নাহিন আশরাফ
মেহেদিরাঙা হাত কার না ভালো লাগে? সামনে ঈদ। এই উৎসবে মেহেদি দিয়ে সবাই রাঙাতে চায় নিজের হাত। একটা সময় ছিল যখন হাত রাঙানোর জন্য গাছ থেকে মেহেদির পাতা তুলে বেটে ব্যবহার করা হতো। বাটা মেহেদি দিয়ে শুধু নখ ও হাতের তালুতে গোল আকৃতির নকশা করা হতো। ধীরে ধীরে বাটা মেহেদির প্রচলন কমে গিয়ে বাজারে এল টিউব মেহেদি। এই মেহেদি দিয়ে সহজে যেকোনো ধরনের নকশা করা যায়।
টিউব মেহেদির রাজত্বে ভাগ বসাতে এসেছে মেহেদি স্টিকার। একসময় শিশুদের জন্য এটি ব্যবহার করা হলেও এ বছর এর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে উঠেছে। যেকোনো শহরের মার্কেটে গেলেই দেখা মিলছে মেহেদি স্টিকারের। সময় বাঁচাতে ও নকশা করায় খুব দক্ষ না হলে মেহেদি স্টিকারের বিকল্প আর কিছুই হতে পারে না।
হেনা স্টিকারের ধরন
টিউব মেহেদির সঙ্গে অনেক সময় মেহেদি স্টিকারও দিয়ে দেওয়া হয়। বাহারি নকশা করা থাকে সেই স্টিকারে। হাতে বসিয়ে সেই স্টিকারের ওপর মেহেদি লাগাতে হয়। শুকানোর পর আলতো করে স্টিকার তুলে ফেলতে হয়।
এ ধরনের স্টিকার ছাড়াও পাওয়া যায় তাৎক্ষণিক মেহেদি স্টিকার। এই স্টিকার বসানোর সঙ্গে সঙ্গে হাতে নকশাসহ রং বসে যায়। অনেকে এটিকে ‘হেনা ট্যাটু’ নামেও চেনেন। যাঁরা মেহেদির নকশায় মিনিমাল লুক রাখতে চান, তাঁদের পছন্দের তালিকায় থাকতে পারে হেনা ট্যাটু। চিরাচরিত মেহেদির রং লাল হলেও হেনা ট্যাটু পাওয়া যায় লাল, সাদা, সোনালি, নীলসহ বিভিন্ন রঙে।
হাতে মেহেদি দিতে পছন্দ করেন কিন্তু উৎসবের আগে সময় বের করা যাঁদের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে, তাঁদের অনেকেই এখন বেছে নিচ্ছেন হেনা ট্যাটু। তা ছাড়া এটি বিভিন্ন রং ও প্যাটার্নের পাওয়া যায় বলে যাঁরা পশ্চিমা ধাঁচের পোশাক পরেন, তাঁরাও এই ট্যাটু অনায়াসে হাতে ব্যবহার করতে পারেন। আবার পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়েও হেনা ট্যাটুর রং বেছে নেওয়া যায়।
ব্যবহারবিধি
হেনা ট্যাটু বড় একটি কাগজের পাতায় থাকে। সেই পাতায় ফুল, জলছাপ, মান্ডালা কিংবা বোহেমিয়ানসহ বিভিন্ন ধরনের নকশা থাকে। সেখান থেকে পছন্দের নকশা কাঁচি দিয়ে কেটে স্টিকারটি হাতে বসিয়ে দিতে হবে। দুই থেকে তিন মিনিট হাতে লাগিয়ে ভেজা তোয়ালে কিংবা টিস্যু পেপার দিয়ে চাপ দিয়ে ধরে রাখতে হবে। এরপর তুলে ফেললেই হাতে বসে যাবে মেহেদি। এই নকশা পাঁচ থেকে সাত দিন হাতে স্থায়ী থাকবে।
হেনা স্টিকার তোলার উপায়
খুব সহজে হেনা ট্যাটু বা স্টিকার তুলে ফেলা যায়। অর্ধেক লেবু কেটে নিয়ে মেহেদির ওপর ঘষতে পারেন। এতে মেহেদি উঠে যাবে; কিংবা গরম পানি ও সাবান দিয়ে ঘসেও এটি সহজে তোলা সম্ভব। হেনা ট্যাটু তোলার পর হাত অনেক শুষ্ক মনে হতে পারে। সে ক্ষেত্রে অলিভ অয়েল কিংবা ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন।
দাম ও কোথায় পাবেন
হেনা স্টিকার এখন বড় যেকোনো মার্কেটেই পাওয়া যায়; বিশেষ করে ঈদের সময় এর চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণে খুঁজতে বেশি দূর যেতে হবে না। ঢাকার নিউমার্কেট, আনারকলি মার্কেটসহ প্রায় প্রতিটি শহরের সুপার বা হকার মার্কেটে এগুলো কিনতে পাওয়া যাবে। এ ছাড়া বিভিন্ন অনলাইনভিত্তিক পেজে পাওয়া যায় হেনা ট্যাটু। নকশার ওপর নির্ভর করে এর দাম হয়ে থাকে ১০০ থেকে ২৫০ টাকার মধ্যে।
মেহেদিরাঙা হাত কার না ভালো লাগে? সামনে ঈদ। এই উৎসবে মেহেদি দিয়ে সবাই রাঙাতে চায় নিজের হাত। একটা সময় ছিল যখন হাত রাঙানোর জন্য গাছ থেকে মেহেদির পাতা তুলে বেটে ব্যবহার করা হতো। বাটা মেহেদি দিয়ে শুধু নখ ও হাতের তালুতে গোল আকৃতির নকশা করা হতো। ধীরে ধীরে বাটা মেহেদির প্রচলন কমে গিয়ে বাজারে এল টিউব মেহেদি। এই মেহেদি দিয়ে সহজে যেকোনো ধরনের নকশা করা যায়।
টিউব মেহেদির রাজত্বে ভাগ বসাতে এসেছে মেহেদি স্টিকার। একসময় শিশুদের জন্য এটি ব্যবহার করা হলেও এ বছর এর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে উঠেছে। যেকোনো শহরের মার্কেটে গেলেই দেখা মিলছে মেহেদি স্টিকারের। সময় বাঁচাতে ও নকশা করায় খুব দক্ষ না হলে মেহেদি স্টিকারের বিকল্প আর কিছুই হতে পারে না।
হেনা স্টিকারের ধরন
টিউব মেহেদির সঙ্গে অনেক সময় মেহেদি স্টিকারও দিয়ে দেওয়া হয়। বাহারি নকশা করা থাকে সেই স্টিকারে। হাতে বসিয়ে সেই স্টিকারের ওপর মেহেদি লাগাতে হয়। শুকানোর পর আলতো করে স্টিকার তুলে ফেলতে হয়।
এ ধরনের স্টিকার ছাড়াও পাওয়া যায় তাৎক্ষণিক মেহেদি স্টিকার। এই স্টিকার বসানোর সঙ্গে সঙ্গে হাতে নকশাসহ রং বসে যায়। অনেকে এটিকে ‘হেনা ট্যাটু’ নামেও চেনেন। যাঁরা মেহেদির নকশায় মিনিমাল লুক রাখতে চান, তাঁদের পছন্দের তালিকায় থাকতে পারে হেনা ট্যাটু। চিরাচরিত মেহেদির রং লাল হলেও হেনা ট্যাটু পাওয়া যায় লাল, সাদা, সোনালি, নীলসহ বিভিন্ন রঙে।
হাতে মেহেদি দিতে পছন্দ করেন কিন্তু উৎসবের আগে সময় বের করা যাঁদের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে, তাঁদের অনেকেই এখন বেছে নিচ্ছেন হেনা ট্যাটু। তা ছাড়া এটি বিভিন্ন রং ও প্যাটার্নের পাওয়া যায় বলে যাঁরা পশ্চিমা ধাঁচের পোশাক পরেন, তাঁরাও এই ট্যাটু অনায়াসে হাতে ব্যবহার করতে পারেন। আবার পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়েও হেনা ট্যাটুর রং বেছে নেওয়া যায়।
ব্যবহারবিধি
হেনা ট্যাটু বড় একটি কাগজের পাতায় থাকে। সেই পাতায় ফুল, জলছাপ, মান্ডালা কিংবা বোহেমিয়ানসহ বিভিন্ন ধরনের নকশা থাকে। সেখান থেকে পছন্দের নকশা কাঁচি দিয়ে কেটে স্টিকারটি হাতে বসিয়ে দিতে হবে। দুই থেকে তিন মিনিট হাতে লাগিয়ে ভেজা তোয়ালে কিংবা টিস্যু পেপার দিয়ে চাপ দিয়ে ধরে রাখতে হবে। এরপর তুলে ফেললেই হাতে বসে যাবে মেহেদি। এই নকশা পাঁচ থেকে সাত দিন হাতে স্থায়ী থাকবে।
হেনা স্টিকার তোলার উপায়
খুব সহজে হেনা ট্যাটু বা স্টিকার তুলে ফেলা যায়। অর্ধেক লেবু কেটে নিয়ে মেহেদির ওপর ঘষতে পারেন। এতে মেহেদি উঠে যাবে; কিংবা গরম পানি ও সাবান দিয়ে ঘসেও এটি সহজে তোলা সম্ভব। হেনা ট্যাটু তোলার পর হাত অনেক শুষ্ক মনে হতে পারে। সে ক্ষেত্রে অলিভ অয়েল কিংবা ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন।
দাম ও কোথায় পাবেন
হেনা স্টিকার এখন বড় যেকোনো মার্কেটেই পাওয়া যায়; বিশেষ করে ঈদের সময় এর চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণে খুঁজতে বেশি দূর যেতে হবে না। ঢাকার নিউমার্কেট, আনারকলি মার্কেটসহ প্রায় প্রতিটি শহরের সুপার বা হকার মার্কেটে এগুলো কিনতে পাওয়া যাবে। এ ছাড়া বিভিন্ন অনলাইনভিত্তিক পেজে পাওয়া যায় হেনা ট্যাটু। নকশার ওপর নির্ভর করে এর দাম হয়ে থাকে ১০০ থেকে ২৫০ টাকার মধ্যে।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫