রিক্তা রিচি, ঢাকা
সিঙ্গেল কামিজের পাশাপাশি কুর্তির জনপ্রিয়তা দিনকে দিন বাড়ছে। গরমে ফুরফুরে থাকতে তো বটেই, যেকোনো ঋতুতে আরাম ও স্বস্তি মেলে এই কুর্তিতে।
কর্মজীবী নারীরাও সাদরে গ্রহণ করে নিচ্ছেন ফ্যাশনেবল এই পোশাক। আবার অফিসশেষে পার্টিতেও দারুণ মানিয়ে যায় তা।
কুর্তি সাশ্রয়ী দামে কেনা যায়। এতে আলাদা ঝুটঝামেলা নেই। পরা যায় প্যান্ট, জেগিংস ও লেগিংসের সঙ্গে মিলিয়ে।
ফ্যাশন ব্র্যান্ড কইন্যার স্বত্বাধিকারী বাধন মাহমুদ বলেন, আমরা কুর্তি তৈরির ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের ক্রয়ক্ষমতার দিকটি বিবেচনায় রাখি। যাঁরা নিয়মিত অফিস করেন, তাঁদের দিকটিও খেয়াল রাখি। তা ছাড়া আমরা আমাদের ডিজাইনগুলোতে ভিন্নতা রাখার চেষ্টা করি। আর আরামের বিষয়টি গুরুত্ব দিই।
সেমি বোট নেক, পোর্ট্রেট, স্কয়ার, গেদার্ড নেক, সেট ইন স্লিভ নেক গলায় আজকাল নারীরা কাস্টমাইজ করে বানিয়ে নিচ্ছেন নিজের পছন্দমতো কুর্তি। হাতার ডিজাইনেও রয়েছে ভিন্নতা। বেল স্লিভ, ঢিলেঢালা ফুল স্লিভ, কাফ স্লিভ, লেয়ার র্যাফেল স্লিভ, প্লেইন লং স্লিভ, ঘটি হাতা ইত্যাদি।
দেশীয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড আড়ং, কে ক্র্যাফট, অঞ্জন’সসহ অন্যান্য বুটিক হাউসে পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন ডিজাইনের কুর্তি। ফুলেল নকশা, ব্লক প্রিন্ট, টাই-ডাই, সুতার কাজ করা, এমব্রয়ডারির কাজ করা কিংবা বাহারি ছাপার কুর্তিগুলো তৈরি হয় সুতি, লিলেন, মসলিন, ভিসকস, সিল্কের কাপড়ে। কটিযুক্ত ও কটি ছাড়া কুর্তিও পাওয়া যাবে।
দরদাম
আড়ংয়ের কুর্তিগুলোর দাম দুই থেকে তিন হাজারের মধ্যে। তবে ডিজাইনভেদে দাম কমবেশি হয়ে থাকে। লা রিভে পাওয়া যাবে ১৭৯০-৩৫০০ টাকার মধ্যে। কে ক্র্যাফটের কুর্তিগুলোর দামও সাধ্যের মধ্যে। দাম ৫৫০ থেকে শুরু। আছে ২৫০০ টাকার কুর্তিও। দেশীয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড অঞ্জন’স-এ পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন ধরনের কুর্তি। কুর্তির হাতায়ও রয়েছে বৈচিত্র্য। দাম ১২০০-২০০০ টাকার মধ্যে। মসলিন ছাটের সুতি কুর্তি, এমব্রয়ডারি করা কুর্তি, কারচুপি কাজের সিল্কের কুর্তি, বিভিন্ন ডিজাইনের লং কামিজ ও টপস নিয়ে এসেছে ফ্যাশন র্যান্ড ক্যাটস আই। ১৮০০-৩৬০০ টাকার মধ্যে ফ্যাশনেবল পোশাক কিনতে পারবেন।
এ ছাড়া, বিভিন্ন অনলাইন পেজ যেমন: কারুশালা, কইন্যা, কারভি কিউ, হরীতকী, পালকি ইত্যাদি থেকে মনের মতো কুর্তি কিনতে পারবেন।
সিঙ্গেল কামিজের পাশাপাশি কুর্তির জনপ্রিয়তা দিনকে দিন বাড়ছে। গরমে ফুরফুরে থাকতে তো বটেই, যেকোনো ঋতুতে আরাম ও স্বস্তি মেলে এই কুর্তিতে।
কর্মজীবী নারীরাও সাদরে গ্রহণ করে নিচ্ছেন ফ্যাশনেবল এই পোশাক। আবার অফিসশেষে পার্টিতেও দারুণ মানিয়ে যায় তা।
কুর্তি সাশ্রয়ী দামে কেনা যায়। এতে আলাদা ঝুটঝামেলা নেই। পরা যায় প্যান্ট, জেগিংস ও লেগিংসের সঙ্গে মিলিয়ে।
ফ্যাশন ব্র্যান্ড কইন্যার স্বত্বাধিকারী বাধন মাহমুদ বলেন, আমরা কুর্তি তৈরির ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের ক্রয়ক্ষমতার দিকটি বিবেচনায় রাখি। যাঁরা নিয়মিত অফিস করেন, তাঁদের দিকটিও খেয়াল রাখি। তা ছাড়া আমরা আমাদের ডিজাইনগুলোতে ভিন্নতা রাখার চেষ্টা করি। আর আরামের বিষয়টি গুরুত্ব দিই।
সেমি বোট নেক, পোর্ট্রেট, স্কয়ার, গেদার্ড নেক, সেট ইন স্লিভ নেক গলায় আজকাল নারীরা কাস্টমাইজ করে বানিয়ে নিচ্ছেন নিজের পছন্দমতো কুর্তি। হাতার ডিজাইনেও রয়েছে ভিন্নতা। বেল স্লিভ, ঢিলেঢালা ফুল স্লিভ, কাফ স্লিভ, লেয়ার র্যাফেল স্লিভ, প্লেইন লং স্লিভ, ঘটি হাতা ইত্যাদি।
দেশীয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড আড়ং, কে ক্র্যাফট, অঞ্জন’সসহ অন্যান্য বুটিক হাউসে পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন ডিজাইনের কুর্তি। ফুলেল নকশা, ব্লক প্রিন্ট, টাই-ডাই, সুতার কাজ করা, এমব্রয়ডারির কাজ করা কিংবা বাহারি ছাপার কুর্তিগুলো তৈরি হয় সুতি, লিলেন, মসলিন, ভিসকস, সিল্কের কাপড়ে। কটিযুক্ত ও কটি ছাড়া কুর্তিও পাওয়া যাবে।
দরদাম
আড়ংয়ের কুর্তিগুলোর দাম দুই থেকে তিন হাজারের মধ্যে। তবে ডিজাইনভেদে দাম কমবেশি হয়ে থাকে। লা রিভে পাওয়া যাবে ১৭৯০-৩৫০০ টাকার মধ্যে। কে ক্র্যাফটের কুর্তিগুলোর দামও সাধ্যের মধ্যে। দাম ৫৫০ থেকে শুরু। আছে ২৫০০ টাকার কুর্তিও। দেশীয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড অঞ্জন’স-এ পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন ধরনের কুর্তি। কুর্তির হাতায়ও রয়েছে বৈচিত্র্য। দাম ১২০০-২০০০ টাকার মধ্যে। মসলিন ছাটের সুতি কুর্তি, এমব্রয়ডারি করা কুর্তি, কারচুপি কাজের সিল্কের কুর্তি, বিভিন্ন ডিজাইনের লং কামিজ ও টপস নিয়ে এসেছে ফ্যাশন র্যান্ড ক্যাটস আই। ১৮০০-৩৬০০ টাকার মধ্যে ফ্যাশনেবল পোশাক কিনতে পারবেন।
এ ছাড়া, বিভিন্ন অনলাইন পেজ যেমন: কারুশালা, কইন্যা, কারভি কিউ, হরীতকী, পালকি ইত্যাদি থেকে মনের মতো কুর্তি কিনতে পারবেন।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫