কাউসার লাবীব
স্বাস্থ্য আল্লাহর অপার অনুগ্রহ। সুস্থ থাকতে শরীর ও স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হয়। নবী করিম (সা.) অত্যন্ত স্বাস্থ্যসচেতন ছিলেন। তিনি নিজে স্বাস্থ্যের যত্ন নিতেন এবং সাহাবাদেরও এতে উৎসাহিত করতেন। এক হাদিসে তিনি বলেন, ‘নিশ্চয় তোমার ওপর তোমার শরীরের হক আছে।’ (সহিহ্ বুখারি: ৫৭০৩)
ইসলামের মৌলিক পাঁচ স্তম্ভের তিনটির সঙ্গেই শারীরিক সুস্থতা সম্পর্ক রাখে। নামাজ, রোজা, হজ যথাযথভাবে আদায় করতে হলে সুস্থ থাকা প্রয়োজন। উদাসীনতা বা অবহেলা করে নিজের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করলে কেয়ামতের দিন এ জন্য জবাবদিহির সম্মুখীন হতে হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কেয়ামতের দিন বান্দাকে নেয়ামত সম্পর্কে প্রথম যে প্রশ্ন করা হবে, তা হলো তার সুস্থতাবিষয়ক। তাকে বলা হবে, আমি কি তোমাকে শারীরিক সুস্থতা দিইনি?’ (সুনানে তিরমিজি)
স্বাস্থ্য সুরক্ষার অন্যতম প্রধান অবলম্বন হলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। ইসলাম এ বিষয়কে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে দেখেছে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘পবিত্রতা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ইমানের অঙ্গ।’ (সহিহ্ মুসলিম: ২২৩)
নামাজ ইসলামের অন্যতম বিধান। নামাজের জন্য পবিত্রতা প্রথম এবং প্রধান শর্ত। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের জন্য একজন মুসলমান সারা দিনে পাঁচবার অজু করে। কেননা রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘নামাজ বেহেশতের চাবি, আর অজু নামাজের চাবি।’ (সুনানে তিরমিজি: ৪)। এ ছাড়া খাওয়ার আগে-পরে, ঘুমের আগে-পরে, ঘর থেকে বের হওয়ার আগে এবং ঘরে ফেরার পরও অজু করার প্রতি উৎসাহিত করে ইসলাম। এই অজুর ফলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও পবিত্রতা অর্জন হয়। নিশ্চিত হয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা।
মহানবী (সা.) শারীরিক সুস্থতাকে যথাযথ মূল্যায়ন করার কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘মৃত্যু আসার আগে জীবনের, অসুস্থ হওয়ার আগে সুস্থতার, ব্যস্ততা আসার আগে অবসরের, বার্ধক্য আসার আগে যৌবনের এবং দারিদ্র্য আসার আগে সচ্ছলতার সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করো।’ (সহিহুল জামে: ১০৭৭)
সুবিন্যস্ত জীবনচর্চায় আমাদের দিন কাটুক সুস্থতায়।
স্বাস্থ্য আল্লাহর অপার অনুগ্রহ। সুস্থ থাকতে শরীর ও স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হয়। নবী করিম (সা.) অত্যন্ত স্বাস্থ্যসচেতন ছিলেন। তিনি নিজে স্বাস্থ্যের যত্ন নিতেন এবং সাহাবাদেরও এতে উৎসাহিত করতেন। এক হাদিসে তিনি বলেন, ‘নিশ্চয় তোমার ওপর তোমার শরীরের হক আছে।’ (সহিহ্ বুখারি: ৫৭০৩)
ইসলামের মৌলিক পাঁচ স্তম্ভের তিনটির সঙ্গেই শারীরিক সুস্থতা সম্পর্ক রাখে। নামাজ, রোজা, হজ যথাযথভাবে আদায় করতে হলে সুস্থ থাকা প্রয়োজন। উদাসীনতা বা অবহেলা করে নিজের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করলে কেয়ামতের দিন এ জন্য জবাবদিহির সম্মুখীন হতে হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কেয়ামতের দিন বান্দাকে নেয়ামত সম্পর্কে প্রথম যে প্রশ্ন করা হবে, তা হলো তার সুস্থতাবিষয়ক। তাকে বলা হবে, আমি কি তোমাকে শারীরিক সুস্থতা দিইনি?’ (সুনানে তিরমিজি)
স্বাস্থ্য সুরক্ষার অন্যতম প্রধান অবলম্বন হলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। ইসলাম এ বিষয়কে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে দেখেছে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘পবিত্রতা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ইমানের অঙ্গ।’ (সহিহ্ মুসলিম: ২২৩)
নামাজ ইসলামের অন্যতম বিধান। নামাজের জন্য পবিত্রতা প্রথম এবং প্রধান শর্ত। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের জন্য একজন মুসলমান সারা দিনে পাঁচবার অজু করে। কেননা রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘নামাজ বেহেশতের চাবি, আর অজু নামাজের চাবি।’ (সুনানে তিরমিজি: ৪)। এ ছাড়া খাওয়ার আগে-পরে, ঘুমের আগে-পরে, ঘর থেকে বের হওয়ার আগে এবং ঘরে ফেরার পরও অজু করার প্রতি উৎসাহিত করে ইসলাম। এই অজুর ফলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও পবিত্রতা অর্জন হয়। নিশ্চিত হয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা।
মহানবী (সা.) শারীরিক সুস্থতাকে যথাযথ মূল্যায়ন করার কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘মৃত্যু আসার আগে জীবনের, অসুস্থ হওয়ার আগে সুস্থতার, ব্যস্ততা আসার আগে অবসরের, বার্ধক্য আসার আগে যৌবনের এবং দারিদ্র্য আসার আগে সচ্ছলতার সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করো।’ (সহিহুল জামে: ১০৭৭)
সুবিন্যস্ত জীবনচর্চায় আমাদের দিন কাটুক সুস্থতায়।
ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা, যা মানবজীবনের প্রতিটি দিকের জন্য সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা দিয়েছে। ব্যক্তিজীবন থেকে শুরু করে পরিবার ও সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইসলামি শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। বর্তমানে যখন পারিবারিক বন্ধন শিথিল হচ্ছে এবং সমাজে নৈতিক অবক্ষয় দেখা দিচ্ছে, তখন ইসলামি শিক্ষার প্রচলন...
২০ দিন আগেপবিত্র কোরআনের অন্যতম ফজিলতপূর্ণ আয়াত হলো ‘আয়াতুল কুরসি।’ মহানবী (সা.) এই আয়াতটিকে কোরআনের শ্রেষ্ঠ আয়াত হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। একবার তিনি সাহাবি উবাই ইবনে কাআব (রা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার মতে কোরআনের কোন আয়াতটি সবচেয়ে মহান?’ জবাবে উবাই (রা.) বলেন, ‘আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়া...’
২০ দিন আগেক্ষমতা বা রাজত্ব পেলে মানুষ আল্লাহ ভোলা হয়ে যায়। হয়ে ওঠে বেপরোয়া ও অহংকারী। দুর্বলের ওপর অবাধে চালায় অত্যাচার ও নিপীড়ন। আসলে ক্ষমতাসীনদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে এটা একটা বড় পরীক্ষা। ক্ষমতা পেয়ে বান্দা কেমন আচরণ করে, সেটাই দেখতে চান আল্লাহ তাআলা। তবে সবাই তো এক না।
২১ দিন আগেআল্লাহ তাআলার অফুরন্ত নেয়ামতের অবারিত ঠিকানা জান্নাত। জান্নাতকে পার্থিব নেয়ামত দ্বারা আল্লাহ তাআলা সাজিয়েছেন—যা কোনো চোখ চোখ দেখেনি, কোনো কান শোনেনি এবং কোনো ব্যক্তির অন্তর তা কল্পনাও করতে পারেনি।
২১ দিন আগে