শ্রাগ। একরঙা হোক বা ছাপা–ঢিলেঢালা কোটির মতো এই পোশাক নতুন ফ্যাশনের স্মার্ট অনুষঙ্গ হিসেবে অনেকখানি জায়গা জুড়ে আছে। বিশেষত তরুণী ও টিনএজার মেয়েরা পোশাকটি লুফে নিয়েছে। গায়ে ফতুয়া, টপস, টি-শার্ট, কামিজ, কুর্তি বা গাউন যা-ই চড়ানো হোক না কেন, সবকিছুর সঙ্গেই মানায় এটি। ব্যবহারের সুবিধা থাকায় অনেকে ওড়নার বিকল্প হিসেবে পোশাকের ওপর পরছেন ক্ল্যাসিক কাট, বাটারফ্লাই, লেস, রাফল, ভিসকস জার্সি, ওভারসাইজড ধরনের শ্রাগ।
২০১৪–২০১৫ সালে নিট ফেব্রিকসে তৈরি হতো লম্বা হাতার জ্যাকেটের মতো একধরনের কোটি। বিবর্তনের ধারায় ও স্টাইল বদলের ফ্যাশন বিশ্বে পোশাকটি মূলত কাভার অন হিসেবে ব্যবহৃত হতো। এখন পোশাকটি কেবল এক ছাঁটে আটকে নেই। বর্তমানে শ্রাগ তৈরি হচ্ছে অনেকটা ওড়নার পরিবর্তে ব্যবহার করার মতো করে।
ফ্যাশন ব্র্যান্ড ইয়েলোর ডিজাইনার এ কে ওয়াসিম উদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘কোন ধরনের শ্রাগ পরা হবে, তা নির্ভর করে ব্যক্তি কোন ধরনের পোশাক পরে অভ্যস্ত তার ওপর। আমরা ডিজাইন করছি বিভিন্ন ফ্যাব্রিক ও অর্নামেন্টের শ্রাগ। ফলে যিনি সব সময় ওয়েস্টার্ন পরেন, তিনিও ব্যবহার করতে পারবেন। যিনি সালোয়ার–কামিজ পরছেন, তিনিও ব্যবহার করতে পারবেন। আবার গাউনের সঙ্গেও মানিয়ে যাচ্ছে।’
ওয়াসিম আহমেদ জানান, শ্রাগের কাটিং বিভিন্ন রকম হতে পারে। নি লেন্থ, ওয়েস্ট লেন্থ, ফুল লেন্থ। এই পোশাক মূলত ভেতরের পোশাককে আরও দৃষ্টিনন্দন করে।
যেমন—একরঙা গাউনের সঙ্গে ওয়েস্টলাইনের শ্রাগ মানানসই। সে ক্ষেত্রে সেই শ্রাগের নকশা যদি একটু জমকালো হয়, তাহলে গাউনটা অনেক বেশি আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে। আবার টি–শার্টের ক্ষেত্রে নি লেন্থের শ্রাগই বেশি পরা হয়। জিগজ্যাগ কাটিং, বুকে কুচি রয়েছে এমন জর্জেটের শ্রাগ বেশি মানানসই এ ক্ষেত্রে। কামিজকে আরেকটু দৃষ্টিনন্দন করার জন্য ওয়েস্ট, হিপলাইন বা থাই লেংথ বরাবর শ্রাগ মানায়।
কারণ কামিজ হাঁটু পর্যন্ত বা এর নিচ পর্যন্ত লম্বা থাকে। আর কামিজের নিচের অংশে কমবেশি নকশা করা থাকে। ফলে এমন শ্রাগ পরা উচিত, যা কামিজে নতুন আবেদন যোগ করবে আবার কামিজের নকশাকেও ঢেকে ফেলবে না। থ্রি কোয়ার্টার বা ফুল হাতার পোশাকের সঙ্গে স্লিভলেস শ্রাগ মানানসই। এতে হাতার নকশা দৃশ্যমান থাকে। অন্যদিকে টি–শার্টের হাতা ছোট থাকে, ফলে লম্বা হাতার শ্রাগই বেশি ব্যবহৃত হয়।
কোথায় পাবেন
এখন এক্সক্লুসিভ শ্রাগ নকশা করছে দেশীয় অনেক ফ্যাশন ব্র্যান্ড। লা রিভ, ইয়েলোর শোরুমসহ যমুনা ফিউচার পার্ক, বসুন্ধরা সিটি, মৌচাক, নিউমার্কেটেও পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন ধরনের শ্রাগ। এ ছাড়া ফেসবুকের বিভিন্ন পেজে পাওয়া যায় কাস্টমাইজড শ্রাগ। ফেসবুক পেজ ‘জাতাব’ ডিজাইনার শ্রাগ নিয়েই কাজ করছে। জর্জেট, সিল্ক ও সুতির শ্রাগগুলো প্রতিদিন ব্যবহারের উপযোগী। অনুষ্ঠানে পরার উপযোগী শ্রাগে থাকছে বিভিন্ন ধরনের নকশা। ওয়েস্ট, থাই ও নি লেন্থের শ্রাগ তৈরি করছে তারা। মূলত ফুল স্লিভের শ্রাগ নিয়ে এসেছে তারা। প্রাধান্য পাচ্ছে বেল স্লিভ, অ্যাঞ্জেল স্লিভ, ক্রেপ স্লিভ ও প্যাগোডা স্লিভ। এগুলোর দাম ১ হাজার ২০০ থেকে শুরু করে প্রায় ২০০০ টাকা পর্যন্ত। যেকোনো শহরের নিউমার্কেট বা সুপার মার্কেটে খুঁজলে পছন্দসই শ্রাগ পাওয়া যাবে।
শ্রাগ। একরঙা হোক বা ছাপা–ঢিলেঢালা কোটির মতো এই পোশাক নতুন ফ্যাশনের স্মার্ট অনুষঙ্গ হিসেবে অনেকখানি জায়গা জুড়ে আছে। বিশেষত তরুণী ও টিনএজার মেয়েরা পোশাকটি লুফে নিয়েছে। গায়ে ফতুয়া, টপস, টি-শার্ট, কামিজ, কুর্তি বা গাউন যা-ই চড়ানো হোক না কেন, সবকিছুর সঙ্গেই মানায় এটি। ব্যবহারের সুবিধা থাকায় অনেকে ওড়নার বিকল্প হিসেবে পোশাকের ওপর পরছেন ক্ল্যাসিক কাট, বাটারফ্লাই, লেস, রাফল, ভিসকস জার্সি, ওভারসাইজড ধরনের শ্রাগ।
২০১৪–২০১৫ সালে নিট ফেব্রিকসে তৈরি হতো লম্বা হাতার জ্যাকেটের মতো একধরনের কোটি। বিবর্তনের ধারায় ও স্টাইল বদলের ফ্যাশন বিশ্বে পোশাকটি মূলত কাভার অন হিসেবে ব্যবহৃত হতো। এখন পোশাকটি কেবল এক ছাঁটে আটকে নেই। বর্তমানে শ্রাগ তৈরি হচ্ছে অনেকটা ওড়নার পরিবর্তে ব্যবহার করার মতো করে।
ফ্যাশন ব্র্যান্ড ইয়েলোর ডিজাইনার এ কে ওয়াসিম উদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘কোন ধরনের শ্রাগ পরা হবে, তা নির্ভর করে ব্যক্তি কোন ধরনের পোশাক পরে অভ্যস্ত তার ওপর। আমরা ডিজাইন করছি বিভিন্ন ফ্যাব্রিক ও অর্নামেন্টের শ্রাগ। ফলে যিনি সব সময় ওয়েস্টার্ন পরেন, তিনিও ব্যবহার করতে পারবেন। যিনি সালোয়ার–কামিজ পরছেন, তিনিও ব্যবহার করতে পারবেন। আবার গাউনের সঙ্গেও মানিয়ে যাচ্ছে।’
ওয়াসিম আহমেদ জানান, শ্রাগের কাটিং বিভিন্ন রকম হতে পারে। নি লেন্থ, ওয়েস্ট লেন্থ, ফুল লেন্থ। এই পোশাক মূলত ভেতরের পোশাককে আরও দৃষ্টিনন্দন করে।
যেমন—একরঙা গাউনের সঙ্গে ওয়েস্টলাইনের শ্রাগ মানানসই। সে ক্ষেত্রে সেই শ্রাগের নকশা যদি একটু জমকালো হয়, তাহলে গাউনটা অনেক বেশি আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে। আবার টি–শার্টের ক্ষেত্রে নি লেন্থের শ্রাগই বেশি পরা হয়। জিগজ্যাগ কাটিং, বুকে কুচি রয়েছে এমন জর্জেটের শ্রাগ বেশি মানানসই এ ক্ষেত্রে। কামিজকে আরেকটু দৃষ্টিনন্দন করার জন্য ওয়েস্ট, হিপলাইন বা থাই লেংথ বরাবর শ্রাগ মানায়।
কারণ কামিজ হাঁটু পর্যন্ত বা এর নিচ পর্যন্ত লম্বা থাকে। আর কামিজের নিচের অংশে কমবেশি নকশা করা থাকে। ফলে এমন শ্রাগ পরা উচিত, যা কামিজে নতুন আবেদন যোগ করবে আবার কামিজের নকশাকেও ঢেকে ফেলবে না। থ্রি কোয়ার্টার বা ফুল হাতার পোশাকের সঙ্গে স্লিভলেস শ্রাগ মানানসই। এতে হাতার নকশা দৃশ্যমান থাকে। অন্যদিকে টি–শার্টের হাতা ছোট থাকে, ফলে লম্বা হাতার শ্রাগই বেশি ব্যবহৃত হয়।
কোথায় পাবেন
এখন এক্সক্লুসিভ শ্রাগ নকশা করছে দেশীয় অনেক ফ্যাশন ব্র্যান্ড। লা রিভ, ইয়েলোর শোরুমসহ যমুনা ফিউচার পার্ক, বসুন্ধরা সিটি, মৌচাক, নিউমার্কেটেও পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন ধরনের শ্রাগ। এ ছাড়া ফেসবুকের বিভিন্ন পেজে পাওয়া যায় কাস্টমাইজড শ্রাগ। ফেসবুক পেজ ‘জাতাব’ ডিজাইনার শ্রাগ নিয়েই কাজ করছে। জর্জেট, সিল্ক ও সুতির শ্রাগগুলো প্রতিদিন ব্যবহারের উপযোগী। অনুষ্ঠানে পরার উপযোগী শ্রাগে থাকছে বিভিন্ন ধরনের নকশা। ওয়েস্ট, থাই ও নি লেন্থের শ্রাগ তৈরি করছে তারা। মূলত ফুল স্লিভের শ্রাগ নিয়ে এসেছে তারা। প্রাধান্য পাচ্ছে বেল স্লিভ, অ্যাঞ্জেল স্লিভ, ক্রেপ স্লিভ ও প্যাগোডা স্লিভ। এগুলোর দাম ১ হাজার ২০০ থেকে শুরু করে প্রায় ২০০০ টাকা পর্যন্ত। যেকোনো শহরের নিউমার্কেট বা সুপার মার্কেটে খুঁজলে পছন্দসই শ্রাগ পাওয়া যাবে।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫