কানাডার মাটিতে ভারতের খালিস্তান আন্দোলনের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পরও নয়াদিল্লি এখনো ওয়াশিংটনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মিত্র হিসেবে রয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র চায়, ভারত এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তদন্তে কানাডাকে সহযোগিতা করুক। গতকাল মঙ্গলবার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এ মন্তব্য করেন।
হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় কানাডা-ভারত সম্পর্ক যে অবস্থানে এসে দাঁড়িয়েছে, তা ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের ওপর কী ধরনে প্রভাব ফেলতে পারে—এমন এক প্রশ্নের জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমরা স্পষ্টতই কানাডার পরিস্থিতি নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন। আমরা আমাদের কানাডীয় মিত্রদের ঘনিষ্ঠভাবে সহযোগিতা করছি এবং আমরা ভারতকে সেই তদন্তে সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ করেছি। আমরা এমনটা চালিয়ে যাব।’
ভারতকে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মিত্র উল্লেখ করে ম্যাথিউ মিলার আরও বলেন, ‘এবং ভারত এখনো আমাদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মিত্র হিসেবে রয়েছে। আমরা তাদের সঙ্গে একাধিক ইস্যুতে কাজ করছি। কিন্তু এ ব্যাপারে (নিজ্জার হত্যাকাণ্ড) আমরা অবশ্যই তাদের প্রতি অনুরোধ জানাই, কানাডার তদন্তে সহযোগিতা করতে।’
ম্যাথিউ মিলারকে প্রশ্ন করা হয়, ‘কানাডায় বিচ্ছিন্নতাবাদী শিখ নেতা হত্যার সঙ্গে ভারতের জড়িত থাকার অভিযোগ করেছে অটোয়া। বিপরীতে ভারত বলেছে, কানাডা সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল। আপনি উভয় দেশের অভিযোগ কিংবা কোনো একটি দেশের অবস্থান নিয়ে উদ্বিগ্ন?’
জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘আমি আগেই বলেছি, আমরা প্রধানমন্ত্রী ট্রুডোর অভিযোগগুলো আমলে নিয়েছি এবং আমরা সেগুলো নিয়ে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন। অভিযোগগুলো এতটাই উদ্বেগপূর্ণ যে এগুলোর পূর্ণাঙ্গ ও সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া দরকার। কানাডা জানিয়েছে, তারা এ বিষয়ে তদন্ত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি, ভারত সরকারের উচিত এতে সহযোগিতা করা।’
এর আগে, কানাডায় খালিস্তান আন্দোলনের নেতা ও ভারতীয় নাগরিক হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের তদন্তে কানাডাকে ভারত সহায়তা করবে এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন। তার আগে নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের ইস্যুতে দুই দেশের মধ্যে সৃষ্ট দ্বন্দ্ব নিরসনে উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে এ বিষয়ে ভারতকে বিশেষ কোনো ছাড় যুক্তরাষ্ট্র দেবে না বলে জানান দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান।
কানাডার মাটিতে ভারতের খালিস্তান আন্দোলনের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পরও নয়াদিল্লি এখনো ওয়াশিংটনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মিত্র হিসেবে রয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র চায়, ভারত এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তদন্তে কানাডাকে সহযোগিতা করুক। গতকাল মঙ্গলবার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এ মন্তব্য করেন।
হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় কানাডা-ভারত সম্পর্ক যে অবস্থানে এসে দাঁড়িয়েছে, তা ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের ওপর কী ধরনে প্রভাব ফেলতে পারে—এমন এক প্রশ্নের জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমরা স্পষ্টতই কানাডার পরিস্থিতি নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন। আমরা আমাদের কানাডীয় মিত্রদের ঘনিষ্ঠভাবে সহযোগিতা করছি এবং আমরা ভারতকে সেই তদন্তে সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ করেছি। আমরা এমনটা চালিয়ে যাব।’
ভারতকে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মিত্র উল্লেখ করে ম্যাথিউ মিলার আরও বলেন, ‘এবং ভারত এখনো আমাদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মিত্র হিসেবে রয়েছে। আমরা তাদের সঙ্গে একাধিক ইস্যুতে কাজ করছি। কিন্তু এ ব্যাপারে (নিজ্জার হত্যাকাণ্ড) আমরা অবশ্যই তাদের প্রতি অনুরোধ জানাই, কানাডার তদন্তে সহযোগিতা করতে।’
ম্যাথিউ মিলারকে প্রশ্ন করা হয়, ‘কানাডায় বিচ্ছিন্নতাবাদী শিখ নেতা হত্যার সঙ্গে ভারতের জড়িত থাকার অভিযোগ করেছে অটোয়া। বিপরীতে ভারত বলেছে, কানাডা সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল। আপনি উভয় দেশের অভিযোগ কিংবা কোনো একটি দেশের অবস্থান নিয়ে উদ্বিগ্ন?’
জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘আমি আগেই বলেছি, আমরা প্রধানমন্ত্রী ট্রুডোর অভিযোগগুলো আমলে নিয়েছি এবং আমরা সেগুলো নিয়ে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন। অভিযোগগুলো এতটাই উদ্বেগপূর্ণ যে এগুলোর পূর্ণাঙ্গ ও সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া দরকার। কানাডা জানিয়েছে, তারা এ বিষয়ে তদন্ত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি, ভারত সরকারের উচিত এতে সহযোগিতা করা।’
এর আগে, কানাডায় খালিস্তান আন্দোলনের নেতা ও ভারতীয় নাগরিক হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের তদন্তে কানাডাকে ভারত সহায়তা করবে এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন। তার আগে নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের ইস্যুতে দুই দেশের মধ্যে সৃষ্ট দ্বন্দ্ব নিরসনে উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে এ বিষয়ে ভারতকে বিশেষ কোনো ছাড় যুক্তরাষ্ট্র দেবে না বলে জানান দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১২ আগস্ট ২০২৫আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১২ আগস্ট ২০২৫পাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
১২ আগস্ট ২০২৫