নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মারিয়া ত্বকের যত্নে বেশ সচেতন। অনেক ব্যস্ত থাকলেও বেশ কিছু বিষয় মেনে চলেন তিনি। ত্বক ভালো রাখতে তিনি প্রচুর পানি পান করেন। অনেক বেশি তরল খাবার খান। রোজ ফল খান; বিশেষ করে যে ফলগুলো শরীরকে ডিটক্সিফাই (বিষমুক্ত) করে, সেসব ফল বেশি খান তিনি। এর মধ্যে কলা ও অ্যাভোকাডো গুরুত্বপূর্ণ। কলার মধ্যে অনেক পটাশিয়াম থাকে। কলা শরীরকে বিষমুক্ত করতে সাহায্য করে। ত্বককে উজ্জ্বল করে। অ্যাভোকাডো শরীরের টক্সিক উপাদানগুলো কমায়।
তৈলাক্ত খাবারগুলো এড়িয়ে চলার চেষ্টা করেন তিনি। কারণ অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার খেলে শরীরে ফ্যাট জমা হয়, স্কিনের লেয়ারে তেল জমতে থাকে।
তিনি মুখ সব সময় পরিষ্কার রাখেন, মেকআপের পর ভালো করে তা তুলে ফেলেন। এ জন্য তিনি h2o ব্যবহার করেন। এতে মিনারেলস আছে। এটি ত্বকের পোরস রিমুভ করে।
ভিটামিন সিযুক্ত ফেসওয়াশ ব্যবহার করেন তিনি। তারপর টোনার ব্যবহার করেন। মুখ পরিষ্কার করার পর ব্যবহার করেন ময়েশ্চারাইজার।
সানব্লক ক্রিম ব্যবহার করেন। ঘরে যে লাইটগুলো ব্যবহার করা হয় সেখান থেকে অনেক রশ্মি আসে, যা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর।
চুলে তিনি অ্যালোভেরা ব্যবহার করেন। চুল সারা বছরই ডাই থাকে তাঁর। ডাই করলে চুল অনেক বেশি রুক্ষ হয়ে যায়। তাই অ্যালোভেরার জেলের সঙ্গে অলিভ অয়েল ও ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে এক ঘণ্টা পরে চুল ধুয়ে ফেলেন।
চুল ফেটে যায় বলে কিছুদিন পর পর চুল ট্রিম করেন তিনি। চুল ডাই করলে তখন নিয়মিত চুলে তেল দেন। দুই মাস অন্তর স্যালনে গিয়ে হেয়ার স্পা করেন।
ঠোঁটের যত্নে চিনি ও এক্সট্রা ভার্জিন কোকোনাট অয়েল মিশিয়ে পাঁচ মিনিট হালকা করে স্ক্রাব করেন। এতে ঠোঁটের কালো দাগ অনেকটাই কমে যায়।
মুখের পোরস দূর করতে মাইল্ড ফেসওয়াশ কিংবা সাবানের সঙ্গে অল্প একটু বেকিং সোডা মিশিয়ে ত্বকে ৩০-৩২ সেকেন্ড ম্যাসাজ করেন মারিয়া।
সকালের নাশতায় টোস্ট, চিনি ছাড়া হরলিকস অথবা দুটি সসেস খান মারিয়া। দুপুরে ভাত খান না। খাওয়ার আগে দুই গ্লাস পানি পান করেন। দুই-আড়াই ঘণ্টা পর পর তিনি প্রোটিনজাতীয় খাবার খান।
রাতের বেলা তিনি নুডলস, স্প্যাগেটি খান। খাওয়ার আগে দুই গ্লাস পানি পান করেন। খাওয়ার পর হাঁটাহাঁটি করেন।
জিম না করলেও ইয়োগা করেন মারিয়া।
মারিয়া ত্বকের যত্নে বেশ সচেতন। অনেক ব্যস্ত থাকলেও বেশ কিছু বিষয় মেনে চলেন তিনি। ত্বক ভালো রাখতে তিনি প্রচুর পানি পান করেন। অনেক বেশি তরল খাবার খান। রোজ ফল খান; বিশেষ করে যে ফলগুলো শরীরকে ডিটক্সিফাই (বিষমুক্ত) করে, সেসব ফল বেশি খান তিনি। এর মধ্যে কলা ও অ্যাভোকাডো গুরুত্বপূর্ণ। কলার মধ্যে অনেক পটাশিয়াম থাকে। কলা শরীরকে বিষমুক্ত করতে সাহায্য করে। ত্বককে উজ্জ্বল করে। অ্যাভোকাডো শরীরের টক্সিক উপাদানগুলো কমায়।
তৈলাক্ত খাবারগুলো এড়িয়ে চলার চেষ্টা করেন তিনি। কারণ অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার খেলে শরীরে ফ্যাট জমা হয়, স্কিনের লেয়ারে তেল জমতে থাকে।
তিনি মুখ সব সময় পরিষ্কার রাখেন, মেকআপের পর ভালো করে তা তুলে ফেলেন। এ জন্য তিনি h2o ব্যবহার করেন। এতে মিনারেলস আছে। এটি ত্বকের পোরস রিমুভ করে।
ভিটামিন সিযুক্ত ফেসওয়াশ ব্যবহার করেন তিনি। তারপর টোনার ব্যবহার করেন। মুখ পরিষ্কার করার পর ব্যবহার করেন ময়েশ্চারাইজার।
সানব্লক ক্রিম ব্যবহার করেন। ঘরে যে লাইটগুলো ব্যবহার করা হয় সেখান থেকে অনেক রশ্মি আসে, যা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর।
চুলে তিনি অ্যালোভেরা ব্যবহার করেন। চুল সারা বছরই ডাই থাকে তাঁর। ডাই করলে চুল অনেক বেশি রুক্ষ হয়ে যায়। তাই অ্যালোভেরার জেলের সঙ্গে অলিভ অয়েল ও ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে এক ঘণ্টা পরে চুল ধুয়ে ফেলেন।
চুল ফেটে যায় বলে কিছুদিন পর পর চুল ট্রিম করেন তিনি। চুল ডাই করলে তখন নিয়মিত চুলে তেল দেন। দুই মাস অন্তর স্যালনে গিয়ে হেয়ার স্পা করেন।
ঠোঁটের যত্নে চিনি ও এক্সট্রা ভার্জিন কোকোনাট অয়েল মিশিয়ে পাঁচ মিনিট হালকা করে স্ক্রাব করেন। এতে ঠোঁটের কালো দাগ অনেকটাই কমে যায়।
মুখের পোরস দূর করতে মাইল্ড ফেসওয়াশ কিংবা সাবানের সঙ্গে অল্প একটু বেকিং সোডা মিশিয়ে ত্বকে ৩০-৩২ সেকেন্ড ম্যাসাজ করেন মারিয়া।
সকালের নাশতায় টোস্ট, চিনি ছাড়া হরলিকস অথবা দুটি সসেস খান মারিয়া। দুপুরে ভাত খান না। খাওয়ার আগে দুই গ্লাস পানি পান করেন। দুই-আড়াই ঘণ্টা পর পর তিনি প্রোটিনজাতীয় খাবার খান।
রাতের বেলা তিনি নুডলস, স্প্যাগেটি খান। খাওয়ার আগে দুই গ্লাস পানি পান করেন। খাওয়ার পর হাঁটাহাঁটি করেন।
জিম না করলেও ইয়োগা করেন মারিয়া।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
২২ দিন আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
২২ দিন আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২৩ দিন আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২৩ দিন আগে