গাজায় ১৫ মাস বন্দী থাকার পর চার ইসরায়েলি নারী সেনা মুক্তি পেয়েছেন। এই চার সেনা হলেন—কারিনা আরিয়েভ, দানিয়েলা গিলবোয়া, নামা লেভি এবং লিরি আলবাগ। তাদের ইন্টারন্যাশনাল রেড ক্রসের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাঁরা ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। ইসরায়েলি সশস্ত্রবাহিনীর মুখপাত্র দানিয়েল হ্যাগারি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, আজ শনিবার গাজায় রেড ক্রসের একটি দলের কাছে তাঁদের হস্তান্তর করে হামাস। এরপর ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সঙ্গে নির্ধারিত স্থানে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। মুক্তি পাওয়া এই সেনাদের সংবর্ধনার জন্য দক্ষিণ ইসরায়েলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। যেখানে তাঁরা তাঁদের পরিবারের সঙ্গেও দেখা করবেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই চার নারীকে গাজা সিটির এক জনাকীর্ণ চত্বরে হামাস কর্তৃক মঞ্চায়িত এক অনুষ্ঠানে মঞ্চে হাঁটতে দেখা যায়। তাঁরা সবাই সামরিক পোশাক পরিহিত ছিলেন এবং এ সময় তাদের হাতে ছিল হামাস থেকে দেওয়া ‘উপহারের ব্যাগ’।
শারীরিকভাবে সুস্থ এই নারীরা সংক্ষিপ্ত এই হস্তান্তর অনুষ্ঠানে মঞ্চ থেকে হাসিমুখে দর্শকদের দিকে হাত নাড়েন। এরপর তাদের সরাসরি রেড ক্রসের গাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, রেড ক্রস হামাসের কাছ থেকে এই চার সৈনিককে গ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
মুক্তিপ্রাপ্ত সৈনিক কারিনা আরিয়েভ, দানিয়েলা গিলবোয়া, নামা লেভি এবং লিরি আলবাগ ইসরায়েলের রিয়িম এলাকার একটি আইডিএফ স্থাপনায় তাদের পরিবারের সঙ্গে মিলিত হয়েছেন জানিয়েছেন রিয়ার অ্যাডমিরাল দানিয়েল হ্যাগারি। তিনি বলেন, ‘তাঁরা এখন নিরাপদ হাতে রয়েছে এবং বাড়ি ফিরে গেছেন।’
যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর এ নিয়ে দ্বিতীয়বার বন্দী বিনিময় হলো। প্রথম ধাপে গত সপ্তাহে তিন ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি পায়, বিনিময়ে ৯০ জন নারী ও শিশু ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেয় ইসরায়েল। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলায় এই চার সেনা গাজার কাছে নাহাল ওজ ঘাঁটি থেকে বন্দী হন। হামাসের হামলায় ওই ঘাঁটিতে ৬০ জনেরও বেশি ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়।
আইডিএফ জানিয়েছে, মুক্তি পাওয়া সেনাদের চিকিৎসা ও মানসিক সহায়তা দিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তাঁদের পরিবারের কাছে পৌঁছানোর আগে হাসপাতালে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে।
গাজার কেন্দ্রীয় ফিলিস্তিন স্কয়ারে বন্দী বিনিময়ের সময় হামাস যোদ্ধাদের উল্লাস করতে দেখা যায়। অন্যদিকে, ইসরায়েলের তেল আবিবে হোস্টেজ স্কয়ারে বড় পর্দায় মুক্তি পাওয়া চার সেনার ছবি প্রদর্শন করা হয়। সেখানকার মানুষ জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে তাঁদের ফিরে আসার অপেক্ষায় ছিলেন।
যুদ্ধবিরতি চুক্তির মাধ্যমে গাজায় সংঘাত বন্ধের চেষ্টা চলছে। তবে এর ভবিষ্যৎ নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। গাজার স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের তথ্য অনুযায়ী, এই সংঘাতে এখন পর্যন্ত ৪৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।
গাজায় ১৫ মাস বন্দী থাকার পর চার ইসরায়েলি নারী সেনা মুক্তি পেয়েছেন। এই চার সেনা হলেন—কারিনা আরিয়েভ, দানিয়েলা গিলবোয়া, নামা লেভি এবং লিরি আলবাগ। তাদের ইন্টারন্যাশনাল রেড ক্রসের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাঁরা ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। ইসরায়েলি সশস্ত্রবাহিনীর মুখপাত্র দানিয়েল হ্যাগারি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, আজ শনিবার গাজায় রেড ক্রসের একটি দলের কাছে তাঁদের হস্তান্তর করে হামাস। এরপর ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সঙ্গে নির্ধারিত স্থানে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। মুক্তি পাওয়া এই সেনাদের সংবর্ধনার জন্য দক্ষিণ ইসরায়েলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। যেখানে তাঁরা তাঁদের পরিবারের সঙ্গেও দেখা করবেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই চার নারীকে গাজা সিটির এক জনাকীর্ণ চত্বরে হামাস কর্তৃক মঞ্চায়িত এক অনুষ্ঠানে মঞ্চে হাঁটতে দেখা যায়। তাঁরা সবাই সামরিক পোশাক পরিহিত ছিলেন এবং এ সময় তাদের হাতে ছিল হামাস থেকে দেওয়া ‘উপহারের ব্যাগ’।
শারীরিকভাবে সুস্থ এই নারীরা সংক্ষিপ্ত এই হস্তান্তর অনুষ্ঠানে মঞ্চ থেকে হাসিমুখে দর্শকদের দিকে হাত নাড়েন। এরপর তাদের সরাসরি রেড ক্রসের গাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, রেড ক্রস হামাসের কাছ থেকে এই চার সৈনিককে গ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
মুক্তিপ্রাপ্ত সৈনিক কারিনা আরিয়েভ, দানিয়েলা গিলবোয়া, নামা লেভি এবং লিরি আলবাগ ইসরায়েলের রিয়িম এলাকার একটি আইডিএফ স্থাপনায় তাদের পরিবারের সঙ্গে মিলিত হয়েছেন জানিয়েছেন রিয়ার অ্যাডমিরাল দানিয়েল হ্যাগারি। তিনি বলেন, ‘তাঁরা এখন নিরাপদ হাতে রয়েছে এবং বাড়ি ফিরে গেছেন।’
যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর এ নিয়ে দ্বিতীয়বার বন্দী বিনিময় হলো। প্রথম ধাপে গত সপ্তাহে তিন ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি পায়, বিনিময়ে ৯০ জন নারী ও শিশু ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেয় ইসরায়েল। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলায় এই চার সেনা গাজার কাছে নাহাল ওজ ঘাঁটি থেকে বন্দী হন। হামাসের হামলায় ওই ঘাঁটিতে ৬০ জনেরও বেশি ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়।
আইডিএফ জানিয়েছে, মুক্তি পাওয়া সেনাদের চিকিৎসা ও মানসিক সহায়তা দিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তাঁদের পরিবারের কাছে পৌঁছানোর আগে হাসপাতালে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে।
গাজার কেন্দ্রীয় ফিলিস্তিন স্কয়ারে বন্দী বিনিময়ের সময় হামাস যোদ্ধাদের উল্লাস করতে দেখা যায়। অন্যদিকে, ইসরায়েলের তেল আবিবে হোস্টেজ স্কয়ারে বড় পর্দায় মুক্তি পাওয়া চার সেনার ছবি প্রদর্শন করা হয়। সেখানকার মানুষ জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে তাঁদের ফিরে আসার অপেক্ষায় ছিলেন।
যুদ্ধবিরতি চুক্তির মাধ্যমে গাজায় সংঘাত বন্ধের চেষ্টা চলছে। তবে এর ভবিষ্যৎ নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। গাজার স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের তথ্য অনুযায়ী, এই সংঘাতে এখন পর্যন্ত ৪৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১২ আগস্ট ২০২৫আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১২ আগস্ট ২০২৫পাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
১২ আগস্ট ২০২৫