অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে পুরুষেরা এখন ঘরের কাজে রেকর্ড পরিমাণ সময় ব্যয় করছেন। তবে নারী-পুরুষের মধ্যে কাজের ভারসাম্যে এখনো স্পষ্ট অসাম্য রয়ে গেছে। নতুন এক জরিপ বিশ্লেষণ করে এমনটাই জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসি নিউজ।
বিভিন্ন গৃহস্থালি কাজ; যেমন কাপড় ধোয়া, ঘর গোছানো, ঘর পরিষ্কার করা ইত্যাদিতে ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের পুরুষেরা গড়ে দৈনিক ১০০ মিনিট ব্যয় করেছেন। ২০০৩ সালের তুলনায় এটি ২০ মিনিট বেশি এবং আমেরিকান টাইম ইউজ সার্ভের তথ্য অনুযায়ী, গৃহস্থালি কাজে পুরুষদের ব্যয় করা এটিই সর্বোচ্চ সময়।
তবে ধীরে হলেও নারী-পুরুষের মধ্যে গৃহস্থালি কাজে সম্পৃক্ততার ব্যবধান কমছে। ২০০৩ সালে, যখন প্রথম এই জরিপ চালানো হয়, তখন নারীরা পুরুষদের চেয়ে গড়ে প্রতিদিন এক ঘণ্টা বেশি সময় গৃহস্থালি কাজে ব্যয় করতেন। ২০২৪ সালে এই ব্যবধান কমে দাঁড়িয়েছে ৪০ মিনিটে। বিশেষজ্ঞদের হিসাব অনুযায়ী, এই গতিতে চলতে থাকলে নারী-পুরুষের গৃহস্থালি কাজে সমতা আসতে পারে ২০৬৬ সাল নাগাদ।
পুরুষদের মধ্যে বাড়তি কাজের প্রবণতা সবচেয়ে স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে রান্নাবান্না ও খাবার গ্রহণ-পরবর্তী কাজ; যেমন থালাবাসন ধোয়া, টেবিল গোছানোর মতো কাজগুলোর ক্ষেত্রে। ২০০৩ সালে পুরুষেরা গড়ে প্রতিদিন ১৬ মিনিট রান্নার কাজে ব্যয় করতেন, যা ২০২৪ সালে বেড়ে হয়েছে ২৮ মিনিট।
প্রতিবছর ১৫ বছর ও তদূর্ধ্ব হাজার হাজার আমেরিকানকে জিজ্ঞেস করে এ জরিপ করা হয়। সমাজবিজ্ঞানীরা বলছেন, পুরুষদের ঘরের কাজে অংশগ্রহণ বৃদ্ধি লৈঙ্গিক সমতার দিকেও একটি বড় অগ্রগতির ইঙ্গিত হতে পারে।
রান্না, ঘর পরিষ্কার বা কাপড় ধোয়ার মতো নিয়মিত এবং ঘন ঘন করা হয় এমন কাজকে বলা হয় ‘মূল’ গৃহকাজ; যা ঐতিহাসিকভাবে নারীর দায়িত্ব হিসেবে ধরা হতো। পুরুষেরা এখন এসব মূল গৃহকাজে যে বাড়তি সময় দিচ্ছেন, তার সবচেয়ে বড় পরিবর্তন দেখা গেছে কোভিড-১৯ মহামারির পর থেকে। রান্না ও ঘর পরিষ্কারের কাজেই তাদের অংশগ্রহণ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে।
গবেষণা প্রতিবেদনের লেখক টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অধ্যাপক মেলিসা মিলকি বলেন, মূলত সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের কারণেই এখন পুরুষেরা ঘরের কাজে বেশি অংশ নিচ্ছে। এনবিসি নিউজকে তিনি বলেন, ‘সম্ভবত এটা সমাজের ভাবমূর্তির পরিবর্তন। গৃহস্থালি কাজের ক্ষেত্রে পুরুষেরা আরও বেশি দায়িত্বশীল হবে বলে আশা করা হয়। তারা নিজেও মনে করে, তাদের আরও কাজ করা উচিত; আর সেই অনুযায়ী তারা এগিয়ে আসছে। এটা খুবই ভালো বিষয়।’
মিলকি আরও বলেন, ‘মহামারি পুরুষদের জন্য একটা বড় ধাক্কা ছিল, যা তারা এখনো মনে রেখেছে।’
যুক্তরাষ্ট্রে পুরুষেরা এখন ঘরের কাজে রেকর্ড পরিমাণ সময় ব্যয় করছেন। তবে নারী-পুরুষের মধ্যে কাজের ভারসাম্যে এখনো স্পষ্ট অসাম্য রয়ে গেছে। নতুন এক জরিপ বিশ্লেষণ করে এমনটাই জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসি নিউজ।
বিভিন্ন গৃহস্থালি কাজ; যেমন কাপড় ধোয়া, ঘর গোছানো, ঘর পরিষ্কার করা ইত্যাদিতে ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের পুরুষেরা গড়ে দৈনিক ১০০ মিনিট ব্যয় করেছেন। ২০০৩ সালের তুলনায় এটি ২০ মিনিট বেশি এবং আমেরিকান টাইম ইউজ সার্ভের তথ্য অনুযায়ী, গৃহস্থালি কাজে পুরুষদের ব্যয় করা এটিই সর্বোচ্চ সময়।
তবে ধীরে হলেও নারী-পুরুষের মধ্যে গৃহস্থালি কাজে সম্পৃক্ততার ব্যবধান কমছে। ২০০৩ সালে, যখন প্রথম এই জরিপ চালানো হয়, তখন নারীরা পুরুষদের চেয়ে গড়ে প্রতিদিন এক ঘণ্টা বেশি সময় গৃহস্থালি কাজে ব্যয় করতেন। ২০২৪ সালে এই ব্যবধান কমে দাঁড়িয়েছে ৪০ মিনিটে। বিশেষজ্ঞদের হিসাব অনুযায়ী, এই গতিতে চলতে থাকলে নারী-পুরুষের গৃহস্থালি কাজে সমতা আসতে পারে ২০৬৬ সাল নাগাদ।
পুরুষদের মধ্যে বাড়তি কাজের প্রবণতা সবচেয়ে স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে রান্নাবান্না ও খাবার গ্রহণ-পরবর্তী কাজ; যেমন থালাবাসন ধোয়া, টেবিল গোছানোর মতো কাজগুলোর ক্ষেত্রে। ২০০৩ সালে পুরুষেরা গড়ে প্রতিদিন ১৬ মিনিট রান্নার কাজে ব্যয় করতেন, যা ২০২৪ সালে বেড়ে হয়েছে ২৮ মিনিট।
প্রতিবছর ১৫ বছর ও তদূর্ধ্ব হাজার হাজার আমেরিকানকে জিজ্ঞেস করে এ জরিপ করা হয়। সমাজবিজ্ঞানীরা বলছেন, পুরুষদের ঘরের কাজে অংশগ্রহণ বৃদ্ধি লৈঙ্গিক সমতার দিকেও একটি বড় অগ্রগতির ইঙ্গিত হতে পারে।
রান্না, ঘর পরিষ্কার বা কাপড় ধোয়ার মতো নিয়মিত এবং ঘন ঘন করা হয় এমন কাজকে বলা হয় ‘মূল’ গৃহকাজ; যা ঐতিহাসিকভাবে নারীর দায়িত্ব হিসেবে ধরা হতো। পুরুষেরা এখন এসব মূল গৃহকাজে যে বাড়তি সময় দিচ্ছেন, তার সবচেয়ে বড় পরিবর্তন দেখা গেছে কোভিড-১৯ মহামারির পর থেকে। রান্না ও ঘর পরিষ্কারের কাজেই তাদের অংশগ্রহণ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে।
গবেষণা প্রতিবেদনের লেখক টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অধ্যাপক মেলিসা মিলকি বলেন, মূলত সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের কারণেই এখন পুরুষেরা ঘরের কাজে বেশি অংশ নিচ্ছে। এনবিসি নিউজকে তিনি বলেন, ‘সম্ভবত এটা সমাজের ভাবমূর্তির পরিবর্তন। গৃহস্থালি কাজের ক্ষেত্রে পুরুষেরা আরও বেশি দায়িত্বশীল হবে বলে আশা করা হয়। তারা নিজেও মনে করে, তাদের আরও কাজ করা উচিত; আর সেই অনুযায়ী তারা এগিয়ে আসছে। এটা খুবই ভালো বিষয়।’
মিলকি আরও বলেন, ‘মহামারি পুরুষদের জন্য একটা বড় ধাক্কা ছিল, যা তারা এখনো মনে রেখেছে।’
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
২০ দিন আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
২১ দিন আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২১ দিন আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২১ দিন আগে