বিশ্বজুড়েই মুরগির মাংস সবচেয়ে বেশি খাওয়া হয়। বাজার থেকে এনে ফ্রিজে রেখে দীর্ঘদিন ধরে খাওয়া হয়। এভাবে সংরক্ষণ করলে পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়; বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকিও দেখা যায়।
গরুর মাংসের চেয়ে মুরগির মাংসে ই-কোলাইয়ের মতো ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের আশঙ্কা বেশি থাকে। মুরগির মাংস সঠিকভাবে প্রস্তুত, সংরক্ষণ ও রান্না করা না হলে স্বাস্থ্যগত সমস্যার কারণ হতে পারে।
ফ্রিজ বা রেফ্রিজারেটরে কাঁচা মুরগি কত সংরক্ষণ করা যায়
যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের মতে, রেফ্রিজারেটরে আস্ত মুরগি বা মুরগির মাংস এক থেকে দুই দিন সংরক্ষণ করা যাবে।
ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অব অ্যাগ্রিকালচারের (ইউএসডিএ) মতে, মুরগি কেনার এক-দুই দিনের মধ্যেই মুরগি রান্না করা উচিত।
সুপারশপের মুরগির প্যাকেটে মেয়াদ লেখা থাকলেও এই নিয়ম অনুসরণ করা উচিত। কারণ, হয়তো এই মুরগি কেনার প্রায় এক সপ্তাহ আগে সুপারশপে রাখা হয়ে থাকতে পারে। কোম্পানিগুলো বেশি লাভের জন্য এই তারিখ বাড়িয়ে লেখে।
আবার সুপারশপে শুধু মাংসের জন্যই আলাদা ফ্রিজ আছে। ঘরের ফ্রিজে আলাদাভাবে মুরগি সংরক্ষণ করতে হবে। কাঁচা মুরগির মাংস অন্যান্য খাবার থেকে আলাদা করে প্যাকেটে বা কোনো ঢাকনাযুক্ত পাত্রে করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হবে।
রান্না করা মুরগি ফ্রিজে রাখা যাবে কত দিন
রান্না করা মাংসে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের আশঙ্কা কম হলে এটি দীর্ঘদিন ধরে খাওয়া উচিত নয়।
ইউএসডিএয়ের মতে, রান্নার পর চার দিনের পর্যন্ত মুরগি ফ্রিজে সংরক্ষণ করে খাওয়া যাবে। কাঁচা মুরগির মতোই একে ৪০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা সাড়ে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার নিচে সংরক্ষণ করা করতে হবে।
ফ্রিজার বা ডিপ ফ্রিজে মুরগি যত দিন সংরক্ষণ করা যাবে
যুক্তরাষ্ট্রের ফুড সেফটি ডট গভর্নমেন্টের মতে, মুরগি কয়েক মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত ফ্রিজারে রাখা যায়। তবে এক বছর ধরে সংরক্ষণ করে এই মুরগি খাওয়া স্বাস্থ্যসম্মত নয়। মুরগির মাংস ফ্রিজার বার্নে আক্রান্ত হয়। অর্থাৎ মাংসের রং পরিবর্তন হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি খাওয়া নিরাপদ হলেও এর স্বাদ নষ্ট হয়ে যায় ও মাংস রাবারের মতো হয়ে যায়।
মুরগির মাংস নষ্ট হয়েছে কি না বুঝবেন যেভাবে
ইউএসডিএ বলছে, কোনো মাংস নষ্ট হয়েছে কি না তা নিয়ে দ্বিধা থাকলে অবশ্যই সেটির গন্ধ নিয়ে দেখতে হবে। মুরগির মাংসের গন্ধ সন্দেহজনক মনে হলে বা অ্যামোনিয়ার মতো অম্লীয় গন্ধযুক্ত হলে অবশ্যই এটি খাওয়া উচিত হবে না।
এ ছাড়া মাংসের রং হলুদ, বাদামি বা সবুজাভ হয়ে গেলে এটি আর খাওয়া যাবে না। মুরগির মাংস নষ্ট হলে অনেক বেশি পিচ্ছিল ভাবও অনুভূত হয়। এই মাংস দ্রুত ফেলে দিতে হবে। কারণ, এই নষ্ট মাংসের ব্যাকটেরিয়া অন্যান্য খাবারে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
তথ্যসূত্র: সিনেট, হেলথলাইন
বিশ্বজুড়েই মুরগির মাংস সবচেয়ে বেশি খাওয়া হয়। বাজার থেকে এনে ফ্রিজে রেখে দীর্ঘদিন ধরে খাওয়া হয়। এভাবে সংরক্ষণ করলে পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়; বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকিও দেখা যায়।
গরুর মাংসের চেয়ে মুরগির মাংসে ই-কোলাইয়ের মতো ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের আশঙ্কা বেশি থাকে। মুরগির মাংস সঠিকভাবে প্রস্তুত, সংরক্ষণ ও রান্না করা না হলে স্বাস্থ্যগত সমস্যার কারণ হতে পারে।
ফ্রিজ বা রেফ্রিজারেটরে কাঁচা মুরগি কত সংরক্ষণ করা যায়
যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের মতে, রেফ্রিজারেটরে আস্ত মুরগি বা মুরগির মাংস এক থেকে দুই দিন সংরক্ষণ করা যাবে।
ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অব অ্যাগ্রিকালচারের (ইউএসডিএ) মতে, মুরগি কেনার এক-দুই দিনের মধ্যেই মুরগি রান্না করা উচিত।
সুপারশপের মুরগির প্যাকেটে মেয়াদ লেখা থাকলেও এই নিয়ম অনুসরণ করা উচিত। কারণ, হয়তো এই মুরগি কেনার প্রায় এক সপ্তাহ আগে সুপারশপে রাখা হয়ে থাকতে পারে। কোম্পানিগুলো বেশি লাভের জন্য এই তারিখ বাড়িয়ে লেখে।
আবার সুপারশপে শুধু মাংসের জন্যই আলাদা ফ্রিজ আছে। ঘরের ফ্রিজে আলাদাভাবে মুরগি সংরক্ষণ করতে হবে। কাঁচা মুরগির মাংস অন্যান্য খাবার থেকে আলাদা করে প্যাকেটে বা কোনো ঢাকনাযুক্ত পাত্রে করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হবে।
রান্না করা মুরগি ফ্রিজে রাখা যাবে কত দিন
রান্না করা মাংসে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের আশঙ্কা কম হলে এটি দীর্ঘদিন ধরে খাওয়া উচিত নয়।
ইউএসডিএয়ের মতে, রান্নার পর চার দিনের পর্যন্ত মুরগি ফ্রিজে সংরক্ষণ করে খাওয়া যাবে। কাঁচা মুরগির মতোই একে ৪০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা সাড়ে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার নিচে সংরক্ষণ করা করতে হবে।
ফ্রিজার বা ডিপ ফ্রিজে মুরগি যত দিন সংরক্ষণ করা যাবে
যুক্তরাষ্ট্রের ফুড সেফটি ডট গভর্নমেন্টের মতে, মুরগি কয়েক মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত ফ্রিজারে রাখা যায়। তবে এক বছর ধরে সংরক্ষণ করে এই মুরগি খাওয়া স্বাস্থ্যসম্মত নয়। মুরগির মাংস ফ্রিজার বার্নে আক্রান্ত হয়। অর্থাৎ মাংসের রং পরিবর্তন হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি খাওয়া নিরাপদ হলেও এর স্বাদ নষ্ট হয়ে যায় ও মাংস রাবারের মতো হয়ে যায়।
মুরগির মাংস নষ্ট হয়েছে কি না বুঝবেন যেভাবে
ইউএসডিএ বলছে, কোনো মাংস নষ্ট হয়েছে কি না তা নিয়ে দ্বিধা থাকলে অবশ্যই সেটির গন্ধ নিয়ে দেখতে হবে। মুরগির মাংসের গন্ধ সন্দেহজনক মনে হলে বা অ্যামোনিয়ার মতো অম্লীয় গন্ধযুক্ত হলে অবশ্যই এটি খাওয়া উচিত হবে না।
এ ছাড়া মাংসের রং হলুদ, বাদামি বা সবুজাভ হয়ে গেলে এটি আর খাওয়া যাবে না। মুরগির মাংস নষ্ট হলে অনেক বেশি পিচ্ছিল ভাবও অনুভূত হয়। এই মাংস দ্রুত ফেলে দিতে হবে। কারণ, এই নষ্ট মাংসের ব্যাকটেরিয়া অন্যান্য খাবারে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
তথ্যসূত্র: সিনেট, হেলথলাইন
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১৮ দিন আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১৯ দিন আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১৯ দিন আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১৯ দিন আগে