অলকানন্দা রায়
আসছে শীত। শীতে ত্বকের মত চুলও রুক্ষ শুষ্ক এবং নিষ্প্রাণ হয়ে পড়ে। আর তাই শীতের শুরু থেকেই প্রয়োজন চুল ও মাথার ত্বকের প্রয়োজনীয় যত্নআত্তি।
শীতের ঠান্ডায় স্নান ও শ্যাম্পু করা একটা যুদ্ধের মতো বিষয় বলা চলে। তাই বলে এই যুদ্ধে ক্ষান্ত দিলে চলবে না। নিয়মিত চুল শ্যাম্পু করতে হবে-তা সে যতই ঠান্ডা লাগুক। প্রয়োজনে কুসুম গরম পানিতে শ্যাম্পু করতে হবে। না হলে চুলের গোড়ায় ময়লা জমে খুশকি হতে পারে, চুল ঝরে যেতে পারে এমনকি হতে পারে ত্বকের নানা রকম সমস্যাও। তবে হ্যাঁ, মনে রাখতে হবে যে গরম পানিতে চুল ধুতে হলেও সতর্ক থাকতে হবে। পানি যেন অত্যধিক গরম না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কেননা অতি গরম পানিও চুলের জন্য ক্ষতিকর। আবার প্রয়োজনের তুললায় বেশি শ্যাম্পু করলেও চুলের প্রাকৃতিক তেল হারিয়ে গিয়ে চুল হয়ে উঠবে রুক্ষ। এতসব বিবেচনায় রেখেই শীতের সময় নিতে হবে চুলের যত্ন। যা করবেন,
তেলে চুল তাজা
কথায় আছে তেলে চুল তাজা। তাই সারা বছরের তুলনায় শীতের সময় চুলে তেল দেয়াটা ভীষণ জরুরি। চুলে তেল দেবার আগে তেলটা সামান্য গরম করে আঙুলের ডগায় তেল নিয়ে মাথার ত্বকে মালিশ করলে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ে এবং ত্বকের গভীরে পুষ্টি পৌঁছায়।
তেল দেয়া হয়ে গেলে গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে মাথাসহ সমস্ত চুলে জড়িয়ে রাখতে হবে পনেরা বিশ মিনিট। তারপর চুলের উপযোগী শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুল ধুয়ে ফেলতে হবে।
তেলের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যপসুল ব্যবহার করুন
চুলের যত্নে তেলের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে মাথার ত্বকে ভালোভাবে লাগিয়ে নিতে হবে। সারারাত লাখতে পারলে ভালো। কিন্তু যাদের ঠান্ডা জনিত সমস্যা আছে বা সময় নেই, তারা চাইলে কমপক্ষে আধা ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।
হারবাল প্যাক ব্যবহার করুন
চুল রেশমের মতো রাখতে একটি পাকা কলা, একটি পেঁয়াজের রস ও এক টেবিল চামচ মধু একসঙ্গে ভালো করে চটকে বা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিয়ে চুলের গোড়া এবং সমস্ত চুলে লাগিয়ে নিতে হবে। এভাবে আধা ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করতে হবে। এতে চুল নরম এবং কোমল হয়ে উঠবে।
চুল খুশকি মুক্ত থাকুন
আমলকির গুঁড়ো, মেথি, হেনা এবং মধুর একটি মিশ্রণ তৈরি করে সমস্ত চুলে লাগিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেললে খুশকির প্রকোপ কমবে। এ ছাড়া শ্যাম্পু করার আগে তেলের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে মাথার ত্বকে লাগালেও খুশকি কমে যাবে। আদার রসের সঙ্গে ভিনেগার মিশিয়ে চুলে লাগালে চুল ঝলমলে হবে এবং আদার মধ্যে থাকা বেটা-সিটোস্টেরল খুশকি এবং অন্যান্য ফাঙ্গাস ইনফেকশন থেকে চুলকে রক্ষা করবে।
আসছে শীত। শীতে ত্বকের মত চুলও রুক্ষ শুষ্ক এবং নিষ্প্রাণ হয়ে পড়ে। আর তাই শীতের শুরু থেকেই প্রয়োজন চুল ও মাথার ত্বকের প্রয়োজনীয় যত্নআত্তি।
শীতের ঠান্ডায় স্নান ও শ্যাম্পু করা একটা যুদ্ধের মতো বিষয় বলা চলে। তাই বলে এই যুদ্ধে ক্ষান্ত দিলে চলবে না। নিয়মিত চুল শ্যাম্পু করতে হবে-তা সে যতই ঠান্ডা লাগুক। প্রয়োজনে কুসুম গরম পানিতে শ্যাম্পু করতে হবে। না হলে চুলের গোড়ায় ময়লা জমে খুশকি হতে পারে, চুল ঝরে যেতে পারে এমনকি হতে পারে ত্বকের নানা রকম সমস্যাও। তবে হ্যাঁ, মনে রাখতে হবে যে গরম পানিতে চুল ধুতে হলেও সতর্ক থাকতে হবে। পানি যেন অত্যধিক গরম না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কেননা অতি গরম পানিও চুলের জন্য ক্ষতিকর। আবার প্রয়োজনের তুললায় বেশি শ্যাম্পু করলেও চুলের প্রাকৃতিক তেল হারিয়ে গিয়ে চুল হয়ে উঠবে রুক্ষ। এতসব বিবেচনায় রেখেই শীতের সময় নিতে হবে চুলের যত্ন। যা করবেন,
তেলে চুল তাজা
কথায় আছে তেলে চুল তাজা। তাই সারা বছরের তুলনায় শীতের সময় চুলে তেল দেয়াটা ভীষণ জরুরি। চুলে তেল দেবার আগে তেলটা সামান্য গরম করে আঙুলের ডগায় তেল নিয়ে মাথার ত্বকে মালিশ করলে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়ে এবং ত্বকের গভীরে পুষ্টি পৌঁছায়।
তেল দেয়া হয়ে গেলে গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে মাথাসহ সমস্ত চুলে জড়িয়ে রাখতে হবে পনেরা বিশ মিনিট। তারপর চুলের উপযোগী শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুল ধুয়ে ফেলতে হবে।
তেলের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যপসুল ব্যবহার করুন
চুলের যত্নে তেলের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে মাথার ত্বকে ভালোভাবে লাগিয়ে নিতে হবে। সারারাত লাখতে পারলে ভালো। কিন্তু যাদের ঠান্ডা জনিত সমস্যা আছে বা সময় নেই, তারা চাইলে কমপক্ষে আধা ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।
হারবাল প্যাক ব্যবহার করুন
চুল রেশমের মতো রাখতে একটি পাকা কলা, একটি পেঁয়াজের রস ও এক টেবিল চামচ মধু একসঙ্গে ভালো করে চটকে বা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিয়ে চুলের গোড়া এবং সমস্ত চুলে লাগিয়ে নিতে হবে। এভাবে আধা ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করতে হবে। এতে চুল নরম এবং কোমল হয়ে উঠবে।
চুল খুশকি মুক্ত থাকুন
আমলকির গুঁড়ো, মেথি, হেনা এবং মধুর একটি মিশ্রণ তৈরি করে সমস্ত চুলে লাগিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেললে খুশকির প্রকোপ কমবে। এ ছাড়া শ্যাম্পু করার আগে তেলের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে মাথার ত্বকে লাগালেও খুশকি কমে যাবে। আদার রসের সঙ্গে ভিনেগার মিশিয়ে চুলে লাগালে চুল ঝলমলে হবে এবং আদার মধ্যে থাকা বেটা-সিটোস্টেরল খুশকি এবং অন্যান্য ফাঙ্গাস ইনফেকশন থেকে চুলকে রক্ষা করবে।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
২৪ দিন আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
২৪ দিন আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২৫ দিন আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২৫ দিন আগে