দেশীয় ফ্যাশন শিল্পের বিস্তারের জন্য মানসম্মত পোশাক ও ফ্যাশন অনুষঙ্গ নিয়ে ২০০৯ সালের ২০ আগস্ট ১০টি দেশীয় ফ্যাশন হাউসের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় যাত্রা শুরু হয় দেশীদশের। দেশীদশের একই ছাদের নিচে দেশীয় দশটি ফ্যাশন হাউস হলো সাদাকালো, নগরদোলা, বাংলার মেলা, কে-ক্র্যাফট, নিপুণ, বিবিয়ানা, অঞ্জন’স, দেশাল, রঙ বাংলাদেশ এবং সৃষ্টি।
বাংলাদেশের ফ্যাশন শিল্প প্রসারে নতুন ধারার পথিকৃৎ দেশীদশ চলতি মাসের ২০ আগস্ট ১৩ বছরে পা রাখবে।
স্বাধীনতার পর থেকে দেশীয় পোশাকের চাহিদা বেড়েছে দিন দিন। এ সময় ধুঁকতে থাকা দেশীয় তাঁতশিল্পকে অনেকটাই পুনরুজ্জীবিত করে দেশীদশ। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের তাঁতিদের তৈরি কাপড়ে নাগরিক রুচির পোশাক তৈরি শুরু করে ব্র্যান্ডটির সঙ্গে থাকা ১০টি ফ্যাশন হাউস। তাঁতের কাপড়ে পাঞ্জাবি, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, থ্রি-পিস তৈরি করত দেশীদশের প্রতিষ্ঠানগুলো। তবে গত ১৩ বছরে বিশ্ব ফ্যাশন ট্রেন্ডের যে পরিবর্তন এসেছে, তার সঙ্গেও নিজেদের মানিয়ে নিয়েছে ব্র্যান্ডটি। এখন পাঞ্জাবি, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজের পাশাপাশি সিঙ্গেল কামিজ, ফতুয়া, টপস, ছেলেদের শার্ট, টি-শার্ট, পোলো শার্ট ইত্যাদিও যোগ হয়েছে দেশীদশের পোশাকের তালিকায়।
দেশীদশের অন্যতম প্রতিষ্ঠান কে-ক্র্যাফটের সিনিয়র ডিজাইনার শরিফুল হুদা বিপ্লব বলেন, ‘এক ছাদের নিচে আমরা দশটি ব্র্যান্ড কাজ করছি। দেশীয় সংস্কৃতি, দেশীয় উৎসব, দেশীয় পুরাকীর্তি, দেশীয় পোশাক নিয়ে কাজ করাই ছিল দেশীদশের মূল চিন্তাধারা। দেশীয় উপকরণে উৎসবনির্ভর পোশাক তৈরি করেই মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়েছে দেশীদশ। একপর্যায়ে প্রাচ্য় ও পাশ্চাত্যের সংমিশ্রণে কাজ করা শুরু করেছে। দশটি ফ্যাশন হাউসেরই একটি করে কো-ব্র্যান্ড আছে। এই ব্র্যান্ডগুলোর কাজ ওয়েস্টার্ন পোশাক তৈরি করা।’
এত বছরে ক্রেতাদের কাছে ভরসার জায়গা হয়ে উঠেছে দেশীদশ। এখানে উৎসব ও ঋতুভিত্তিক পোশাক তৈরি হয়, ফলে প্রয়োজনের সময় আকাঙ্ক্ষিত পণ্যটি এখানে পাওয়া যায়।
জানা যায়, দেশীদশের অধিকাংশ ক্রেতা প্রবাসী বাঙালি। অনলাইনে অর্ডার দিয়ে কাপড় কেনেন তাঁরা।
‘শুধু পোশাকে নতুনত্ব ও নকশায় বৈচিত্র্য আনাই নয়, দেশীয় উদ্যোক্তা তৈরির পথও অনেকটাই মসৃণ করেছিল দেশীদশ’, জানান রঙ বাংলাদেশের সিইও সৌমিক দাস।
১৩ বছর পূর্তি উপলক্ষে আগস্ট মাসজুড়ে ক্রেতাদের জন্য দেশীদশে থাকছে নানা আয়োজন। নির্দিষ্ট পণ্য় কেনাকাটায় উপহার হিসেবে থাকছে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত গিফট কার্ড, যা ব্যবহার করা যাবে পরবর্তী কেনাকাটায়।
দেশীয় ফ্যাশন শিল্পের বিস্তারের জন্য মানসম্মত পোশাক ও ফ্যাশন অনুষঙ্গ নিয়ে ২০০৯ সালের ২০ আগস্ট ১০টি দেশীয় ফ্যাশন হাউসের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় যাত্রা শুরু হয় দেশীদশের। দেশীদশের একই ছাদের নিচে দেশীয় দশটি ফ্যাশন হাউস হলো সাদাকালো, নগরদোলা, বাংলার মেলা, কে-ক্র্যাফট, নিপুণ, বিবিয়ানা, অঞ্জন’স, দেশাল, রঙ বাংলাদেশ এবং সৃষ্টি।
বাংলাদেশের ফ্যাশন শিল্প প্রসারে নতুন ধারার পথিকৃৎ দেশীদশ চলতি মাসের ২০ আগস্ট ১৩ বছরে পা রাখবে।
স্বাধীনতার পর থেকে দেশীয় পোশাকের চাহিদা বেড়েছে দিন দিন। এ সময় ধুঁকতে থাকা দেশীয় তাঁতশিল্পকে অনেকটাই পুনরুজ্জীবিত করে দেশীদশ। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের তাঁতিদের তৈরি কাপড়ে নাগরিক রুচির পোশাক তৈরি শুরু করে ব্র্যান্ডটির সঙ্গে থাকা ১০টি ফ্যাশন হাউস। তাঁতের কাপড়ে পাঞ্জাবি, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, থ্রি-পিস তৈরি করত দেশীদশের প্রতিষ্ঠানগুলো। তবে গত ১৩ বছরে বিশ্ব ফ্যাশন ট্রেন্ডের যে পরিবর্তন এসেছে, তার সঙ্গেও নিজেদের মানিয়ে নিয়েছে ব্র্যান্ডটি। এখন পাঞ্জাবি, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজের পাশাপাশি সিঙ্গেল কামিজ, ফতুয়া, টপস, ছেলেদের শার্ট, টি-শার্ট, পোলো শার্ট ইত্যাদিও যোগ হয়েছে দেশীদশের পোশাকের তালিকায়।
দেশীদশের অন্যতম প্রতিষ্ঠান কে-ক্র্যাফটের সিনিয়র ডিজাইনার শরিফুল হুদা বিপ্লব বলেন, ‘এক ছাদের নিচে আমরা দশটি ব্র্যান্ড কাজ করছি। দেশীয় সংস্কৃতি, দেশীয় উৎসব, দেশীয় পুরাকীর্তি, দেশীয় পোশাক নিয়ে কাজ করাই ছিল দেশীদশের মূল চিন্তাধারা। দেশীয় উপকরণে উৎসবনির্ভর পোশাক তৈরি করেই মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়েছে দেশীদশ। একপর্যায়ে প্রাচ্য় ও পাশ্চাত্যের সংমিশ্রণে কাজ করা শুরু করেছে। দশটি ফ্যাশন হাউসেরই একটি করে কো-ব্র্যান্ড আছে। এই ব্র্যান্ডগুলোর কাজ ওয়েস্টার্ন পোশাক তৈরি করা।’
এত বছরে ক্রেতাদের কাছে ভরসার জায়গা হয়ে উঠেছে দেশীদশ। এখানে উৎসব ও ঋতুভিত্তিক পোশাক তৈরি হয়, ফলে প্রয়োজনের সময় আকাঙ্ক্ষিত পণ্যটি এখানে পাওয়া যায়।
জানা যায়, দেশীদশের অধিকাংশ ক্রেতা প্রবাসী বাঙালি। অনলাইনে অর্ডার দিয়ে কাপড় কেনেন তাঁরা।
‘শুধু পোশাকে নতুনত্ব ও নকশায় বৈচিত্র্য আনাই নয়, দেশীয় উদ্যোক্তা তৈরির পথও অনেকটাই মসৃণ করেছিল দেশীদশ’, জানান রঙ বাংলাদেশের সিইও সৌমিক দাস।
১৩ বছর পূর্তি উপলক্ষে আগস্ট মাসজুড়ে ক্রেতাদের জন্য দেশীদশে থাকছে নানা আয়োজন। নির্দিষ্ট পণ্য় কেনাকাটায় উপহার হিসেবে থাকছে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত গিফট কার্ড, যা ব্যবহার করা যাবে পরবর্তী কেনাকাটায়।
রান্নায় চিনি ব্যবহারে খাবারের রঙ ও স্বাদ দুটোই বাড়ে। বিশ্বাস না হলে গরুর মাংসে চিনি ব্যবহার করেই দেখুন। তবে শুধু চিনি ব্যবহার করলেই হবে না, কীভাবে রান্না করছেন তার ওপরও নির্ভর করবে স্বাদ কেমন হবে।
১২ আগস্ট ২০২৫শ্রাবণের শেষেই যদি থাকে রোদের এত তাপ, তাহলে আসছে শরতে কী হবে, বোঝাই যাচ্ছে। সকালে স্নান সেরে সেজেগুজে বের হয়েও নিস্তার নেই। আধা ঘণ্টার মধ্য়ে ঘেমে-নেয়ে নাজেহাল। রোদের তাপে ত্বকের অবস্থা খারাপ। ব্রণ হওয়ার প্রবণতাও এ ঋতুতে বেড়ে যায়। এ সময় ত্বক ঠান্ডা রাখতে পারলে ব্রণ ও র্যাশ হওয়ার আশঙ্কা কমে...
১২ আগস্ট ২০২৫‘ভাবো, ভাবা প্র্যাকটিস করো’। ঋত্বিক ঘটকের এই কথা শোনেনি, এমন মানুষ কি আছে। কোথাও না কোথাও, কোনো না কোনোভাবে এই উক্তি আমরা বহুবার শুনেছি। খুব ইতিবাচক কথা নিঃসন্দেহে। তবে এই ‘ভাবা’ বা ‘ভাবনা’ কিংবা ‘চিন্তা’ শব্দটির উল্টো দিকে আছে ‘দুর্ভাবনা’ শব্দটি।
১১ আগস্ট ২০২৫রোমকূপে ত্বক নষ্ট! সেই সঙ্গে নষ্ট শান্তি। বহু কিছু করেও বাগে আনা যাচ্ছে না সেগুলো; বরং ধীরে ধীরে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। একটু ধৈর্য ধরে বসুন। এরও প্রতিকার আছে। ঘরোয়া উপায়ে ধীরে ধীরে পোরস বা রোমকূপ বড় হয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।
১১ আগস্ট ২০২৫