ইমদাদুল হক শেখ
বিয়ে রাসুল (সা.)-এর সুন্নত। বিয়ের মাধ্যমে দৃঢ় হয় সামাজিক বন্ধন। মানসিক ভারসাম্য, চারিত্রিক উৎকর্ষ রক্ষার অন্যতম উপায় বিয়ে। ইসলাম পবিত্র জীবনযাপনের জন্য নারী-পুরুষকে বিয়ের নির্দেশ দিয়েছে। বিয়ের পরকালীন উপকার তো রয়েছেই, পার্থিব দিক বিবেচনায়ও বিয়ের কিছু উপকার রয়েছে। এখানে কোরআন-হাদিসের আলোকে ৪টি উপকারের কথা তুলে ধরা হলো:
এক. সচ্ছলতা: বিয়ের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা দরিদ্রকে সচ্ছলতা দান করেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা অবিবাহিত (তারা পুরুষ হোক বা নারী) তাদের বিয়ে করিয়ে দাও এবং তোমাদের দাস-দাসীদের মধ্যে যারা বিয়ের উপযুক্ত, তাদেরও। তারা অভাবগ্রস্ত হলে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদের অভাবমুক্ত করে দেবেন। আল্লাহ অতি প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।’ (সুরা নুর: ৩২)
দুই. ধর্মের পূর্ণতা: বিয়ে ধর্মচর্চায় পূর্ণতা আনে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘বান্দা যখন বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়, তখন সে তার অর্ধেক দ্বীন পূর্ণ করে নেয়। অতএব তাকে তার অবশিষ্ট অর্ধেক দ্বীনের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করা উচিত।’ (বায়হাকি: ৫৪৮৬)
তিন. চরিত্র সুরক্ষা: বিয়ের মাধ্যমে দৃষ্টি সংযত থাকে এবং চরিত্র হেফাজত করা যায়। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘হে যুবসমাজ, তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি বিয়ে করার সামর্থ্য, রাখে সে যেন বিয়ে করে নেয়। কারণ বিয়ে দৃষ্টি সংযত রাখে এবং চরিত্র হেফাজত করে।’ (মুসলিম: ১৪০০)
চার. আত্মিক প্রশান্তি: বিয়ে করলে আত্মিক প্রশান্তি লাভ হয়। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘তাঁর এক নিদর্শন এই যে, তিনি তোমাদের জন্য তোমাদেরই মধ্য থেকে স্ত্রী সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে গিয়ে প্রশান্তি লাভ করো। তিনি তোমাদের পরস্পরের মধ্যে ভালোবাসা ও দয়া সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয়ই এতে চিন্তকদের জন্য রয়েছে নিদর্শন।’ (সুরা রুম: ২১)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
বিয়ে রাসুল (সা.)-এর সুন্নত। বিয়ের মাধ্যমে দৃঢ় হয় সামাজিক বন্ধন। মানসিক ভারসাম্য, চারিত্রিক উৎকর্ষ রক্ষার অন্যতম উপায় বিয়ে। ইসলাম পবিত্র জীবনযাপনের জন্য নারী-পুরুষকে বিয়ের নির্দেশ দিয়েছে। বিয়ের পরকালীন উপকার তো রয়েছেই, পার্থিব দিক বিবেচনায়ও বিয়ের কিছু উপকার রয়েছে। এখানে কোরআন-হাদিসের আলোকে ৪টি উপকারের কথা তুলে ধরা হলো:
এক. সচ্ছলতা: বিয়ের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা দরিদ্রকে সচ্ছলতা দান করেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা অবিবাহিত (তারা পুরুষ হোক বা নারী) তাদের বিয়ে করিয়ে দাও এবং তোমাদের দাস-দাসীদের মধ্যে যারা বিয়ের উপযুক্ত, তাদেরও। তারা অভাবগ্রস্ত হলে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদের অভাবমুক্ত করে দেবেন। আল্লাহ অতি প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।’ (সুরা নুর: ৩২)
দুই. ধর্মের পূর্ণতা: বিয়ে ধর্মচর্চায় পূর্ণতা আনে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘বান্দা যখন বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়, তখন সে তার অর্ধেক দ্বীন পূর্ণ করে নেয়। অতএব তাকে তার অবশিষ্ট অর্ধেক দ্বীনের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করা উচিত।’ (বায়হাকি: ৫৪৮৬)
তিন. চরিত্র সুরক্ষা: বিয়ের মাধ্যমে দৃষ্টি সংযত থাকে এবং চরিত্র হেফাজত করা যায়। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘হে যুবসমাজ, তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি বিয়ে করার সামর্থ্য, রাখে সে যেন বিয়ে করে নেয়। কারণ বিয়ে দৃষ্টি সংযত রাখে এবং চরিত্র হেফাজত করে।’ (মুসলিম: ১৪০০)
চার. আত্মিক প্রশান্তি: বিয়ে করলে আত্মিক প্রশান্তি লাভ হয়। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘তাঁর এক নিদর্শন এই যে, তিনি তোমাদের জন্য তোমাদেরই মধ্য থেকে স্ত্রী সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে গিয়ে প্রশান্তি লাভ করো। তিনি তোমাদের পরস্পরের মধ্যে ভালোবাসা ও দয়া সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয়ই এতে চিন্তকদের জন্য রয়েছে নিদর্শন।’ (সুরা রুম: ২১)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা, যা মানবজীবনের প্রতিটি দিকের জন্য সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা দিয়েছে। ব্যক্তিজীবন থেকে শুরু করে পরিবার ও সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইসলামি শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। বর্তমানে যখন পারিবারিক বন্ধন শিথিল হচ্ছে এবং সমাজে নৈতিক অবক্ষয় দেখা দিচ্ছে, তখন ইসলামি শিক্ষার প্রচলন...
২৪ দিন আগেপবিত্র কোরআনের অন্যতম ফজিলতপূর্ণ আয়াত হলো ‘আয়াতুল কুরসি।’ মহানবী (সা.) এই আয়াতটিকে কোরআনের শ্রেষ্ঠ আয়াত হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। একবার তিনি সাহাবি উবাই ইবনে কাআব (রা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার মতে কোরআনের কোন আয়াতটি সবচেয়ে মহান?’ জবাবে উবাই (রা.) বলেন, ‘আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়া...’
২৫ দিন আগেক্ষমতা বা রাজত্ব পেলে মানুষ আল্লাহ ভোলা হয়ে যায়। হয়ে ওঠে বেপরোয়া ও অহংকারী। দুর্বলের ওপর অবাধে চালায় অত্যাচার ও নিপীড়ন। আসলে ক্ষমতাসীনদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে এটা একটা বড় পরীক্ষা। ক্ষমতা পেয়ে বান্দা কেমন আচরণ করে, সেটাই দেখতে চান আল্লাহ তাআলা। তবে সবাই তো এক না।
১১ আগস্ট ২০২৫আল্লাহ তাআলার অফুরন্ত নেয়ামতের অবারিত ঠিকানা জান্নাত। জান্নাতকে পার্থিব নেয়ামত দ্বারা আল্লাহ তাআলা সাজিয়েছেন—যা কোনো চোখ চোখ দেখেনি, কোনো কান শোনেনি এবং কোনো ব্যক্তির অন্তর তা কল্পনাও করতে পারেনি।
১১ আগস্ট ২০২৫