বিশ্বকাপ ফুটবল দেখতে আসা বিভিন্ন দেশের ও ধর্মের দর্শকদের কাছে ইসলামের পরিচয় তুলে ধরতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে কাতার। দেশটির আওকাফ ও ইসলামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পরিচালনাধীন আবদুল্লাহ বিন জাইদ আল-মাহমুদ ইসলামিক কালচারাল সেন্টার এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার আরবি সংস্করণে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, কাতারের আওকাফ ও ইসলামবিষয়ক মন্ত্রণালয় ইসলামের পরিচয় সংবলিত একটি আরবি পুস্তিকা প্রকাশ করেছে, যা বিশ্বের প্রধান ছয়টি ভাষা—ইংরেজি, ফরাসি, স্প্যানিশ, জার্মান, রাশিয়ান ও পর্তুগিজে অনুবাদ করা হয়েছে।
আগামী ২০ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া কাতার বিশ্বকাপে বিভিন্ন দেশের ১০ লাখের বেশি লোক কাতার ভ্রমণ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। তাঁদের হাতে এ পুস্তিকা তুলে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।
দশ অধ্যায়ের পুস্তিকায় ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো তুলে ধরা হয়েছে। প্রথম অধ্যায়ে ইসলাম ও মুসলিমের পরিচয়, দ্বিতীয় অধ্যায়ে মহাবিশ্ব ও মানুষ সৃষ্টি, তৃতীয় অধ্যায়ে পরকাল, চতুর্থ অধ্যায়ে আল্লাহর গুণাবলি, পঞ্চম অধ্যায়ে ইসলামের পাঁচ স্তম্ভ, ষষ্ঠ অধ্যায়ে নবীদের ঘটনাবলি, সপ্তম অধ্যায়ে ভ্রমণ সম্পর্কে কোরআনের কথা, অষ্টম অধ্যায়ে কোরআনে বর্ণিত স্থানগুলো, নবম অধ্যায়ে কোরআনের অলৌকিকত্ব এবং দশম অধ্যায়ে ইসলামি শিল্পকলার কথা তুলে ধরা হয়েছে। ইসলামের আলোকে পরিবেশ রক্ষার কথাও এসেছে পরিশিষ্টে।
প্রযুক্তির মাধ্যমে কাতারের ইতিহাস-ঐতিহ্য ও ইসলামের পরিচয় তুলে ধরার জন্য রয়েছে আলাদা প্যাভিলিয়ন। এ ছাড়া সড়কের গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে স্থাপন করা হয়েছে মহানবী (সা.)-এর উপদেশ সংবলিত বিলবোর্ড। এসব বিলবোর্ডের ছবি এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
কাতার সরকারের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন অব মুসলিম স্কলারসের মহাসচিব ড. আলি আল-কারাদাগি বলেছেন, ‘কাতার বিশ্বকাপ ঘিরে বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে ইসলামের সৌন্দর্য ছড়িয়ে দিতে অভিনব সব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যা সত্যিই প্রশংসনীয়।’
বিশ্বকাপ ফুটবল দেখতে আসা বিভিন্ন দেশের ও ধর্মের দর্শকদের কাছে ইসলামের পরিচয় তুলে ধরতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে কাতার। দেশটির আওকাফ ও ইসলামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পরিচালনাধীন আবদুল্লাহ বিন জাইদ আল-মাহমুদ ইসলামিক কালচারাল সেন্টার এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার আরবি সংস্করণে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, কাতারের আওকাফ ও ইসলামবিষয়ক মন্ত্রণালয় ইসলামের পরিচয় সংবলিত একটি আরবি পুস্তিকা প্রকাশ করেছে, যা বিশ্বের প্রধান ছয়টি ভাষা—ইংরেজি, ফরাসি, স্প্যানিশ, জার্মান, রাশিয়ান ও পর্তুগিজে অনুবাদ করা হয়েছে।
আগামী ২০ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া কাতার বিশ্বকাপে বিভিন্ন দেশের ১০ লাখের বেশি লোক কাতার ভ্রমণ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। তাঁদের হাতে এ পুস্তিকা তুলে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।
দশ অধ্যায়ের পুস্তিকায় ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো তুলে ধরা হয়েছে। প্রথম অধ্যায়ে ইসলাম ও মুসলিমের পরিচয়, দ্বিতীয় অধ্যায়ে মহাবিশ্ব ও মানুষ সৃষ্টি, তৃতীয় অধ্যায়ে পরকাল, চতুর্থ অধ্যায়ে আল্লাহর গুণাবলি, পঞ্চম অধ্যায়ে ইসলামের পাঁচ স্তম্ভ, ষষ্ঠ অধ্যায়ে নবীদের ঘটনাবলি, সপ্তম অধ্যায়ে ভ্রমণ সম্পর্কে কোরআনের কথা, অষ্টম অধ্যায়ে কোরআনে বর্ণিত স্থানগুলো, নবম অধ্যায়ে কোরআনের অলৌকিকত্ব এবং দশম অধ্যায়ে ইসলামি শিল্পকলার কথা তুলে ধরা হয়েছে। ইসলামের আলোকে পরিবেশ রক্ষার কথাও এসেছে পরিশিষ্টে।
প্রযুক্তির মাধ্যমে কাতারের ইতিহাস-ঐতিহ্য ও ইসলামের পরিচয় তুলে ধরার জন্য রয়েছে আলাদা প্যাভিলিয়ন। এ ছাড়া সড়কের গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে স্থাপন করা হয়েছে মহানবী (সা.)-এর উপদেশ সংবলিত বিলবোর্ড। এসব বিলবোর্ডের ছবি এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
কাতার সরকারের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন অব মুসলিম স্কলারসের মহাসচিব ড. আলি আল-কারাদাগি বলেছেন, ‘কাতার বিশ্বকাপ ঘিরে বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে ইসলামের সৌন্দর্য ছড়িয়ে দিতে অভিনব সব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যা সত্যিই প্রশংসনীয়।’
ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা, যা মানবজীবনের প্রতিটি দিকের জন্য সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা দিয়েছে। ব্যক্তিজীবন থেকে শুরু করে পরিবার ও সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইসলামি শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। বর্তমানে যখন পারিবারিক বন্ধন শিথিল হচ্ছে এবং সমাজে নৈতিক অবক্ষয় দেখা দিচ্ছে, তখন ইসলামি শিক্ষার প্রচলন...
২১ দিন আগেপবিত্র কোরআনের অন্যতম ফজিলতপূর্ণ আয়াত হলো ‘আয়াতুল কুরসি।’ মহানবী (সা.) এই আয়াতটিকে কোরআনের শ্রেষ্ঠ আয়াত হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। একবার তিনি সাহাবি উবাই ইবনে কাআব (রা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার মতে কোরআনের কোন আয়াতটি সবচেয়ে মহান?’ জবাবে উবাই (রা.) বলেন, ‘আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়া...’
২২ দিন আগেক্ষমতা বা রাজত্ব পেলে মানুষ আল্লাহ ভোলা হয়ে যায়। হয়ে ওঠে বেপরোয়া ও অহংকারী। দুর্বলের ওপর অবাধে চালায় অত্যাচার ও নিপীড়ন। আসলে ক্ষমতাসীনদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে এটা একটা বড় পরীক্ষা। ক্ষমতা পেয়ে বান্দা কেমন আচরণ করে, সেটাই দেখতে চান আল্লাহ তাআলা। তবে সবাই তো এক না।
২২ দিন আগেআল্লাহ তাআলার অফুরন্ত নেয়ামতের অবারিত ঠিকানা জান্নাত। জান্নাতকে পার্থিব নেয়ামত দ্বারা আল্লাহ তাআলা সাজিয়েছেন—যা কোনো চোখ চোখ দেখেনি, কোনো কান শোনেনি এবং কোনো ব্যক্তির অন্তর তা কল্পনাও করতে পারেনি।
২২ দিন আগে