নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হাতে ঘড়ি পরা শুধু প্রয়োজন নয়, ফ্যাশনেরও অংশ। ফ্যাশনকে পুঁজি করে সময় দেখার এ যন্ত্রের দাম কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। হীরা বা সোনার তৈরি ঘড়ি বিলাস পণ্য হিসেবেও স্বীকৃত। খুব দামি ঘড়িগুলো দেখতে কেমন, তা নিয়ে মনে কৌতূহল থাকলে জেনে নিতে পারেন বিশ্বের সবচেয়ে দামি ৫ ঘড়ির বিবরণ।
গ্রাফ ডায়মন্ড হ্যালুসিনেশন
এ ঘড়িকে মাস্টারপিস হিসেবে ধরা হয়। নাম পড়ে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন, এ ঘড়ি দেখে হ্যালুসিনেশন তথা বিভ্রম তৈরি হয়। ১১০ ক্যারেটের হীরা বসানো গ্রাফ ডায়মন্ড হ্যালুসিনেশন নামের এ ঘড়ির মূল্য ৫৫ মিলিয়ন ডলার। এর ডায়াল বেশ ছোট। এর চারদিকে রয়েছে গোলাপি, হলুদ, সবুজ হীরার পাথর। এগুলো একেকটা একেক আকৃতির।
গ্রাফ ডায়মন্ডস দ্য ফ্যাসিনেশন
৪০ মিলিয়ন ডলারের এই ঘড়িতে আছে ১৫২ দশমিক ৯৬ ক্যারেটের সাদা হীরা। ডায়ালের ভেতরেও আছে ৩৮ দশমিক ১৩ ক্যারেটের হীরা। পিয়ার শেপের ডায়ালের এ ঘড়িটির রং একদম সাদা। ডায়ালটি খুলে আলাদাভাবে আংটি হিসেবেও
ব্যবহার করা যায়।
প্যাটিক ফিলিপ গ্র্যান্ডমাস্টার চাইম
৩১ মিলিয়ন ডলার মূল্যের এ ঘড়িটির ডায়ালের ভেতরে আছে ডেট ও মিনিট রিপিটার। চাইলে এতে অ্যালার্মও দেওয়া যায়। ১৮ ক্যারেটের হোয়াইট গোল্ডসংবলিত
এ ঘড়ির বেল্ট অ্যালিগেটরের চামড়ায় তৈরি।
ব্রেগুয়েট গ্রান্ড কমপ্লিকেশন ম্যারি অ্যাটোইনেট
এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে ফরাসি রানি ম্যারি অ্যাটোইনেটের প্রেমকাহিনি। তার এক প্রেমিক উপহার হিসেবে তাঁকে দেওয়ার জন্য ঘড়িটি
বানান। তাঁর নাম আব্রাহাম-লুইস ব্রেগুয়েট।
কিন্তু উপহার পাওয়ার আগেই রানির মৃত্যু হয়। ঘড়িটি বানাতে সময় লাগে ৪০ বছর। জেরুজালের এল.এ. মায়ার মিউজিয়ামে ৩০ মিলিয়ন ডলারের এ ঘড়িটির দেখা মিলবে।
জিগার লেকল্টার জোয়ালরি ১০১ ম্যানচেট
২৬ মিলিয়ন ডলারের এ ঘড়িটি রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ উপহার হিসেবে পেয়েছিলেন। তাঁর রাজত্বকালের
৬০ বছর পূর্তি উপলক্ষে জিগার লেকল্টার ব্র্যান্ড ঘড়িটি তাঁকে উপহার দেয়।
সূত্র: লাক্স ডিজিটাল
হাতে ঘড়ি পরা শুধু প্রয়োজন নয়, ফ্যাশনেরও অংশ। ফ্যাশনকে পুঁজি করে সময় দেখার এ যন্ত্রের দাম কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। হীরা বা সোনার তৈরি ঘড়ি বিলাস পণ্য হিসেবেও স্বীকৃত। খুব দামি ঘড়িগুলো দেখতে কেমন, তা নিয়ে মনে কৌতূহল থাকলে জেনে নিতে পারেন বিশ্বের সবচেয়ে দামি ৫ ঘড়ির বিবরণ।
গ্রাফ ডায়মন্ড হ্যালুসিনেশন
এ ঘড়িকে মাস্টারপিস হিসেবে ধরা হয়। নাম পড়ে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন, এ ঘড়ি দেখে হ্যালুসিনেশন তথা বিভ্রম তৈরি হয়। ১১০ ক্যারেটের হীরা বসানো গ্রাফ ডায়মন্ড হ্যালুসিনেশন নামের এ ঘড়ির মূল্য ৫৫ মিলিয়ন ডলার। এর ডায়াল বেশ ছোট। এর চারদিকে রয়েছে গোলাপি, হলুদ, সবুজ হীরার পাথর। এগুলো একেকটা একেক আকৃতির।
গ্রাফ ডায়মন্ডস দ্য ফ্যাসিনেশন
৪০ মিলিয়ন ডলারের এই ঘড়িতে আছে ১৫২ দশমিক ৯৬ ক্যারেটের সাদা হীরা। ডায়ালের ভেতরেও আছে ৩৮ দশমিক ১৩ ক্যারেটের হীরা। পিয়ার শেপের ডায়ালের এ ঘড়িটির রং একদম সাদা। ডায়ালটি খুলে আলাদাভাবে আংটি হিসেবেও
ব্যবহার করা যায়।
প্যাটিক ফিলিপ গ্র্যান্ডমাস্টার চাইম
৩১ মিলিয়ন ডলার মূল্যের এ ঘড়িটির ডায়ালের ভেতরে আছে ডেট ও মিনিট রিপিটার। চাইলে এতে অ্যালার্মও দেওয়া যায়। ১৮ ক্যারেটের হোয়াইট গোল্ডসংবলিত
এ ঘড়ির বেল্ট অ্যালিগেটরের চামড়ায় তৈরি।
ব্রেগুয়েট গ্রান্ড কমপ্লিকেশন ম্যারি অ্যাটোইনেট
এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে ফরাসি রানি ম্যারি অ্যাটোইনেটের প্রেমকাহিনি। তার এক প্রেমিক উপহার হিসেবে তাঁকে দেওয়ার জন্য ঘড়িটি
বানান। তাঁর নাম আব্রাহাম-লুইস ব্রেগুয়েট।
কিন্তু উপহার পাওয়ার আগেই রানির মৃত্যু হয়। ঘড়িটি বানাতে সময় লাগে ৪০ বছর। জেরুজালের এল.এ. মায়ার মিউজিয়ামে ৩০ মিলিয়ন ডলারের এ ঘড়িটির দেখা মিলবে।
জিগার লেকল্টার জোয়ালরি ১০১ ম্যানচেট
২৬ মিলিয়ন ডলারের এ ঘড়িটি রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ উপহার হিসেবে পেয়েছিলেন। তাঁর রাজত্বকালের
৬০ বছর পূর্তি উপলক্ষে জিগার লেকল্টার ব্র্যান্ড ঘড়িটি তাঁকে উপহার দেয়।
সূত্র: লাক্স ডিজিটাল
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫