নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শীতের দিনে ঘর উষ্ণ রাখতে রুম হিটারের জুড়ি নেই। কিন্তু যাঁদের বাড়িতে রুম হিটার নেই তাঁরাও সহজ কয়েকটি উপায়ে ঘর উষ্ণ রাখতে পারেন।
জানালায় দ্বিগুণ প্রতিরোধ
জানালার পর্দা যদি পাতলা হয় তাহলে এখনই সময়—ভারী পর্দা লাগানোর। তবে জানালা যদি অনেক বড় হয় ও থাই গ্লাস লাগানো থাকে তাহলে তাতে কুয়াশা জমে থাকে। এতে করে ঘরের ভেতরটাও ঠান্ডা হয়ে থাকে। এজন্য সম্ভব হলে ভারী পর্দার পেছনে আরও এক পরত পর্দা লাগিয়ে নেওয়া যেতে পারে। দুই পরতের পর্দার স্ট্যান্ড না থাকলে জানালার গ্রিলের সঙ্গে পুরোনো চাদর টাঙিয়ে নিন। এরপর ওপরে ভারী পর্দা টেনে দিন। ঠাণ্ডা অনেকটাই কম অনুভূত হবে। শীতের দিনগুলোয় দুপুরে কিছুক্ষণের জন্য সব জানালা খুলে রাখুন। এতে ঘরে রোদ প্রবেশ করবে। কিন্তু বিকেলের দিকে সব জানালা বন্ধ করে পর্দা টেনে রাখাই ভালো।
বিছানা গরম রাখতে
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে বিছানা ঝেড়ে নিন। কম্বল বা লেপ বিছিয়ে নিন। এরপর দুটো ইলেক্ট্রিক হট ওয়াটার ব্যাগ গরম করে কম্বল বা লেপের নিচে রেখে দিন। এই ফাঁকে দাঁত ব্রাশ করে বাকি কাজ শেষ করে নিন। দুই পায়ে উলের মোজা গলিয়ে ঘুমোতে যান। আরাম পাবেন নিশ্চিত।
দরজার নিচে প্রতিরোধ
কাঠের দরজার নিচে যে অল্প ফাঁকা জায়গা থাকে তা দিয়ে বাইরের ঠান্ডা বাতাস ঘরে প্রবেশ করে। এই স্থানটি পাপশ বা পুরোনো টিশার্ট দিয়ে ঢেকে দিন। এতে করে বাইরের হাওয়া ঘরে প্রবেশ করতে পারবে না। ঘরও উষ্ণ থাকবে।
মেঝের ঠান্ডা কমাতে
এখনকার বাড়িগুলোর মেঝে টাইলসের হয়। টাইলসের ঘরে ঠান্ডাও বেশি অনুভূত হয়। তাই এ সময়টায় বসার ঘর ও শোয়ার ঘরে কার্পেট বা শতরঞ্জি বিছিয়ে নিতে পারেন। এতে করে ঘর উষ্ণ থাকবে।
মোমের আলোয়
কাচের জারে যেসব মোমবাতি পাওয়া যায় সেগুলো বসার ঘরের সেন্টার টেবিল ও শোয়ার ঘরের বেডসাইড টেবিলে রাখতে পারেন। বেশ কিছুক্ষণ জ্বালিয়ে রাখলে ঘরময় সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়বে, ঘর উষ্ণও হবে।
তথ্যসূত্র: গুড হাউজ কিপিং
শীতের দিনে ঘর উষ্ণ রাখতে রুম হিটারের জুড়ি নেই। কিন্তু যাঁদের বাড়িতে রুম হিটার নেই তাঁরাও সহজ কয়েকটি উপায়ে ঘর উষ্ণ রাখতে পারেন।
জানালায় দ্বিগুণ প্রতিরোধ
জানালার পর্দা যদি পাতলা হয় তাহলে এখনই সময়—ভারী পর্দা লাগানোর। তবে জানালা যদি অনেক বড় হয় ও থাই গ্লাস লাগানো থাকে তাহলে তাতে কুয়াশা জমে থাকে। এতে করে ঘরের ভেতরটাও ঠান্ডা হয়ে থাকে। এজন্য সম্ভব হলে ভারী পর্দার পেছনে আরও এক পরত পর্দা লাগিয়ে নেওয়া যেতে পারে। দুই পরতের পর্দার স্ট্যান্ড না থাকলে জানালার গ্রিলের সঙ্গে পুরোনো চাদর টাঙিয়ে নিন। এরপর ওপরে ভারী পর্দা টেনে দিন। ঠাণ্ডা অনেকটাই কম অনুভূত হবে। শীতের দিনগুলোয় দুপুরে কিছুক্ষণের জন্য সব জানালা খুলে রাখুন। এতে ঘরে রোদ প্রবেশ করবে। কিন্তু বিকেলের দিকে সব জানালা বন্ধ করে পর্দা টেনে রাখাই ভালো।
বিছানা গরম রাখতে
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে বিছানা ঝেড়ে নিন। কম্বল বা লেপ বিছিয়ে নিন। এরপর দুটো ইলেক্ট্রিক হট ওয়াটার ব্যাগ গরম করে কম্বল বা লেপের নিচে রেখে দিন। এই ফাঁকে দাঁত ব্রাশ করে বাকি কাজ শেষ করে নিন। দুই পায়ে উলের মোজা গলিয়ে ঘুমোতে যান। আরাম পাবেন নিশ্চিত।
দরজার নিচে প্রতিরোধ
কাঠের দরজার নিচে যে অল্প ফাঁকা জায়গা থাকে তা দিয়ে বাইরের ঠান্ডা বাতাস ঘরে প্রবেশ করে। এই স্থানটি পাপশ বা পুরোনো টিশার্ট দিয়ে ঢেকে দিন। এতে করে বাইরের হাওয়া ঘরে প্রবেশ করতে পারবে না। ঘরও উষ্ণ থাকবে।
মেঝের ঠান্ডা কমাতে
এখনকার বাড়িগুলোর মেঝে টাইলসের হয়। টাইলসের ঘরে ঠান্ডাও বেশি অনুভূত হয়। তাই এ সময়টায় বসার ঘর ও শোয়ার ঘরে কার্পেট বা শতরঞ্জি বিছিয়ে নিতে পারেন। এতে করে ঘর উষ্ণ থাকবে।
মোমের আলোয়
কাচের জারে যেসব মোমবাতি পাওয়া যায় সেগুলো বসার ঘরের সেন্টার টেবিল ও শোয়ার ঘরের বেডসাইড টেবিলে রাখতে পারেন। বেশ কিছুক্ষণ জ্বালিয়ে রাখলে ঘরময় সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়বে, ঘর উষ্ণও হবে।
তথ্যসূত্র: গুড হাউজ কিপিং
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
২২ দিন আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
২২ দিন আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২৩ দিন আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২৩ দিন আগে