তানিয়া ফেরদৌস
গরুর নেহারির আধুনিক রূপের জন্ম হয়েছে আঠারো শতকে হায়দরাবাদ বা পুরোনো দিল্লিতে বলে ধারণা করা হয়। মোগল আমলে এর রেসিপিতে কিছু পরিবর্তন হয়। এটি সাধারণত সকালের নাশতায় খাওয়া হয়।
অল্প মাংসসহ গরুর পায়ের বড় হাড় ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। বড় হাঁড়িতে খুব সামান্য তেল ও ঘি মিশিয়ে নিয়ে তাতে হাড়গুলো ভেজে নিতে হবে। এরপর আদা, রসুনবাটা, ছোট শুকনা আদা, আস্ত গোলমরিচ, আস্ত গরম মসলা (দারুচিনি, এলাচি, তেজপাতা), লবণ দিয়ে নেড়ে নিন। গরম পানিতে হাঁড়ি প্রায় পূর্ণ করে ফুটে উঠলে ঢেকে ঢিমে আঁচে ছয় থেকে আট ঘণ্টা ধরে চুলায় আস্তে আস্তে জ্বাল দিতে হবে।
সাধারণত সারা রাত চুলায় রেখে সকালে খাওয়া হয় এই নেহারি। আঠালো সুন্দর ঝোল হবে, সুঘ্রাণ বের হবে। এবার বেশি করে পেঁয়াজকুচি বেরেস্তা করে বাগাড় দিয়ে নিলেই তৈরি ঢাকাই নেহারি। পরিবেশনের জন্য লেবু, পুদিনা পাতাকুচি, কাঁচা পেঁয়াজকুচি, কাঁচা মরিচকুচি দিতে হয় বেশি করে। তন্দুর রুটি বা রুমালি রুটি দিয়ে খাওয়া হয়। খাশির পায়া দিয়ে একই প্রক্রিয়ায় নেহারি রান্না করা যায়।
গরুর নেহারির আধুনিক রূপের জন্ম হয়েছে আঠারো শতকে হায়দরাবাদ বা পুরোনো দিল্লিতে বলে ধারণা করা হয়। মোগল আমলে এর রেসিপিতে কিছু পরিবর্তন হয়। এটি সাধারণত সকালের নাশতায় খাওয়া হয়।
অল্প মাংসসহ গরুর পায়ের বড় হাড় ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। বড় হাঁড়িতে খুব সামান্য তেল ও ঘি মিশিয়ে নিয়ে তাতে হাড়গুলো ভেজে নিতে হবে। এরপর আদা, রসুনবাটা, ছোট শুকনা আদা, আস্ত গোলমরিচ, আস্ত গরম মসলা (দারুচিনি, এলাচি, তেজপাতা), লবণ দিয়ে নেড়ে নিন। গরম পানিতে হাঁড়ি প্রায় পূর্ণ করে ফুটে উঠলে ঢেকে ঢিমে আঁচে ছয় থেকে আট ঘণ্টা ধরে চুলায় আস্তে আস্তে জ্বাল দিতে হবে।
সাধারণত সারা রাত চুলায় রেখে সকালে খাওয়া হয় এই নেহারি। আঠালো সুন্দর ঝোল হবে, সুঘ্রাণ বের হবে। এবার বেশি করে পেঁয়াজকুচি বেরেস্তা করে বাগাড় দিয়ে নিলেই তৈরি ঢাকাই নেহারি। পরিবেশনের জন্য লেবু, পুদিনা পাতাকুচি, কাঁচা পেঁয়াজকুচি, কাঁচা মরিচকুচি দিতে হয় বেশি করে। তন্দুর রুটি বা রুমালি রুটি দিয়ে খাওয়া হয়। খাশির পায়া দিয়ে একই প্রক্রিয়ায় নেহারি রান্না করা যায়।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
২৩ দিন আগেশ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
২৩ দিন আগে‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
২৩ দিন আগেরোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
২৩ দিন আগে