‘আজি শরত তপনে প্রভাতস্বপনে
কী জানি পরান কী যে চায়
ঐ শেফালির শাখে
কী বলিয়া ডাকে বিহগ বিহগী, কী যে গায়।’
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
দীর্ঘ বর্ষার পর শরতের আগমনে যেন প্রকৃতির অবসাদ কেটে যায়। মাথার ওপর সুনীল আকাশ, তাতে গা ভাসিয়ে দেয় তুলোর মতো শুভ্র মেঘ। দিনের শুরুতেই সূর্য ছড়িয়ে দেয় স্বর্ণাভ আভা। দিনময় থাকে ঝরঝরে ভাব, শেষ রাত কাটে শীতলতায়। বৃষ্টির ছিটেফোঁটা যে একেবারেই নেই, তা বলা যায় না। মেঘরাজ্য়ে যখন খুনসুটি চলে, তখন একপশলা বৃষ্টিতেও ভেজে উঠোন, রাজপথ, ফসলের মাঠ, শিউলির বন।
সব ঋতুর মতোই শরতের প্রকৃতিতেও থাকে ভিন্ন কিছু উপকরণ। ভোরে শিউলিতলায় ভরে থাকা ফুল, আকাশে ভেসে বেড়ানো সাদা মেঘের ভেলা, কাশফুলের বিস্তর সমুদ্র আর উঠোনে বুক পেতে রাখা চাঁদের আলো—সবটা মিলেই শরতের উপাখ্যান। আর উৎসব উপলক্ষে বা প্রতিটি ঋতুতেই বাঙালি নিজেদের পোশাকে নতুনত্ব আনায় উৎসাহী। এ কারণে শরৎ ঋতুতে আবহাওয়ার তাল বুঝে পোশাকের রং আর নকশায় থাকে স্নিগ্ধ রঙের খেলা। অন্যদিকে পূজার আগমনীতে পোশাকে থাকে বৈচিত্র্যের প্রয়াস।
শরতের দিনগুলোয় রোজ পরার জন্য পোশাকে নীল, সবুজ ও সাদা রঙের উপযোগিতার কথা বলেন ডিজাইনাররা। এ সময়ে এই রঙের সুতি কাপড় পরে আরাম পাওয়া যায়। এ ছাড়া দেখতেও ভালো লাগে।
ফৌজির স্বত্বাধিকারী, ফ্যাশন ডিজাইনার ফৌজিয়া আফরোজ জানান, এ সময়ের আবহাওয়া একটু মিশ্র প্রকৃতির—এর এক দিকে গরম, অন্যদিকে হঠাৎ বৃষ্টি। ফলে সব দিক চিন্তা করে পোশাক পরে যাতে আরাম পাওয়া যায়, পাশাপাশি চোখে দেখেও যাতে আরামবোধ হয়, সে কথা ভেবে শরতের জন্য তৈরি কাপড়ের রং বাছাই করা হয়। তা ছাড়া শরতের আকাশে নীলের আধিক্য় থাকে। ফলে নীলের বিভিন্ন শেডের ছোঁয়া থাকে পোশাকে। যেহেতু এ সময় বৃষ্টি হওয়ারও একটা ব্যাপার থাকে, তাই কিছু উজ্জ্বল রঙের পোশাকও দেখা যায় শরৎকালে।
ফৌজিয়া আফরোজ বলেন, ‘পোশাক-আশাকের ক্ষেত্রে ট্রেন্ড ধরারও একটা ব্যাপার থাকে। এ সময় সবুজের একটা টোনও খুব চলছে। তাই সবুজটাও থাকছে কাপড়ে। এককথায় নীলকে প্রাধান্য় দিয়ে এর সঙ্গে বিভিন্ন প্যাস্টেল শেডের পোশাক আমরা তৈরি করেছি।’
শাড়ি, আংগারখা, কুর্তি ছাড়াও পাঞ্জাবি ও একই নকশার ওপর ফ্যামিলি কম্বো করে নেওয়ার সুবিধা রয়েছে ফৌজিতে। এসব পোশাকের কাপড়ের ক্ষেত্রে বেশির ভাগই ব্যবহার করা হয়েছে সুতি ও অ্যান্ডি কটন। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে লিনেনও ব্যবহার করা হয়েছে বলে জানান ফৌজিয়া আফরোজ। ১ হাজার ৫০০ থেকে ৬ হাজার টাকার মধ্য়ে এসব কাপড় পাওয়া যাবে।
নান্দীপাঠের স্বত্বাধিকারী তীর্থ নান্দী খায়ের সাধারণত খাদি শাড়িতে এমব্রয়ডারির কাজ করেন। তিনি বলেন, ‘শরৎ এলে পূজার তোড়জোড় শুরু হয়ে যায়। পূজার বিশেষ দিনগুলোর জন্য অনেকে এখন থেকেই শাড়ি অর্ডার করতে শুরু করেছেন। এ কারণে শারদীয় দুর্গাপূজার জন্যই মূলত প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
শরতের আবহাওয়ায় হালকা রঙের কাপড় মানানসই। তাই শাড়ি, ফতুয়া, শার্ট, পাঞ্জাবি, সালোয়ার-কামিজ, টি-শার্টে এসব রংই ব্যবহার করা হয় সাধারণত। কাপড়ে নীল, সাদা ও বেগুনির পাশাপাশি প্রাধান্য দেওয়া হয় সবুজ, টিয়া, কমলা ও ধূসর রং।
‘শরৎকালে আবহাওয়া যেহেতু অনেক বেশি গরম আবার ঠান্ডাও থাকে না, তাই এ সময় মানুষ খুব বেশি হালকা বা ভারী নয় এমন শাড়ি পরতে ভালোবাসেন। তাই খাদির পাশাপাশি তাঁতের শাড়ির ওপর কাজ করছি বেশি। যেহেতু সামনে পূজা, তাই রঙের ক্ষেত্রে প্রাধান্য় দিয়েছি লাল ও সাদাকে।’ বলেন তীর্থ নান্দী খায়ের। দুর্গাপূজার কয়েক দিনে যেহেতু একাধিক শাড়ি ব্যবহার করা হয়, তাই এ সময়ের শাড়িতে লাল, সাদা, কমলা, নীল বা উজ্জ্বল রঙের বাজেট ফ্রেন্ডলি টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ি রাখার চেষ্টা করেন তীর্থ নান্দী খায়ের। কোটা শাড়িতে স্ক্রিন প্রিন্ট করানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলেও জানান তিনি। শাড়িগুলো পাওয়া যাবে ৯৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ৫০ টাকার মধ্য়ে।
প্রতিদিন ব্যবহারের জন্য
শরতের আবহাওয়া অনুযায়ী রোজ পরার জন্য সুতি কাপড় আরামদায়ক। ব্লক প্রিন্ট ও স্ক্রিন প্রিন্ট করা হালকা রঙের কাপড় পরে যেকোনো জায়গায় যাওয়া যায়। দাওয়াতে বা কোনো অনুষ্ঠানে যেতে হলে এন্ডি কটনের ব্লক প্রিন্ট, স্ক্রিন প্রিন্ট, হাতের কাজ ও এমব্রয়ডারি করা শাড়ি বা পোশাক বেছে নেওয়া যেত পারে।
কেনাকাটা
শরৎ ও দুর্গাপূজায় পরার জন্য পোশাক পাওয়া যাবে দেশীয় ফ্যাশন হাউস রঙ বাংলাদেশ, অঞ্জন’স, দেশাল, যাত্রা, লা রিভ, আড়ং, নিপুণ ও নবরূপায়। এ ছাড়া নিউমার্কেট, উত্তরা রাজলক্ষ্মী সুপার মার্কেট, সুবাস্তু নজরভ্যালি, সীমান্ত স্কয়ার, বসুন্ধরা সিটি, যমুনা ফিউচার পার্কসহ বিভিন্ন শপিং সেন্টারে পাওয়া যাবে শরৎ ও দুর্গাপূজায় পরার উপযোগী শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, পাঞ্জাবি, পায়জামা ও ওড়না। ঢাকার বাইরে প্রতিটি জেলা বা উপজেলা শহরেই এখন মানসম্মত পোশাক পাওয়া যায়। এ ছাড়া বিভাগীয় শহর ও পুরোনো বড় জেলাগুলোতে প্রায় প্রতিটি ব্র্যান্ডের আউটলেট আছে। তা ছাড়া আছে বড় ব্র্যান্ডগুলোর ওয়েবসাইট ও ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রাম পেজ থেকে অর্ডার দিয়ে পোশাক কেনার সুবিধা।
‘আজি শরত তপনে প্রভাতস্বপনে
কী জানি পরান কী যে চায়
ঐ শেফালির শাখে
কী বলিয়া ডাকে বিহগ বিহগী, কী যে গায়।’
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
দীর্ঘ বর্ষার পর শরতের আগমনে যেন প্রকৃতির অবসাদ কেটে যায়। মাথার ওপর সুনীল আকাশ, তাতে গা ভাসিয়ে দেয় তুলোর মতো শুভ্র মেঘ। দিনের শুরুতেই সূর্য ছড়িয়ে দেয় স্বর্ণাভ আভা। দিনময় থাকে ঝরঝরে ভাব, শেষ রাত কাটে শীতলতায়। বৃষ্টির ছিটেফোঁটা যে একেবারেই নেই, তা বলা যায় না। মেঘরাজ্য়ে যখন খুনসুটি চলে, তখন একপশলা বৃষ্টিতেও ভেজে উঠোন, রাজপথ, ফসলের মাঠ, শিউলির বন।
সব ঋতুর মতোই শরতের প্রকৃতিতেও থাকে ভিন্ন কিছু উপকরণ। ভোরে শিউলিতলায় ভরে থাকা ফুল, আকাশে ভেসে বেড়ানো সাদা মেঘের ভেলা, কাশফুলের বিস্তর সমুদ্র আর উঠোনে বুক পেতে রাখা চাঁদের আলো—সবটা মিলেই শরতের উপাখ্যান। আর উৎসব উপলক্ষে বা প্রতিটি ঋতুতেই বাঙালি নিজেদের পোশাকে নতুনত্ব আনায় উৎসাহী। এ কারণে শরৎ ঋতুতে আবহাওয়ার তাল বুঝে পোশাকের রং আর নকশায় থাকে স্নিগ্ধ রঙের খেলা। অন্যদিকে পূজার আগমনীতে পোশাকে থাকে বৈচিত্র্যের প্রয়াস।
শরতের দিনগুলোয় রোজ পরার জন্য পোশাকে নীল, সবুজ ও সাদা রঙের উপযোগিতার কথা বলেন ডিজাইনাররা। এ সময়ে এই রঙের সুতি কাপড় পরে আরাম পাওয়া যায়। এ ছাড়া দেখতেও ভালো লাগে।
ফৌজির স্বত্বাধিকারী, ফ্যাশন ডিজাইনার ফৌজিয়া আফরোজ জানান, এ সময়ের আবহাওয়া একটু মিশ্র প্রকৃতির—এর এক দিকে গরম, অন্যদিকে হঠাৎ বৃষ্টি। ফলে সব দিক চিন্তা করে পোশাক পরে যাতে আরাম পাওয়া যায়, পাশাপাশি চোখে দেখেও যাতে আরামবোধ হয়, সে কথা ভেবে শরতের জন্য তৈরি কাপড়ের রং বাছাই করা হয়। তা ছাড়া শরতের আকাশে নীলের আধিক্য় থাকে। ফলে নীলের বিভিন্ন শেডের ছোঁয়া থাকে পোশাকে। যেহেতু এ সময় বৃষ্টি হওয়ারও একটা ব্যাপার থাকে, তাই কিছু উজ্জ্বল রঙের পোশাকও দেখা যায় শরৎকালে।
ফৌজিয়া আফরোজ বলেন, ‘পোশাক-আশাকের ক্ষেত্রে ট্রেন্ড ধরারও একটা ব্যাপার থাকে। এ সময় সবুজের একটা টোনও খুব চলছে। তাই সবুজটাও থাকছে কাপড়ে। এককথায় নীলকে প্রাধান্য় দিয়ে এর সঙ্গে বিভিন্ন প্যাস্টেল শেডের পোশাক আমরা তৈরি করেছি।’
শাড়ি, আংগারখা, কুর্তি ছাড়াও পাঞ্জাবি ও একই নকশার ওপর ফ্যামিলি কম্বো করে নেওয়ার সুবিধা রয়েছে ফৌজিতে। এসব পোশাকের কাপড়ের ক্ষেত্রে বেশির ভাগই ব্যবহার করা হয়েছে সুতি ও অ্যান্ডি কটন। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে লিনেনও ব্যবহার করা হয়েছে বলে জানান ফৌজিয়া আফরোজ। ১ হাজার ৫০০ থেকে ৬ হাজার টাকার মধ্য়ে এসব কাপড় পাওয়া যাবে।
নান্দীপাঠের স্বত্বাধিকারী তীর্থ নান্দী খায়ের সাধারণত খাদি শাড়িতে এমব্রয়ডারির কাজ করেন। তিনি বলেন, ‘শরৎ এলে পূজার তোড়জোড় শুরু হয়ে যায়। পূজার বিশেষ দিনগুলোর জন্য অনেকে এখন থেকেই শাড়ি অর্ডার করতে শুরু করেছেন। এ কারণে শারদীয় দুর্গাপূজার জন্যই মূলত প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
শরতের আবহাওয়ায় হালকা রঙের কাপড় মানানসই। তাই শাড়ি, ফতুয়া, শার্ট, পাঞ্জাবি, সালোয়ার-কামিজ, টি-শার্টে এসব রংই ব্যবহার করা হয় সাধারণত। কাপড়ে নীল, সাদা ও বেগুনির পাশাপাশি প্রাধান্য দেওয়া হয় সবুজ, টিয়া, কমলা ও ধূসর রং।
‘শরৎকালে আবহাওয়া যেহেতু অনেক বেশি গরম আবার ঠান্ডাও থাকে না, তাই এ সময় মানুষ খুব বেশি হালকা বা ভারী নয় এমন শাড়ি পরতে ভালোবাসেন। তাই খাদির পাশাপাশি তাঁতের শাড়ির ওপর কাজ করছি বেশি। যেহেতু সামনে পূজা, তাই রঙের ক্ষেত্রে প্রাধান্য় দিয়েছি লাল ও সাদাকে।’ বলেন তীর্থ নান্দী খায়ের। দুর্গাপূজার কয়েক দিনে যেহেতু একাধিক শাড়ি ব্যবহার করা হয়, তাই এ সময়ের শাড়িতে লাল, সাদা, কমলা, নীল বা উজ্জ্বল রঙের বাজেট ফ্রেন্ডলি টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ি রাখার চেষ্টা করেন তীর্থ নান্দী খায়ের। কোটা শাড়িতে স্ক্রিন প্রিন্ট করানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলেও জানান তিনি। শাড়িগুলো পাওয়া যাবে ৯৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ৫০ টাকার মধ্য়ে।
প্রতিদিন ব্যবহারের জন্য
শরতের আবহাওয়া অনুযায়ী রোজ পরার জন্য সুতি কাপড় আরামদায়ক। ব্লক প্রিন্ট ও স্ক্রিন প্রিন্ট করা হালকা রঙের কাপড় পরে যেকোনো জায়গায় যাওয়া যায়। দাওয়াতে বা কোনো অনুষ্ঠানে যেতে হলে এন্ডি কটনের ব্লক প্রিন্ট, স্ক্রিন প্রিন্ট, হাতের কাজ ও এমব্রয়ডারি করা শাড়ি বা পোশাক বেছে নেওয়া যেত পারে।
কেনাকাটা
শরৎ ও দুর্গাপূজায় পরার জন্য পোশাক পাওয়া যাবে দেশীয় ফ্যাশন হাউস রঙ বাংলাদেশ, অঞ্জন’স, দেশাল, যাত্রা, লা রিভ, আড়ং, নিপুণ ও নবরূপায়। এ ছাড়া নিউমার্কেট, উত্তরা রাজলক্ষ্মী সুপার মার্কেট, সুবাস্তু নজরভ্যালি, সীমান্ত স্কয়ার, বসুন্ধরা সিটি, যমুনা ফিউচার পার্কসহ বিভিন্ন শপিং সেন্টারে পাওয়া যাবে শরৎ ও দুর্গাপূজায় পরার উপযোগী শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, পাঞ্জাবি, পায়জামা ও ওড়না। ঢাকার বাইরে প্রতিটি জেলা বা উপজেলা শহরেই এখন মানসম্মত পোশাক পাওয়া যায়। এ ছাড়া বিভাগীয় শহর ও পুরোনো বড় জেলাগুলোতে প্রায় প্রতিটি ব্র্যান্ডের আউটলেট আছে। তা ছাড়া আছে বড় ব্র্যান্ডগুলোর ওয়েবসাইট ও ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রাম পেজ থেকে অর্ডার দিয়ে পোশাক কেনার সুবিধা।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫