বিবিসির প্রতিবেদন
অনলাইন ডেস্ক
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন শুল্ক আরোপের পরিকল্পনার কথা জানান, তখন ধারণা করা হয়েছিল, এটি বিলম্বিত হবে বা তিনি এ সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে পারেন। কিন্তু আজ হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেনে তিনি শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেবেন। এ ঘোষণার মাধ্যমে বৈশ্বিক বাণিজ্যে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হতে যাচ্ছে। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, তাঁর প্রস্তাবিত ২০ শতাংশ সর্বজনীন শুল্ক বাস্তবায়ন করা হলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ব্যবস্থায় এক যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে।
ট্রাম্প প্রশাসনের দাবি, এই শুল্ক হবে ‘পারস্পরিক’ ও ‘ন্যায্য’। তবে বিশ্লেষকদের আশঙ্কা, এর ফলে প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলো পাল্টা ব্যবস্থা নিতে পারে, যা বৈশ্বিক অর্থনীতির জন্য বিপর্যয়কর হতে পারে। ধারণা করা হচ্ছে, এই শুল্ক আরোপের মাধ্যমে ট্রাম্প বিশ্ব বাণিজ্য ব্যবস্থায় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সমান আঘাত হানতে পারেন।
যুক্তরাজ্যের একজন জি৭ কূটনীতিক সতর্ক করেছেন, যদি ট্রাম্প এই শুল্কনীতি চালু করেন, তবে যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি ১ শতাংশ পর্যন্ত সংকুচিত হতে পারে। এটি দেশটির প্রবৃদ্ধিকে স্থবির করতে পারে এবং কর বাড়ানো বা ব্যয় সংকোচনের প্রয়োজন হতে পারে।
অ্যাস্টন ইউনিভার্সিটি বিজনেস স্কুলের একটি গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে বিশ্বব্যাপী ক্ষতি হতে পারে ১ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ডলার (১.১ ট্রিলিয়ন পাউন্ড)। কারণ, ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে বাণিজ্যের পথ পরিবর্তিত হবে এবং পরিবহন ব্যয় বাড়বে, তখন স্বাভাবিকভাবে যেকোনো পণ্যের দাম বাড়বে।
অন্যদিকে ট্রাম্প প্রশাসন যদি মিত্রদের বাণিজ্যে ক্ষতিগ্রস্ত করে, তবে চীন এ সুযোগ কাজে লাগাবে। ইউরোপে আমেরিকান কোম্পানিগুলোর বাজার কমলে চীন থেকে সস্তায় ইলেকট্রনিকস, পোশাক ও খেলনা রপ্তানি বাড়তে পারে।
ট্রাম্প প্রশাসন দীর্ঘদিন ধরে বলছে, বিশ্বায়ন ব্যর্থ হয়েছে। কারণ, এতে ধনী দেশগুলোর উন্নতির পরিবর্তে অনেক ক্ষেত্রে চীন লাভবান হয়েছে। তাই ট্রাম্পের নতুন নীতিতে যুক্তরাষ্ট্র নিজেকে বিশ্ব বাণিজ্য থেকে ধীরে ধীরে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে এবং নিজেরা উৎপাদন ব্যবস্থায় ফিরতে চাইছে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ব্যাপক শুল্ক আরোপের ফলে বৈশ্বিক মন্দার আশঙ্কা তৈরি হতে পারে এবং এটি যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব অর্থনীতির জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন শুল্ক আরোপের পরিকল্পনার কথা জানান, তখন ধারণা করা হয়েছিল, এটি বিলম্বিত হবে বা তিনি এ সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে পারেন। কিন্তু আজ হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেনে তিনি শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেবেন। এ ঘোষণার মাধ্যমে বৈশ্বিক বাণিজ্যে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হতে যাচ্ছে। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, তাঁর প্রস্তাবিত ২০ শতাংশ সর্বজনীন শুল্ক বাস্তবায়ন করা হলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ব্যবস্থায় এক যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে।
ট্রাম্প প্রশাসনের দাবি, এই শুল্ক হবে ‘পারস্পরিক’ ও ‘ন্যায্য’। তবে বিশ্লেষকদের আশঙ্কা, এর ফলে প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলো পাল্টা ব্যবস্থা নিতে পারে, যা বৈশ্বিক অর্থনীতির জন্য বিপর্যয়কর হতে পারে। ধারণা করা হচ্ছে, এই শুল্ক আরোপের মাধ্যমে ট্রাম্প বিশ্ব বাণিজ্য ব্যবস্থায় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সমান আঘাত হানতে পারেন।
যুক্তরাজ্যের একজন জি৭ কূটনীতিক সতর্ক করেছেন, যদি ট্রাম্প এই শুল্কনীতি চালু করেন, তবে যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি ১ শতাংশ পর্যন্ত সংকুচিত হতে পারে। এটি দেশটির প্রবৃদ্ধিকে স্থবির করতে পারে এবং কর বাড়ানো বা ব্যয় সংকোচনের প্রয়োজন হতে পারে।
অ্যাস্টন ইউনিভার্সিটি বিজনেস স্কুলের একটি গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে বিশ্বব্যাপী ক্ষতি হতে পারে ১ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ডলার (১.১ ট্রিলিয়ন পাউন্ড)। কারণ, ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে বাণিজ্যের পথ পরিবর্তিত হবে এবং পরিবহন ব্যয় বাড়বে, তখন স্বাভাবিকভাবে যেকোনো পণ্যের দাম বাড়বে।
অন্যদিকে ট্রাম্প প্রশাসন যদি মিত্রদের বাণিজ্যে ক্ষতিগ্রস্ত করে, তবে চীন এ সুযোগ কাজে লাগাবে। ইউরোপে আমেরিকান কোম্পানিগুলোর বাজার কমলে চীন থেকে সস্তায় ইলেকট্রনিকস, পোশাক ও খেলনা রপ্তানি বাড়তে পারে।
ট্রাম্প প্রশাসন দীর্ঘদিন ধরে বলছে, বিশ্বায়ন ব্যর্থ হয়েছে। কারণ, এতে ধনী দেশগুলোর উন্নতির পরিবর্তে অনেক ক্ষেত্রে চীন লাভবান হয়েছে। তাই ট্রাম্পের নতুন নীতিতে যুক্তরাষ্ট্র নিজেকে বিশ্ব বাণিজ্য থেকে ধীরে ধীরে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে এবং নিজেরা উৎপাদন ব্যবস্থায় ফিরতে চাইছে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ব্যাপক শুল্ক আরোপের ফলে বৈশ্বিক মন্দার আশঙ্কা তৈরি হতে পারে এবং এটি যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব অর্থনীতির জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১২ আগস্ট ২০২৫আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১২ আগস্ট ২০২৫পাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
১২ আগস্ট ২০২৫