ইসলাম ডেস্ক
নেক সন্তান আল্লাহর বড় নেয়ামত। সন্তান অবাধ্য হলে মা-বাবার পৃথিবী অন্ধকার হয়ে যায়। তাই সব সময় আল্লাহর কাছে নেক সন্তানের জন্য দোয়া করা চাই। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা এমনই কয়েকটি দোয়া আমাদের শিখিয়ে দিয়েছেন। এখানে তেমনই তিনটি দোয়ার কথা তুলে ধরা হলো:
এক. জাকারিয়া (আ.) নিঃসন্তান ছিলেন। মারইয়াম (আ.) বায়তুল মোকাদ্দাসে জাকারিয়া (আ.)-এর তত্ত্বাবধানে ছিলেন। একদিন তিনি দেখলেন, আল্লাহ তাআলা মৌসুম ছাড়াই মারইয়াম (আ.)-কে ফল দান করেছেন। তখন তার মনে সন্তান লাভের আকাঙ্ক্ষা জেগে উঠল। তিনি আল্লাহর দরবারে দোয়া করলেন—‘রাব্বি হাবলি মিল্লাদুনকা যুরিরয়্যাতান ত্বাইয়্যিবাহ, ইন্নাকা সামিউদ দুআ।’ অর্থ: ‘হে আমাদের প্রতিপালক, আপনার পক্ষ থেকে আমাকে পূত-পবিত্র সন্তান দান করুন। নিশ্চয়ই আপনি দোয়া কবুলকারী।’ (সুরা আলে ইমরান: ৩৮)
দুই. আল্লাহর নবী ইবরাহিম (আ.) আল্লাহর কাছে নেক সন্তানের জন্য দোয়া করেছিলেন। আল্লাহ তাআলা তাঁর দোয়া কবুল করেন। দোয়াটি ছিল এ রকম, ‘রাব্বি হাবলি মিনাস সলেহিন।’ অর্থ: ‘হে আমার প্রতিপালক, আমাকে এক সুপুত্র দান করুন।’ (সুরা সাফফাত: ১০০)
তিন. আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের পরিচয়ে অনেক গুণাগুণের কথা কোরআনে বলা হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো তাঁরা পুণ্যবান স্ত্রী ও সন্তানের জন্য দোয়া করেন। যেমনটি পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘রাব্বানা-হাবলানা-মিন্ আয্ওয়াজিনা ওয়া যুররিয়্যা-তিনা কুররাতা আইয়ুন, ওয়া জাআল্না-লিল মুত্তাকিনা ইমামা।’ অর্থ: ‘হে আমাদের প্রতিপালক, আমাদের জীবনসঙ্গীর পক্ষ থেকে এবং আমাদের সন্তানের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য চোখের শীতলতা দান করুন এবং আমাদের আল্লাহভীরুদের জন্য আদর্শস্বরূপ দান করুন।’ (সুরা ফুরকান: ৭৪)
নেক সন্তান আল্লাহর বড় নেয়ামত। সন্তান অবাধ্য হলে মা-বাবার পৃথিবী অন্ধকার হয়ে যায়। তাই সব সময় আল্লাহর কাছে নেক সন্তানের জন্য দোয়া করা চাই। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা এমনই কয়েকটি দোয়া আমাদের শিখিয়ে দিয়েছেন। এখানে তেমনই তিনটি দোয়ার কথা তুলে ধরা হলো:
এক. জাকারিয়া (আ.) নিঃসন্তান ছিলেন। মারইয়াম (আ.) বায়তুল মোকাদ্দাসে জাকারিয়া (আ.)-এর তত্ত্বাবধানে ছিলেন। একদিন তিনি দেখলেন, আল্লাহ তাআলা মৌসুম ছাড়াই মারইয়াম (আ.)-কে ফল দান করেছেন। তখন তার মনে সন্তান লাভের আকাঙ্ক্ষা জেগে উঠল। তিনি আল্লাহর দরবারে দোয়া করলেন—‘রাব্বি হাবলি মিল্লাদুনকা যুরিরয়্যাতান ত্বাইয়্যিবাহ, ইন্নাকা সামিউদ দুআ।’ অর্থ: ‘হে আমাদের প্রতিপালক, আপনার পক্ষ থেকে আমাকে পূত-পবিত্র সন্তান দান করুন। নিশ্চয়ই আপনি দোয়া কবুলকারী।’ (সুরা আলে ইমরান: ৩৮)
দুই. আল্লাহর নবী ইবরাহিম (আ.) আল্লাহর কাছে নেক সন্তানের জন্য দোয়া করেছিলেন। আল্লাহ তাআলা তাঁর দোয়া কবুল করেন। দোয়াটি ছিল এ রকম, ‘রাব্বি হাবলি মিনাস সলেহিন।’ অর্থ: ‘হে আমার প্রতিপালক, আমাকে এক সুপুত্র দান করুন।’ (সুরা সাফফাত: ১০০)
তিন. আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের পরিচয়ে অনেক গুণাগুণের কথা কোরআনে বলা হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো তাঁরা পুণ্যবান স্ত্রী ও সন্তানের জন্য দোয়া করেন। যেমনটি পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘রাব্বানা-হাবলানা-মিন্ আয্ওয়াজিনা ওয়া যুররিয়্যা-তিনা কুররাতা আইয়ুন, ওয়া জাআল্না-লিল মুত্তাকিনা ইমামা।’ অর্থ: ‘হে আমাদের প্রতিপালক, আমাদের জীবনসঙ্গীর পক্ষ থেকে এবং আমাদের সন্তানের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য চোখের শীতলতা দান করুন এবং আমাদের আল্লাহভীরুদের জন্য আদর্শস্বরূপ দান করুন।’ (সুরা ফুরকান: ৭৪)
ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা, যা মানবজীবনের প্রতিটি দিকের জন্য সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা দিয়েছে। ব্যক্তিজীবন থেকে শুরু করে পরিবার ও সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইসলামি শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। বর্তমানে যখন পারিবারিক বন্ধন শিথিল হচ্ছে এবং সমাজে নৈতিক অবক্ষয় দেখা দিচ্ছে, তখন ইসলামি শিক্ষার প্রচলন...
১২ আগস্ট ২০২৫পবিত্র কোরআনের অন্যতম ফজিলতপূর্ণ আয়াত হলো ‘আয়াতুল কুরসি।’ মহানবী (সা.) এই আয়াতটিকে কোরআনের শ্রেষ্ঠ আয়াত হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। একবার তিনি সাহাবি উবাই ইবনে কাআব (রা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার মতে কোরআনের কোন আয়াতটি সবচেয়ে মহান?’ জবাবে উবাই (রা.) বলেন, ‘আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়া...’
১২ আগস্ট ২০২৫ক্ষমতা বা রাজত্ব পেলে মানুষ আল্লাহ ভোলা হয়ে যায়। হয়ে ওঠে বেপরোয়া ও অহংকারী। দুর্বলের ওপর অবাধে চালায় অত্যাচার ও নিপীড়ন। আসলে ক্ষমতাসীনদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে এটা একটা বড় পরীক্ষা। ক্ষমতা পেয়ে বান্দা কেমন আচরণ করে, সেটাই দেখতে চান আল্লাহ তাআলা। তবে সবাই তো এক না।
১১ আগস্ট ২০২৫আল্লাহ তাআলার অফুরন্ত নেয়ামতের অবারিত ঠিকানা জান্নাত। জান্নাতকে পার্থিব নেয়ামত দ্বারা আল্লাহ তাআলা সাজিয়েছেন—যা কোনো চোখ চোখ দেখেনি, কোনো কান শোনেনি এবং কোনো ব্যক্তির অন্তর তা কল্পনাও করতে পারেনি।
১১ আগস্ট ২০২৫