইলে কানের দুল, ঘড়ি, নেইলপলিশ, সানগ্লাস, জুতা-স্যান্ডেল কিংবা অন্যান্য অনুষঙ্গে গ্লিটারের আভা রাখতে পারেন। তবে ত্বকে অ্যালার্জি থাকলে এ ধরনের পোশাক ও অনুষঙ্গ এড়িয়ে চলাই ভালো।
সূত্র: উইমেন ডট কম
একটু খেয়াল করলেই দেখবেন, শীতকালে মানুষ রংচঙে পোশাক পরে। বর্ণহীন এই ঋতুতে মন চনমনে রাখতে রঙিন কাপড়ই ভরসা। বছর শেষে পারিবারিক বা বন্ধুদের গেট টুগেদার তো হবেই। আনন্দ আয়োজনের এই সময়ে একটু উজ্জ্বল হয়েই উপস্থিত হোন না! এই উজ্জ্বলতার জন্য পোশাক, অনুষঙ্গ বা পুরো গেটআপে কিছুটা গ্লিটারি লুক আনা যেতেই পারে। নিজের উজ্জ্বল সাজপোশাকে সন্ধ্যাটাই করে তুলতে পারেন ঝলমলে। কীভাবে আনবেন এই গ্লিটারি লুক?
ঝলমলে স্কার্ট
একটা গ্লিটারি স্কার্ট খুব সহজেই উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত লুক দিতে পারে। পুরোটা সিকুইনের কাজ করা স্কার্টের সঙ্গে ম্যাট ক্রপ টপ ও ডেনিমের জ্যাকেট পরতে পারেন। পায়ে গলিয়ে নিন হিল জুতা বা নি-হাই বুট। এই পোশাকের সঙ্গে হালকা সাজেও দেখতে চমৎকার লাগবে।
গ্লিটারি ব্যাগ
গ্লিটার ব্যবহারের মূল উদ্দেশ্যই হলো শীতকালে একটু রঙিনের ছোঁয়া পাওয়া। তবে আপনি যদি পোশাকে গ্লিটার পছন্দ না করেন, সে ক্ষেত্রে আপনার অনুষঙ্গে এর ছোঁয়া রাখতে পারেন। পলকা ডট জ্যাকেটের সঙ্গে একটা গ্লিটারি হ্যান্ডব্যাগ বা ক্রস বডি ব্যাগ নিতে পারেন। কানে সোনালি বা পিতল রঙা দুল ও চোখে সানগ্লাস পরলে চমৎকার একটা ক্ল্যাসিক গেটআপ পেয়ে যাবেন।
ঝকমকে জিনস
কালো জিনস এখন খুব ভালো চলছে। এই জিনসে গ্লিটারি লেইস বা স্টিকার লাগিয়ে নিতে পারেন। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই খুব হালকা রঙের বা রুপালি গ্লিটারি লেইস বা স্টিকার ব্যবহার করতে হবে। এই প্যান্টের সঙ্গে বুট জুতা ও পাফার কোট ব্যবহার করে আপনার শীতের লুককে পূর্ণতা দিতে পারেন।
অন্যান্য
ছোট ছোট গ্লিটারি মোটিফ রয়েছে এমন সোয়েটার বা কার্ডিগান অনুষ্ঠানে পরতেই পারেন। আবার আপনার জ্যাকেটের রংটাই হতে পারে গ্লিটারি। এ ধরনের পোশাক পরতে না চাইলে কানের দুল, ঘড়ি, নেইলপলিশ, সানগ্লাস, জুতা-স্যান্ডেল কিংবা অন্যান্য অনুষঙ্গে গ্লিটারের আভা রাখতে পারেন। তবে ত্বকে অ্যালার্জি থাকলে এ ধরনের পোশাক ও অনুষঙ্গ এড়িয়ে চলাই ভালো।
সূত্র: উইমেন ডট কম
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫