নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তেলে ভাজার সময় অনেক কিছু খেয়াল রাখতে হয়। অভিজ্ঞতা না থাকলে ডিপ ফ্রাই করা বেশ মুশকিল। সঠিক তাপমাত্রা, পরিমাণ ও সময়ের সমন্বয় ঘটলেই কেবল নিখুঁতভাবে ভাজাভাজি করা সম্ভব। ডুবো তেলে ভাজার সময় অজান্তেই আমরা কিছু ভুল করি।
বেশি গরম তেলে বেশি মচমচে
তেল বেশি গরম করে ভাজলে খাবার মচমচে হয় ঠিকই। কিন্তু এর কিছু অসুবিধাও আছে। যেমন বেশি গরম তেলে ভাজা খাবারের বাইরের
আবরণ পুরোপুরি ভাজা হয়। কিন্তু ভেতরের উপাদান কাঁচাই থাকে। আবার আঁচ খুব কমিয়ে দিলে খাবারের ভেতর তেল ঢোকে, এতে মচমচে ভাব থাকে না। তাই মাঝারি আঁচে ভাজতে হবে।
সরিষার তেল ভালো
হয়তো সরিষার তেল ভালো। কিন্তু সরিষার তেলে কোনো কিছু ভাজার সময় ফেনা তৈরি হয়। ফেনার কারণে যেটা ভাজা হচ্ছে, সেটা দেখা যায় না। তাই সরিষার তেলের বদলে সয়াবিন তেলে ভাজাই ভালো। এতে পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমবে।
একবারে অনেক ভাজা
অনেক উপকরণ একবারে ভাজলে সময় কম লাগে, এ রকম একটি ধারণা আছে। একবারে বেশি পরিমাণে ভাজতে গেলে কিছু কিছু জায়গা কাঁচা থেকে যেতে পারে। তাই অল্প অল্প করে ভাজুন। তাতে ভাজা ভালো হবে।
বড় টুকরোয় কম তেল
ভাজার উপকরণের টুকরো বড় হলে তেল কম লাগে। বিষয়টি সে রকম নয়। কোনো কিছুর টুকরো বড় করে ভাজলে ভেতরে পর্যাপ্ত পরিমাণে তাপ পৌঁছাবে না। কিন্তু ওপরের অংশ ভাজা হয়ে যাবে। ছোট করে কাটলে সব দিক ভালোভাবে ভাজা যাবে, তেলও কম লাগবে।
ব্যবহৃত তেল আবার ব্যবহার
আগের থেকে যাওয়া তেল পরে আর ব্যবহার না করাই ভালো। একবার পুড়ে যাওয়া তেল পরে আবার ব্যবহার করলে স্বাস্থ্যগত সমস্যা তৈরি হতে পারে। এ ছাড়া তাতে খাবারের স্বাদও ভালো হয় না।
তেলে ভাজার সময় অনেক কিছু খেয়াল রাখতে হয়। অভিজ্ঞতা না থাকলে ডিপ ফ্রাই করা বেশ মুশকিল। সঠিক তাপমাত্রা, পরিমাণ ও সময়ের সমন্বয় ঘটলেই কেবল নিখুঁতভাবে ভাজাভাজি করা সম্ভব। ডুবো তেলে ভাজার সময় অজান্তেই আমরা কিছু ভুল করি।
বেশি গরম তেলে বেশি মচমচে
তেল বেশি গরম করে ভাজলে খাবার মচমচে হয় ঠিকই। কিন্তু এর কিছু অসুবিধাও আছে। যেমন বেশি গরম তেলে ভাজা খাবারের বাইরের
আবরণ পুরোপুরি ভাজা হয়। কিন্তু ভেতরের উপাদান কাঁচাই থাকে। আবার আঁচ খুব কমিয়ে দিলে খাবারের ভেতর তেল ঢোকে, এতে মচমচে ভাব থাকে না। তাই মাঝারি আঁচে ভাজতে হবে।
সরিষার তেল ভালো
হয়তো সরিষার তেল ভালো। কিন্তু সরিষার তেলে কোনো কিছু ভাজার সময় ফেনা তৈরি হয়। ফেনার কারণে যেটা ভাজা হচ্ছে, সেটা দেখা যায় না। তাই সরিষার তেলের বদলে সয়াবিন তেলে ভাজাই ভালো। এতে পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমবে।
একবারে অনেক ভাজা
অনেক উপকরণ একবারে ভাজলে সময় কম লাগে, এ রকম একটি ধারণা আছে। একবারে বেশি পরিমাণে ভাজতে গেলে কিছু কিছু জায়গা কাঁচা থেকে যেতে পারে। তাই অল্প অল্প করে ভাজুন। তাতে ভাজা ভালো হবে।
বড় টুকরোয় কম তেল
ভাজার উপকরণের টুকরো বড় হলে তেল কম লাগে। বিষয়টি সে রকম নয়। কোনো কিছুর টুকরো বড় করে ভাজলে ভেতরে পর্যাপ্ত পরিমাণে তাপ পৌঁছাবে না। কিন্তু ওপরের অংশ ভাজা হয়ে যাবে। ছোট করে কাটলে সব দিক ভালোভাবে ভাজা যাবে, তেলও কম লাগবে।
ব্যবহৃত তেল আবার ব্যবহার
আগের থেকে যাওয়া তেল পরে আর ব্যবহার না করাই ভালো। একবার পুড়ে যাওয়া তেল পরে আবার ব্যবহার করলে স্বাস্থ্যগত সমস্যা তৈরি হতে পারে। এ ছাড়া তাতে খাবারের স্বাদও ভালো হয় না।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫