নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আনন্দ-বিষাদ মিলিয়ে শেষ হলো দ্য গ্রেটেস্ট শোন অন আর্থ। পারফরম্যান্স, মেডেল এসব আমরা দেখেছি। কিন্তু কেমন ছিল অলিম্পিকের খাওয়াদাওয়া?
সারা বিশ্বের অ্যাথলেটরা জাপানিজ খাবার খেয়েছেন। জাপানে অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে জাপানিজ খাবারের প্রভাব ছিল। তা ছাড়া ছিল অ্যাথলেটদের বাইরের রেস্টুরেন্টে যাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা। করোনাভাইরাস ছড়ানোর ভয় থেকেই এই বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল। তাই হোটেলে যা পাওয়া গাছে, তা–ই খেতে হয়েছে সবাইকে। এ বিষয়ে টোকিও অলিম্পিক ২০২০-এর ফুড অ্যান্ড বেভারেজ বিভাগের সিনিয়র ডিরেক্টর সুতোমো ইয়ামেন বলেন, ‘সবাই তৃপ্তির সঙ্গে জাপানিজ খাবার উপভোগ করুক, এটাই আমরা চাই। তবে এটা অনেক বড় চাপ।’
অলিম্পিকে অংশ নেওয়া ১৮ হাজার অ্যাথলেটের জন্য প্রতিদিন তিন বেলার জন্য রান্না হয়েছে ৪৮ হাজার প্লেটের সমপরিমাণ খাবার। খাবারের পদ ছিল ৭০০। এর মধ্যে ছিল জাপানিজ, ওয়েস্টার্ন ও এশিয়া অঞ্চলের খাবার।
খাবারের উপাদান সংগ্রহ করা হয়েছিল জাপানের ৪৭টি এলাকা থেকে। টেবিলে থাকছিল রামেন, ইউডোন নুডলস, ওয়াগইউ বিফ, টেমপুরা ভেজিটেবলস, গ্রিলড ভেজিটেবলস, স্টেক, ফ্রাইড চিজ, স্প্রিং রোল ও নানা রকমের সি ফুড। জাপানের বিখ্যাত খাবার সুশিও ছিল তালিকায়। তবে সবাইকে রান্না করা সুশি দেওয়া হয়েছিল। সুশি রোলের ভেতরে ছিল পুরোপুরিভাবে রান্না করা চিংড়ি, ক্যানড টুনা ও সবজি। সবাই আনন্দ নিয়েই রান্না করা সুশি খেয়েছেন। মার্কিন রাগবি খেলোয়াড় ইলোনা মাহর টিকটক ভিডিওতে জানিয়েছেন, জীবনেও এত মজার ডাম্পলিং খাননি তিনি। প্রতিবেলায় তাঁর প্লেটে ছিল মজাদার ডাম্পলিং।
মার্কিন ভলিবল খেলোয়াড় এরিক সোজি ডিনার টেবিলের ছবি দেখিয়েছেন টিকটকে। সেখানে তাঁকে সোমেন সালাদ, তেরিয়াকি বিফ, বাটারড কর্নের স্বাদ নিতে দেখা যায়।
এবারের অলিম্পিয়ানদের দুই-তৃতীয়াংশই ছিলেন তরুণ। তাই তাঁদের টিকটক অ্যাকাউন্ট ভরে গেছে খাবারের ছবি দিয়ে।
সূত্র: ফুড অ্যান্ড ওয়াইন
আনন্দ-বিষাদ মিলিয়ে শেষ হলো দ্য গ্রেটেস্ট শোন অন আর্থ। পারফরম্যান্স, মেডেল এসব আমরা দেখেছি। কিন্তু কেমন ছিল অলিম্পিকের খাওয়াদাওয়া?
সারা বিশ্বের অ্যাথলেটরা জাপানিজ খাবার খেয়েছেন। জাপানে অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে জাপানিজ খাবারের প্রভাব ছিল। তা ছাড়া ছিল অ্যাথলেটদের বাইরের রেস্টুরেন্টে যাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা। করোনাভাইরাস ছড়ানোর ভয় থেকেই এই বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল। তাই হোটেলে যা পাওয়া গাছে, তা–ই খেতে হয়েছে সবাইকে। এ বিষয়ে টোকিও অলিম্পিক ২০২০-এর ফুড অ্যান্ড বেভারেজ বিভাগের সিনিয়র ডিরেক্টর সুতোমো ইয়ামেন বলেন, ‘সবাই তৃপ্তির সঙ্গে জাপানিজ খাবার উপভোগ করুক, এটাই আমরা চাই। তবে এটা অনেক বড় চাপ।’
অলিম্পিকে অংশ নেওয়া ১৮ হাজার অ্যাথলেটের জন্য প্রতিদিন তিন বেলার জন্য রান্না হয়েছে ৪৮ হাজার প্লেটের সমপরিমাণ খাবার। খাবারের পদ ছিল ৭০০। এর মধ্যে ছিল জাপানিজ, ওয়েস্টার্ন ও এশিয়া অঞ্চলের খাবার।
খাবারের উপাদান সংগ্রহ করা হয়েছিল জাপানের ৪৭টি এলাকা থেকে। টেবিলে থাকছিল রামেন, ইউডোন নুডলস, ওয়াগইউ বিফ, টেমপুরা ভেজিটেবলস, গ্রিলড ভেজিটেবলস, স্টেক, ফ্রাইড চিজ, স্প্রিং রোল ও নানা রকমের সি ফুড। জাপানের বিখ্যাত খাবার সুশিও ছিল তালিকায়। তবে সবাইকে রান্না করা সুশি দেওয়া হয়েছিল। সুশি রোলের ভেতরে ছিল পুরোপুরিভাবে রান্না করা চিংড়ি, ক্যানড টুনা ও সবজি। সবাই আনন্দ নিয়েই রান্না করা সুশি খেয়েছেন। মার্কিন রাগবি খেলোয়াড় ইলোনা মাহর টিকটক ভিডিওতে জানিয়েছেন, জীবনেও এত মজার ডাম্পলিং খাননি তিনি। প্রতিবেলায় তাঁর প্লেটে ছিল মজাদার ডাম্পলিং।
মার্কিন ভলিবল খেলোয়াড় এরিক সোজি ডিনার টেবিলের ছবি দেখিয়েছেন টিকটকে। সেখানে তাঁকে সোমেন সালাদ, তেরিয়াকি বিফ, বাটারড কর্নের স্বাদ নিতে দেখা যায়।
এবারের অলিম্পিয়ানদের দুই-তৃতীয়াংশই ছিলেন তরুণ। তাই তাঁদের টিকটক অ্যাকাউন্ট ভরে গেছে খাবারের ছবি দিয়ে।
সূত্র: ফুড অ্যান্ড ওয়াইন
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫