অলকানন্দা রায়, ঢাকা
ঋতুর পালাবদলে বদলে যায় প্রকৃতি। এর ছাপ পড়ে মানুষের ত্বকের ওপর। এতে বদলে যায় ত্বকের স্বাভাবিক ধরন। কারও স্বাভাবিক ত্বক অতিরিক্ত খসখসে হয়ে পড়ে আবার কারও কারও ত্বকে দেখা দেয় মৃত কোষের বাড়াবাড়ি। এই সব মরা কোষ নিয়ে ঘরে-বাইরে চলাচল করা বেশ বিব্রতকর। তাই সহজেই মুখের মৃত কোষ দূর করার জন্য স্ক্র্যাব বানিয়ে নেওয়া যেতে পারে ঘরে বসেই। ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে প্রয়োজন দানাদার উপাদান, যা অন্যান্য উপাদানের সঙ্গে ত্বকের ওপর লাগিয়ে ম্যাসাজ করলে দানার ঘর্ষণে মৃত কোষগুলো নরম হয়ে ধীরে ধীরে উঠে যাবে। এগুলোর মধ্যে একেবারে হাতের নাগালে পাওয়া যায়, চালের গুঁড়ো, চিনি, ওটস ইত্যাদি।
উপকরণ-১
চালের গুঁড়ো ও মধু
ব্যবহারবিধি
প্রথমে ১ টেবিল চামচ চালের গুঁড়োর সঙ্গে ১ চা-চামচ মধু মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করে নিন। এবার ভালো করে ফেইসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন। বাটিতে কুসুম গরম পানি নিয়ে নরম তোয়ালে বা রুমাল ভিজিয়ে আলতো করে পুরো মুখমণ্ডল মুছে নিতে হবে। এতে ত্বকে জমে থাকা তেল বা অন্যান্য ময়লা দূর হয়ে ত্বককে আরাম দেবে। এবার চালের গুঁড়ো ও মধুর পেস্ট আঙুলের ডগায় নিয়ে আলতো করে ত্বকের ওপর লাগিয়ে আঙুল ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসাজ করতে হবে। এতে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়বে এবং মৃত কোষগুলো নরম হতে থাকবে। মিনিট পনেরো এভাবে ম্যাসাজ করে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে নিতে হবে। এভাবে সপ্তাহে দুই তিন বার করলে ত্বকে জমে থাকা মৃত কোষ উঠে গিয়ে ত্বক হয়ে উঠবে প্রাণবন্ত, সজীব।
উপকরণ-২
চিনি, মধু ও জলপাইয়ের তেল
ব্যবহারবিধি
ঠোঁটের মৃত কোষ দূর করতে ২ টেবিল চামচ চিনি, ১ টেবিল চামচ মধু, ১ টেবিল চামচ জলপাইয়ের তেল একসঙ্গে মিশিয়ে একটি স্ক্র্যাব বানিয়ে নিতে হবে। এবার স্ক্র্যাবিং করার আগে একটা পাতলা কাপড় গরম পানিতে ভিজিয়ে নিয়ে ঠোঁটের ওপর চেপে চেপে মুছে নিতে হবে। এভাবে বেশ কয়েকবার করার পর পুরু করে স্ক্র্যাব ঠোঁটে লাগিয়ে নিতে হবে। পাঁচ থেকে দশ মিনিট পর আলতো করে ঘষে ঘষে ঠোঁটের মৃত কোষ তুলে ফেলতে হবে। কুসুম গরম পানিতে ঠোঁট পরিষ্কার করে ভিটামিন সি যুক্ত লিপবাম লাগিয়ে নিন। এতে ঠোঁটের ত্বক হয়ে উঠবে নরম কোমল।
ঋতুর পালাবদলে বদলে যায় প্রকৃতি। এর ছাপ পড়ে মানুষের ত্বকের ওপর। এতে বদলে যায় ত্বকের স্বাভাবিক ধরন। কারও স্বাভাবিক ত্বক অতিরিক্ত খসখসে হয়ে পড়ে আবার কারও কারও ত্বকে দেখা দেয় মৃত কোষের বাড়াবাড়ি। এই সব মরা কোষ নিয়ে ঘরে-বাইরে চলাচল করা বেশ বিব্রতকর। তাই সহজেই মুখের মৃত কোষ দূর করার জন্য স্ক্র্যাব বানিয়ে নেওয়া যেতে পারে ঘরে বসেই। ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে প্রয়োজন দানাদার উপাদান, যা অন্যান্য উপাদানের সঙ্গে ত্বকের ওপর লাগিয়ে ম্যাসাজ করলে দানার ঘর্ষণে মৃত কোষগুলো নরম হয়ে ধীরে ধীরে উঠে যাবে। এগুলোর মধ্যে একেবারে হাতের নাগালে পাওয়া যায়, চালের গুঁড়ো, চিনি, ওটস ইত্যাদি।
উপকরণ-১
চালের গুঁড়ো ও মধু
ব্যবহারবিধি
প্রথমে ১ টেবিল চামচ চালের গুঁড়োর সঙ্গে ১ চা-চামচ মধু মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করে নিন। এবার ভালো করে ফেইসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন। বাটিতে কুসুম গরম পানি নিয়ে নরম তোয়ালে বা রুমাল ভিজিয়ে আলতো করে পুরো মুখমণ্ডল মুছে নিতে হবে। এতে ত্বকে জমে থাকা তেল বা অন্যান্য ময়লা দূর হয়ে ত্বককে আরাম দেবে। এবার চালের গুঁড়ো ও মধুর পেস্ট আঙুলের ডগায় নিয়ে আলতো করে ত্বকের ওপর লাগিয়ে আঙুল ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসাজ করতে হবে। এতে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়বে এবং মৃত কোষগুলো নরম হতে থাকবে। মিনিট পনেরো এভাবে ম্যাসাজ করে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে নিতে হবে। এভাবে সপ্তাহে দুই তিন বার করলে ত্বকে জমে থাকা মৃত কোষ উঠে গিয়ে ত্বক হয়ে উঠবে প্রাণবন্ত, সজীব।
উপকরণ-২
চিনি, মধু ও জলপাইয়ের তেল
ব্যবহারবিধি
ঠোঁটের মৃত কোষ দূর করতে ২ টেবিল চামচ চিনি, ১ টেবিল চামচ মধু, ১ টেবিল চামচ জলপাইয়ের তেল একসঙ্গে মিশিয়ে একটি স্ক্র্যাব বানিয়ে নিতে হবে। এবার স্ক্র্যাবিং করার আগে একটা পাতলা কাপড় গরম পানিতে ভিজিয়ে নিয়ে ঠোঁটের ওপর চেপে চেপে মুছে নিতে হবে। এভাবে বেশ কয়েকবার করার পর পুরু করে স্ক্র্যাব ঠোঁটে লাগিয়ে নিতে হবে। পাঁচ থেকে দশ মিনিট পর আলতো করে ঘষে ঘষে ঠোঁটের মৃত কোষ তুলে ফেলতে হবে। কুসুম গরম পানিতে ঠোঁট পরিষ্কার করে ভিটামিন সি যুক্ত লিপবাম লাগিয়ে নিন। এতে ঠোঁটের ত্বক হয়ে উঠবে নরম কোমল।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
২৩ দিন আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
২৩ দিন আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২৩ দিন আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২৩ দিন আগে