ঐশানী মোদক
‘রঙিন চশমায় পুরো দুনিয়া রঙিন!’
আমরা সবাই এ কথাটি কাউকে না কাউকে বলতে শুনেছি। এই রঙিন চশমা বলতে তারা যে বস্তুটির কথা বোঝায়, সেটি মূলত রোদচশমা বা সানগ্লাস। চোখের সুরক্ষা ও ফ্যাশন অনুষঙ্গ–দুই কারণেই এটি আমাদের পরম সঙ্গী।
সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে চোখ রক্ষা করতে শুধু যে গ্রীষ্মকালেই সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে, তা নয়। অতিরিক্ত সূর্যালোকে তৈরি হওয়া মাথাব্যথা অথবা মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে কিছুটা হলেও সুবিধা দিতে পারে সানগ্লাস। আবার যাঁরা মোটরসাইকেলে যাতায়াত করেন, তাঁদেরও এটি অপরিহার্য সঙ্গী।
তাই বলে সানগ্লাস কিনেই পরে ফেললাম, বিষয়টা তেমন নয়। এরও কিছু নিয়মকানুন বা মেনে চলার বিষয় আছে। সানগ্লাস কেনার সময় সেগুলো বিবেচনায় রাখতে হবে।
অতিবেগুনি রশ্মি থেকে সুরক্ষা
কেনার আগে দেখে নিতে হবে সানগ্লাসের লেবেলে ইউভি৪০০ বা ইউভিএ কিংবা ইউভিবি রশ্মি থেকে শতভাগ সুরক্ষা দেয় এমন তথ্য লেখা আছে কি না।
দেখতে ভালো লাগলেই কিনে ফেলবেন না
হুবহু এক রকম দেখতে দুই জোড়া সানগ্লাস পরার পরেও একজন ব্যক্তিকে ভিন্ন দেখাতে পারে। মুখের আকৃতি-প্রকৃতির সঙ্গে সানগ্লাসের প্রকৃত মেলবন্ধন বোঝার জন্য কেনার আগে সেটি পরে আয়নায় নিজেকে দেখে নেওয়ার বিকল্প নেই।
সঠিক মাপের সানগ্লাসটাই কিনুন
মুখের আকৃতি তো বটেই, চোখের পাশ থেকে কান পর্যন্ত যতটুকু জায়গা আছে, সেখানে সানগ্লাস ঠিকমতো বসছে কি না, তা যাচাই করে নিতে ভুলবেন না। সানগ্লাস কেনার আগে-পরে দেখুন যে আপনার চোখ, কান ও নাকের ওপর সেটি সঠিকভাবে বসেছে কি না।
মুখের আদল অনুযায়ী যাচাই করুন
লম্বাটে বা শুকনো চেহারায় যে সানগ্লাস মানায়, গোলাকার বা চৌকোনা চেহারায় সেটি মানাবে না। তাই আপনার মুখের ধরন বুঝুন এবং সে অনুযায়ী সানগ্লাস কিনুন। গোলাকার চেহারায় চার কোনা সানগ্লাস বেশি মানানসই। আবার ডিম্বাকার চেহারায় যদিও প্রায় সব আকৃতির সানগ্লাসই মানায়, তবে গোল ফ্রেমগুলো একটু বেশিই মানানসই হয়।
কেস আছে কি না, দেখুন
সবশেষে সানগ্লাসের সঙ্গে সেটি রাখার কেস আছে কি না, দেখে নিন। কেসের ব্যবস্থা ছাড়া সানগ্লাস কেনা মানেই এটা হারানো বা নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা।
সানগ্লাসের যত্ন আত্তি
‘রঙিন চশমায় পুরো দুনিয়া রঙিন!’
আমরা সবাই এ কথাটি কাউকে না কাউকে বলতে শুনেছি। এই রঙিন চশমা বলতে তারা যে বস্তুটির কথা বোঝায়, সেটি মূলত রোদচশমা বা সানগ্লাস। চোখের সুরক্ষা ও ফ্যাশন অনুষঙ্গ–দুই কারণেই এটি আমাদের পরম সঙ্গী।
সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে চোখ রক্ষা করতে শুধু যে গ্রীষ্মকালেই সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে, তা নয়। অতিরিক্ত সূর্যালোকে তৈরি হওয়া মাথাব্যথা অথবা মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে কিছুটা হলেও সুবিধা দিতে পারে সানগ্লাস। আবার যাঁরা মোটরসাইকেলে যাতায়াত করেন, তাঁদেরও এটি অপরিহার্য সঙ্গী।
তাই বলে সানগ্লাস কিনেই পরে ফেললাম, বিষয়টা তেমন নয়। এরও কিছু নিয়মকানুন বা মেনে চলার বিষয় আছে। সানগ্লাস কেনার সময় সেগুলো বিবেচনায় রাখতে হবে।
অতিবেগুনি রশ্মি থেকে সুরক্ষা
কেনার আগে দেখে নিতে হবে সানগ্লাসের লেবেলে ইউভি৪০০ বা ইউভিএ কিংবা ইউভিবি রশ্মি থেকে শতভাগ সুরক্ষা দেয় এমন তথ্য লেখা আছে কি না।
দেখতে ভালো লাগলেই কিনে ফেলবেন না
হুবহু এক রকম দেখতে দুই জোড়া সানগ্লাস পরার পরেও একজন ব্যক্তিকে ভিন্ন দেখাতে পারে। মুখের আকৃতি-প্রকৃতির সঙ্গে সানগ্লাসের প্রকৃত মেলবন্ধন বোঝার জন্য কেনার আগে সেটি পরে আয়নায় নিজেকে দেখে নেওয়ার বিকল্প নেই।
সঠিক মাপের সানগ্লাসটাই কিনুন
মুখের আকৃতি তো বটেই, চোখের পাশ থেকে কান পর্যন্ত যতটুকু জায়গা আছে, সেখানে সানগ্লাস ঠিকমতো বসছে কি না, তা যাচাই করে নিতে ভুলবেন না। সানগ্লাস কেনার আগে-পরে দেখুন যে আপনার চোখ, কান ও নাকের ওপর সেটি সঠিকভাবে বসেছে কি না।
মুখের আদল অনুযায়ী যাচাই করুন
লম্বাটে বা শুকনো চেহারায় যে সানগ্লাস মানায়, গোলাকার বা চৌকোনা চেহারায় সেটি মানাবে না। তাই আপনার মুখের ধরন বুঝুন এবং সে অনুযায়ী সানগ্লাস কিনুন। গোলাকার চেহারায় চার কোনা সানগ্লাস বেশি মানানসই। আবার ডিম্বাকার চেহারায় যদিও প্রায় সব আকৃতির সানগ্লাসই মানায়, তবে গোল ফ্রেমগুলো একটু বেশিই মানানসই হয়।
কেস আছে কি না, দেখুন
সবশেষে সানগ্লাসের সঙ্গে সেটি রাখার কেস আছে কি না, দেখে নিন। কেসের ব্যবস্থা ছাড়া সানগ্লাস কেনা মানেই এটা হারানো বা নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা।
সানগ্লাসের যত্ন আত্তি
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫