নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আমাদের দেশে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের গবেষণায় রাষ্ট্রপ্রধানদের দর্শন, রুচি, পঠন-পাঠন, খাদ্য কিংবা ফ্যাশনের মতো বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা এখনো শুরু হয়নি। অথচ কোনো কোনো গবেষকের মতে, রাষ্ট্রপ্রধানদের জনপ্রিয় কিংবা সফল হওয়ার পেছনে এসবও অনেকাংশে প্রভাবক হিসেবে কাজ করে।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু রাজনীতিবিদ হিসেবে বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। এর বড় কারণ সম্ভবত তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে সাধারণভাবেই মেলামেশা করতেন। ঘরে তিনি স্যান্ডো গেঞ্জি ও চেক লুঙ্গিতে আরাম খুঁজে নিতেন। কখনো কখনো পরতেন হাফহাতা শার্ট। বই পড়ছেন বা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন, এমন ছবিগুলোয় বঙ্গবন্ধু এই সাদামাটারূপেই ধরা দিয়েছেন। আবার হাজার হাজার মানুষের সামনে যখন ভাষণ দিচ্ছেন, তখনো তিনি পায়জামা-পাঞ্জাবিতে সাধারণই থাকতেন। তবে বিদেশসফর বা রাষ্ট্রীয় অতিথিদের সঙ্গে তাঁকে দেখা যেত পছন্দসই পোশাকে।
স্থান ও কালভেদে কোন পোশাক পরতে হবে, সেটা সাধারণ মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ না হলেও, একজন রাষ্ট্রপ্রধানের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। ব্যক্তিত্ব আর পোশাকের সম্পর্ক
কতটা গভীর তা ব্রিটেনের রানি এলিজাবেথকে দেখলেই বোঝা যায়। তিনি সব সময় একরঙা পোশাক পরেন। এই পোশাকের ডিজাইনে খুব একটা হেরফের দেখা যায় না, উজ্জ্বল রঙের লং কোট ও তার সঙ্গে মিলিয়ে একরঙা হ্যাট। ফলে পেছন থেকে দেখলেও তাঁকে ঠিকই চেনা যায়। ভিড়ের মধ্যেও তাঁর অস্তিত্বের জানান দেয় লং কোট আর হ্যাট।
বঙ্গবন্ধুর ক্ষেত্রেও একই কথা বলা যায়। তাঁর ‘মুজিব কোট’ কারোরই অচেনা নয়। ম্যান্ডারিন গলার এই কোটে ৬টি বোতাম লাগানো থাকত। ধারণা করা হয়, ৬ দফা দাবির সঙ্গে মিলিয়েই তিনি ৬ বোতামের কোট পরতে শুরু করেন। ঢিলেঢালা পাঞ্জাবির ওপরে এই কোট দিব্যি সেঁটে থাকত। এ পোশাকের আদি সংস্করণের নাম আঙরাখা। আদিতে এ পোশাকটি তৈরি হতো খাদি কাপড় দিয়ে। প্রথম দিকে বঙ্গবন্ধু খাদি কাপড়ের কোটই পরতেন।
নিজের যাবতীয় পোশাক বানাতেন পিজি হাসপাতালের নিচ থেকে, টেইলার্সের নাম ছিল জেন্টালিয়া।
শীতের সময় কোটের ওপরে চড়াতেন এমব্রয়ডারি করা উলেন শাল। শুধু রাষ্ট্রীয় সফরে গেলে ম্যান্ডারিন কালারের স্যুট পরতেন। চোখে থাকত চশমা, চুল থাকত ব্যাক
ব্রাশ করা।
এত বছর পরেও মোটা কালো ফ্রেমের চশমা, পাইপ, কোট আর চিরপরিচিত পায়জামা ও পাঞ্জাবি দিয়েই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে চেনা যায়। জানা যায়, পোশাক-আশাকে এক সাধারণ মানুষের বাংলাদেশের জনক হয়ে ওঠার গল্প।
আমাদের দেশে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের গবেষণায় রাষ্ট্রপ্রধানদের দর্শন, রুচি, পঠন-পাঠন, খাদ্য কিংবা ফ্যাশনের মতো বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা এখনো শুরু হয়নি। অথচ কোনো কোনো গবেষকের মতে, রাষ্ট্রপ্রধানদের জনপ্রিয় কিংবা সফল হওয়ার পেছনে এসবও অনেকাংশে প্রভাবক হিসেবে কাজ করে।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু রাজনীতিবিদ হিসেবে বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। এর বড় কারণ সম্ভবত তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে সাধারণভাবেই মেলামেশা করতেন। ঘরে তিনি স্যান্ডো গেঞ্জি ও চেক লুঙ্গিতে আরাম খুঁজে নিতেন। কখনো কখনো পরতেন হাফহাতা শার্ট। বই পড়ছেন বা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন, এমন ছবিগুলোয় বঙ্গবন্ধু এই সাদামাটারূপেই ধরা দিয়েছেন। আবার হাজার হাজার মানুষের সামনে যখন ভাষণ দিচ্ছেন, তখনো তিনি পায়জামা-পাঞ্জাবিতে সাধারণই থাকতেন। তবে বিদেশসফর বা রাষ্ট্রীয় অতিথিদের সঙ্গে তাঁকে দেখা যেত পছন্দসই পোশাকে।
স্থান ও কালভেদে কোন পোশাক পরতে হবে, সেটা সাধারণ মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ না হলেও, একজন রাষ্ট্রপ্রধানের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। ব্যক্তিত্ব আর পোশাকের সম্পর্ক
কতটা গভীর তা ব্রিটেনের রানি এলিজাবেথকে দেখলেই বোঝা যায়। তিনি সব সময় একরঙা পোশাক পরেন। এই পোশাকের ডিজাইনে খুব একটা হেরফের দেখা যায় না, উজ্জ্বল রঙের লং কোট ও তার সঙ্গে মিলিয়ে একরঙা হ্যাট। ফলে পেছন থেকে দেখলেও তাঁকে ঠিকই চেনা যায়। ভিড়ের মধ্যেও তাঁর অস্তিত্বের জানান দেয় লং কোট আর হ্যাট।
বঙ্গবন্ধুর ক্ষেত্রেও একই কথা বলা যায়। তাঁর ‘মুজিব কোট’ কারোরই অচেনা নয়। ম্যান্ডারিন গলার এই কোটে ৬টি বোতাম লাগানো থাকত। ধারণা করা হয়, ৬ দফা দাবির সঙ্গে মিলিয়েই তিনি ৬ বোতামের কোট পরতে শুরু করেন। ঢিলেঢালা পাঞ্জাবির ওপরে এই কোট দিব্যি সেঁটে থাকত। এ পোশাকের আদি সংস্করণের নাম আঙরাখা। আদিতে এ পোশাকটি তৈরি হতো খাদি কাপড় দিয়ে। প্রথম দিকে বঙ্গবন্ধু খাদি কাপড়ের কোটই পরতেন।
নিজের যাবতীয় পোশাক বানাতেন পিজি হাসপাতালের নিচ থেকে, টেইলার্সের নাম ছিল জেন্টালিয়া।
শীতের সময় কোটের ওপরে চড়াতেন এমব্রয়ডারি করা উলেন শাল। শুধু রাষ্ট্রীয় সফরে গেলে ম্যান্ডারিন কালারের স্যুট পরতেন। চোখে থাকত চশমা, চুল থাকত ব্যাক
ব্রাশ করা।
এত বছর পরেও মোটা কালো ফ্রেমের চশমা, পাইপ, কোট আর চিরপরিচিত পায়জামা ও পাঞ্জাবি দিয়েই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে চেনা যায়। জানা যায়, পোশাক-আশাকে এক সাধারণ মানুষের বাংলাদেশের জনক হয়ে ওঠার গল্প।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫