কাশফিয়া আলম ঝিলিক, ঢাকা
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের রিং রোডে একটি নতুন আউটলেট উদ্বোধন করেছে ফ্যাশন হাউস কে ক্রাফট। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আয়োজন করা হয়েছিল মনোজ্ঞ ফ্যাশন শো। একই সঙ্গে গণমাধ্যমের জন্য ছিল ঈদ কালেকশনের প্রদর্শনী।
এই আউটলেট সৃষ্টিশীল নতুন মানুষের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দাঁড় করাতে চান বলে জানিয়েছেন কে ক্রাফটের মূল উদ্যোক্তা শাহনাজ খান। এ ছাড়া কে ক্রাফটের পোশাক যাঁদের হাতে তৈরি হয়, তাঁদের নিয়েও একটি নতুন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
ঈদ সামনে রেখে কে ক্রাফটের পোশাকে বিভিন্ন মোটিফের সঙ্গে মিলিয়ে রং, কাপড় ও স্টাইলের সমন্বয় ঘটানো হয়েছে। আরামদায়ক, সময়োপযোগী ও উৎসব বিবেচনায় রেখে ডিজাইন করা পোশাকগুলোতে ফুটে উঠেছে নান্দনিকতার ছাপ। পোশাকগুলোতে থাকছে ট্র্যাডিশনাল ক্ল্যাসিক, রেট্রো, ফিউশন, এ লাইন, আংরাখা, বক্স প্লিটেডসহ বৈচিত্র্যময় প্যাটার্ন। এসব পোশাকের মধ্যে আছে সালোয়ার-কামিজ, ভাবল লেয়ারড সালোয়ার-কামিজ, লং-কুর্তি, রেগুলার কুর্তি, টপস, ডাবল লেয়ারড কুর্তি, টিউনিক, শ্রাগ, কাফতান, পান্ডসহ টপস, টপস-স্কার্ট, বৈচিত্র্যপূর্ণ নকশার শাড়ি। ছেলেদের জন্য রয়েছে কে ক্রাফটের রেগুলার ও ফিটেড পাঞ্জাবি। এ ছাড়া পাওয়া যাবে শেরওয়ানি, কটি, স্মার্ট ক্যাজুয়াল শার্ট, এথনিক শার্ট, ফতুয়া ও পোলো শার্ট।
শিশুদের পোশাকে প্যাটার্ন ফ্যাব্রিকস এবং রঙের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। মেয়ে শিশুদের জন্য উৎসবভিত্তিক পোশাকে থাকছে সালোয়ার-কামিজ, ফ্রক, কুর্তি, টপস, পাফি পার্টি ড্রেস, লেহেঙ্গা সেট। ছেলে শিশুদের জন্য পাঞ্জাবি, শার্ট, কটি, শেরওয়ানিসহ নানা আয়োজন। এ ছাড়া ফ্যামিলি পোশাকের ক্ষেত্রে থাকছে মা ও মেয়ের মিলিয়ে পরার মতো সালোয়ার-কামিজ, কুর্তি, বাবা ও ছেলের জন্য পাঞ্জাবি, শেরওয়ানি, কটি, শার্ট। পাশাপাশি থাকছে যুগল পোশাকগুলো।
কে ক্রাফটের ঈদ কালেকশন ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, কুমিল্লার সব আউটলেট, অনলাইন শপ ও ফেসবুক পেজ থেকেও অর্ডার করা যাবে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের রিং রোডে একটি নতুন আউটলেট উদ্বোধন করেছে ফ্যাশন হাউস কে ক্রাফট। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আয়োজন করা হয়েছিল মনোজ্ঞ ফ্যাশন শো। একই সঙ্গে গণমাধ্যমের জন্য ছিল ঈদ কালেকশনের প্রদর্শনী।
এই আউটলেট সৃষ্টিশীল নতুন মানুষের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দাঁড় করাতে চান বলে জানিয়েছেন কে ক্রাফটের মূল উদ্যোক্তা শাহনাজ খান। এ ছাড়া কে ক্রাফটের পোশাক যাঁদের হাতে তৈরি হয়, তাঁদের নিয়েও একটি নতুন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
ঈদ সামনে রেখে কে ক্রাফটের পোশাকে বিভিন্ন মোটিফের সঙ্গে মিলিয়ে রং, কাপড় ও স্টাইলের সমন্বয় ঘটানো হয়েছে। আরামদায়ক, সময়োপযোগী ও উৎসব বিবেচনায় রেখে ডিজাইন করা পোশাকগুলোতে ফুটে উঠেছে নান্দনিকতার ছাপ। পোশাকগুলোতে থাকছে ট্র্যাডিশনাল ক্ল্যাসিক, রেট্রো, ফিউশন, এ লাইন, আংরাখা, বক্স প্লিটেডসহ বৈচিত্র্যময় প্যাটার্ন। এসব পোশাকের মধ্যে আছে সালোয়ার-কামিজ, ভাবল লেয়ারড সালোয়ার-কামিজ, লং-কুর্তি, রেগুলার কুর্তি, টপস, ডাবল লেয়ারড কুর্তি, টিউনিক, শ্রাগ, কাফতান, পান্ডসহ টপস, টপস-স্কার্ট, বৈচিত্র্যপূর্ণ নকশার শাড়ি। ছেলেদের জন্য রয়েছে কে ক্রাফটের রেগুলার ও ফিটেড পাঞ্জাবি। এ ছাড়া পাওয়া যাবে শেরওয়ানি, কটি, স্মার্ট ক্যাজুয়াল শার্ট, এথনিক শার্ট, ফতুয়া ও পোলো শার্ট।
শিশুদের পোশাকে প্যাটার্ন ফ্যাব্রিকস এবং রঙের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। মেয়ে শিশুদের জন্য উৎসবভিত্তিক পোশাকে থাকছে সালোয়ার-কামিজ, ফ্রক, কুর্তি, টপস, পাফি পার্টি ড্রেস, লেহেঙ্গা সেট। ছেলে শিশুদের জন্য পাঞ্জাবি, শার্ট, কটি, শেরওয়ানিসহ নানা আয়োজন। এ ছাড়া ফ্যামিলি পোশাকের ক্ষেত্রে থাকছে মা ও মেয়ের মিলিয়ে পরার মতো সালোয়ার-কামিজ, কুর্তি, বাবা ও ছেলের জন্য পাঞ্জাবি, শেরওয়ানি, কটি, শার্ট। পাশাপাশি থাকছে যুগল পোশাকগুলো।
কে ক্রাফটের ঈদ কালেকশন ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, কুমিল্লার সব আউটলেট, অনলাইন শপ ও ফেসবুক পেজ থেকেও অর্ডার করা যাবে।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫