মোটা আয়, উন্নত জীবন আর নিরাপদ ভবিষ্যতের আশায় বুক বেঁধে প্রতিনিয়ত কানাডায় পাড়ি জমাচ্ছেন বহু মানুষ। কিন্তু দেশটিতে পা রাখার পর বুঝতে পারছেন, স্বপ্ন আর বাস্তবের মধ্যে ফারাক কতটা! এভাবে স্বপ্নভঙ্গ হওয়া বহু অভিবাসী কিছুদিন যেতে না যেতেই উড়াল দিচ্ছেন অন্য কোনো দেশে। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় উঠে এসেছে এই তথ্য।
ইনস্টিটিউট ফর কানাডিয়ান সিটিজেনশিপ এবং কনফারেন্স বোর্ড অব কানাডার এক যৌথ গবেষণায় দেখা গেছে, আশির দশক থেকে অভিবাসীদের কানাডা ত্যাগের হার ক্রমাগত বাড়ছে। এটি ইঙ্গিত দিচ্ছে, নতুন অভিবাসীরা হয়তো ‘কানাডায় আসার সুবিধাগুলো দেখতে পাচ্ছেন না’।
গত মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) প্রকাশিত হয়েছে গবেষণা প্রতিবদেনটি। এতে নতুন অভিবাসীদের প্রত্যাশাপূরণে ব্যর্থ হলে কানাডা কী ধরনের সমস্যায় পড়তে পারে, তা নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
দেশটিতে নতুন অভিবাসীদের আবাসন সংকট, স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তিতে চ্যালেঞ্জ ও প্রত্যাশিত কাজ না পাওয়ার মতো বিভিন্ন সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। অভিবাসীদের আশাভঙ্গ হওয়া কানাডার উন্নয়নে কীভাবে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে, সেটিও উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
ইনস্টিটিউট ফর কানাডিয়ান সিটিজেনশিপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড্যানিয়েল বার্নহার্ড বলেন, ‘এটি আমাদের বৃহত্তর সমাজের প্রতিফলন এবং আমাদের ব্যর্থতা। অভিবাসীরা যদি ‘না, ধন্যবাদ’ বলে কানাডা ছাড়েন, তাহলে এটি কানাডার সমৃদ্ধির পথে বাস্তব হুমকি হয়ে উঠবে।’
বার্নহার্ড আরও বলেন, ‘আমাদের স্বীকার করতে হবে, আমরা যদি প্রত্যাশা পূরণ করতে না পারি, তাহলে মানুষজন চলে যাবে এবং তারা চলে গেলে আমরা সমস্যায় পড়ব।’
কানাডায় বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এর ফলে অর্থনৈতিক পতন ঠেকাতে এবং দ্রুত কর্মীসংখ্যা বাড়াতে অভিবাসীদের ব্যবহার করছে কানাডীয় সরকার। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুরোতে রেকর্ড জনসংখ্যা বৃদ্ধি দেশটিতে ব্যাপক সমালোচনারও জন্ম দিয়েছে।
সমালোচকদের মতে, সরকারের অভিবাসন নীতির কারণে বিদ্যমান আবাসন সংকট আরও তীব্র হয়ে উঠেছে এবং স্বাস্থ্যসেবা ও অবকাঠামোর মতো খাতগুলোতে অতিরিক্ত চাপ তৈরি হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৭ এবং ২০১৯ সালে অভিবাসীদের কানাডা ছেড়ে যাওয়ার বার্ষিক হার বেড়ে ১ দশমিক ১ এবং ১ দশমিক ১৮ শতাংশে পৌঁছেছিল, যা ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। আগামী ২৫ বছরের মধ্যে এর হার ২০ শতাংশে পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে বলে সতর্ক করেছেন গবেষকেরা।
মোটা আয়, উন্নত জীবন আর নিরাপদ ভবিষ্যতের আশায় বুক বেঁধে প্রতিনিয়ত কানাডায় পাড়ি জমাচ্ছেন বহু মানুষ। কিন্তু দেশটিতে পা রাখার পর বুঝতে পারছেন, স্বপ্ন আর বাস্তবের মধ্যে ফারাক কতটা! এভাবে স্বপ্নভঙ্গ হওয়া বহু অভিবাসী কিছুদিন যেতে না যেতেই উড়াল দিচ্ছেন অন্য কোনো দেশে। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় উঠে এসেছে এই তথ্য।
ইনস্টিটিউট ফর কানাডিয়ান সিটিজেনশিপ এবং কনফারেন্স বোর্ড অব কানাডার এক যৌথ গবেষণায় দেখা গেছে, আশির দশক থেকে অভিবাসীদের কানাডা ত্যাগের হার ক্রমাগত বাড়ছে। এটি ইঙ্গিত দিচ্ছে, নতুন অভিবাসীরা হয়তো ‘কানাডায় আসার সুবিধাগুলো দেখতে পাচ্ছেন না’।
গত মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) প্রকাশিত হয়েছে গবেষণা প্রতিবদেনটি। এতে নতুন অভিবাসীদের প্রত্যাশাপূরণে ব্যর্থ হলে কানাডা কী ধরনের সমস্যায় পড়তে পারে, তা নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
দেশটিতে নতুন অভিবাসীদের আবাসন সংকট, স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তিতে চ্যালেঞ্জ ও প্রত্যাশিত কাজ না পাওয়ার মতো বিভিন্ন সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। অভিবাসীদের আশাভঙ্গ হওয়া কানাডার উন্নয়নে কীভাবে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে, সেটিও উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
ইনস্টিটিউট ফর কানাডিয়ান সিটিজেনশিপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড্যানিয়েল বার্নহার্ড বলেন, ‘এটি আমাদের বৃহত্তর সমাজের প্রতিফলন এবং আমাদের ব্যর্থতা। অভিবাসীরা যদি ‘না, ধন্যবাদ’ বলে কানাডা ছাড়েন, তাহলে এটি কানাডার সমৃদ্ধির পথে বাস্তব হুমকি হয়ে উঠবে।’
বার্নহার্ড আরও বলেন, ‘আমাদের স্বীকার করতে হবে, আমরা যদি প্রত্যাশা পূরণ করতে না পারি, তাহলে মানুষজন চলে যাবে এবং তারা চলে গেলে আমরা সমস্যায় পড়ব।’
কানাডায় বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এর ফলে অর্থনৈতিক পতন ঠেকাতে এবং দ্রুত কর্মীসংখ্যা বাড়াতে অভিবাসীদের ব্যবহার করছে কানাডীয় সরকার। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুরোতে রেকর্ড জনসংখ্যা বৃদ্ধি দেশটিতে ব্যাপক সমালোচনারও জন্ম দিয়েছে।
সমালোচকদের মতে, সরকারের অভিবাসন নীতির কারণে বিদ্যমান আবাসন সংকট আরও তীব্র হয়ে উঠেছে এবং স্বাস্থ্যসেবা ও অবকাঠামোর মতো খাতগুলোতে অতিরিক্ত চাপ তৈরি হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৭ এবং ২০১৯ সালে অভিবাসীদের কানাডা ছেড়ে যাওয়ার বার্ষিক হার বেড়ে ১ দশমিক ১ এবং ১ দশমিক ১৮ শতাংশে পৌঁছেছিল, যা ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। আগামী ২৫ বছরের মধ্যে এর হার ২০ শতাংশে পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে বলে সতর্ক করেছেন গবেষকেরা।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১২ আগস্ট ২০২৫আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১২ আগস্ট ২০২৫পাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
১২ আগস্ট ২০২৫