নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা শহরে ঈদের ছুটিতেও জরুরি প্রয়োজনে অ্যাম্বুলেন্স সেবা পাওয়া যাবে। প্রয়োজনের সময় নম্বরগুলোতে ফোন করলে মিলবে অ্যাম্বুলেন্স।
সরকারি অ্যাম্বুলেন্স: ৯৫৫৫৫৫৫
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়: ০২৮৬১৪০০১–৫, ০২৮৬১৪৫৪৫–৯, ০২৮৬১২৫৫০–৪
ফায়ার সার্ভিস: ০২৯৫৫৫৫৫৫, ০২৯৫৫৬৬৬৬–৭, ০২৯৫৫৩৩৩৩–৭
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল: ০২৭৩১৯০০২–৬
শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল: ৯১৩০৮০০
শিশু হাসপাতাল: ৮১১৬০৬১–২, ৮১১৪৫৭১–২
বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল: ০২৯১১৮২০২, ০২৯১২০৭৯৩, ০২৮১১৫৮৪৩
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল: ০২৮৬২৮১২, ০২৮৬৬২৬৮২৩, ০২৯৬৬৯৩৪০
জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল (শের-ই-বাংলা নগর): ০১৭২০২১২৬৯২
জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল (শের-ই-বাংলা নগর): ০১৯৪৬৪৬৫৫৯০
ফায়ার সার্ভিস অ্যাম্বুলেন্স (সিদ্দিকবাজার, গুলিস্তান): ০২৯৫৫৫৫৫৫, ৯৫৫৬৬৬–৭, ৯৫৫৩৩৩৩–৭
ন্যাশনাল হার্ট ইনস্টিটিউট (শের-ই-বাংলা নগর): ০১৯১৬১৮৭৯৭১, ০১৭১১১৭৭৭৪০, ০২৯১২২৫৬০–৭২
অ্যাপোলো হাসপাতাল (বসুন্ধরা): ১০৬৭৮, ০১৭১৪০৯০০০০
মনোয়ারা হাসপাতাল প্রা. লি. (রমনা): ০২৮৩১৮১৩৫
হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতাল (মগবাজার): ০২৮৩১১৭২১,০১৭১৬৩৪৬৯৩০
ল্যাবএইড (ধানমন্ডি, উত্তরা মোহাম্মদপুর): ১০৬০৬, ০১৭৬৬৬৬১৪১৪, ০১৭৬৬৬৬৩৯৯০, ০১৭৬৬৬৬৩৯৯৯
জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল (ধানমন্ডি): ০১৭১১৬৪৭৮৭৭, ০১৭১২০৩৯৭২৯
সেন্ট্রাল হাসপাতাল লিমিটেড (গ্রিন রোড): ০২৯৬৬০০১৫১৯
গ্রিন লাইফ হাসপাতাল লি. (গ্রিন রোড): ০১৭১৯৯১৭৫৯৮,
কমফোর্ট হাসপাতাল (গ্রিন রোড): ৯১৩৫৯৪৭–৮, ০১৭৩১৯৫৬০৩৩, ০১৫৫২৪৬৮৭৭
মুগদাপাড়া সেবাকেন্দ্র (মুগদাপাড়া): ০২৯৩৪৬৭৯০, ০২৭৪৪০৭৮৬, ০২৭২৭২৭০৫
রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস: ০১৭১৬৩৪৬৯৩০, ০২৮৩১১৭২১
শমরিতা হাসপাতাল (পান্থপথ): ০১৭১৬৪৭৩৬২৬,০১৬৭০৪০৩৭৪২
আদ দ্বীন হাসপাতাল (মগবাজার): ০৯৬১২৩৪৫৬৬৬
ঢাকা শহরে ঈদের ছুটিতেও জরুরি প্রয়োজনে অ্যাম্বুলেন্স সেবা পাওয়া যাবে। প্রয়োজনের সময় নম্বরগুলোতে ফোন করলে মিলবে অ্যাম্বুলেন্স।
সরকারি অ্যাম্বুলেন্স: ৯৫৫৫৫৫৫
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়: ০২৮৬১৪০০১–৫, ০২৮৬১৪৫৪৫–৯, ০২৮৬১২৫৫০–৪
ফায়ার সার্ভিস: ০২৯৫৫৫৫৫৫, ০২৯৫৫৬৬৬৬–৭, ০২৯৫৫৩৩৩৩–৭
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল: ০২৭৩১৯০০২–৬
শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল: ৯১৩০৮০০
শিশু হাসপাতাল: ৮১১৬০৬১–২, ৮১১৪৫৭১–২
বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল: ০২৯১১৮২০২, ০২৯১২০৭৯৩, ০২৮১১৫৮৪৩
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল: ০২৮৬২৮১২, ০২৮৬৬২৬৮২৩, ০২৯৬৬৯৩৪০
জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল (শের-ই-বাংলা নগর): ০১৭২০২১২৬৯২
জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল (শের-ই-বাংলা নগর): ০১৯৪৬৪৬৫৫৯০
ফায়ার সার্ভিস অ্যাম্বুলেন্স (সিদ্দিকবাজার, গুলিস্তান): ০২৯৫৫৫৫৫৫, ৯৫৫৬৬৬–৭, ৯৫৫৩৩৩৩–৭
ন্যাশনাল হার্ট ইনস্টিটিউট (শের-ই-বাংলা নগর): ০১৯১৬১৮৭৯৭১, ০১৭১১১৭৭৭৪০, ০২৯১২২৫৬০–৭২
অ্যাপোলো হাসপাতাল (বসুন্ধরা): ১০৬৭৮, ০১৭১৪০৯০০০০
মনোয়ারা হাসপাতাল প্রা. লি. (রমনা): ০২৮৩১৮১৩৫
হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতাল (মগবাজার): ০২৮৩১১৭২১,০১৭১৬৩৪৬৯৩০
ল্যাবএইড (ধানমন্ডি, উত্তরা মোহাম্মদপুর): ১০৬০৬, ০১৭৬৬৬৬১৪১৪, ০১৭৬৬৬৬৩৯৯০, ০১৭৬৬৬৬৩৯৯৯
জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল (ধানমন্ডি): ০১৭১১৬৪৭৮৭৭, ০১৭১২০৩৯৭২৯
সেন্ট্রাল হাসপাতাল লিমিটেড (গ্রিন রোড): ০২৯৬৬০০১৫১৯
গ্রিন লাইফ হাসপাতাল লি. (গ্রিন রোড): ০১৭১৯৯১৭৫৯৮,
কমফোর্ট হাসপাতাল (গ্রিন রোড): ৯১৩৫৯৪৭–৮, ০১৭৩১৯৫৬০৩৩, ০১৫৫২৪৬৮৭৭
মুগদাপাড়া সেবাকেন্দ্র (মুগদাপাড়া): ০২৯৩৪৬৭৯০, ০২৭৪৪০৭৮৬, ০২৭২৭২৭০৫
রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস: ০১৭১৬৩৪৬৯৩০, ০২৮৩১১৭২১
শমরিতা হাসপাতাল (পান্থপথ): ০১৭১৬৪৭৩৬২৬,০১৬৭০৪০৩৭৪২
আদ দ্বীন হাসপাতাল (মগবাজার): ০৯৬১২৩৪৫৬৬৬
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫