ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ আজ বুধবার জানিয়েছেন, তাঁর দেশ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড অধিকৃত পশ্চিম তীরের উত্তরাংশ থেকে স্থানীয়দের সরে যাওয়ার নির্দেশ দেবে। এদিকে, পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের ভয়াবহ অভিযানের প্রতিক্রিয়ায় অঞ্চলটির জনগণকে দখলদারদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে।
তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিম তীরের জেনিন, তুলকারেম ও তুবাসে ইসরায়েল বিগত কয়েক মাসের মধ্যে সবচেয়ে বড় অভিযান চালিয়েছে। এই অভিযানে অন্তত ১১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এই অভিযানের মধ্যেই ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই বক্তব্য এল।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে ইসরায়েল কাটজ বলেছেন, পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী অবকাঠামোকে ব্যর্থ করতে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জেনিন ও তুলকারেমে কাজ করছে। তিনি যোগ করেন, সেনাবাহিনীর অভিযানের মধ্যে ‘ফিলিস্তিনি বাসিন্দাদের অস্থায়ীভাবে সরিয়ে নেওয়া’ অন্যতম। এ সময় তিনি বলেন, পশ্চিম তীরের উত্তরাঞ্চলে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী যে ব্যবস্থা নিচ্ছে তা গ্রহণ করা হতে পারে।
এদিকে এক বিবৃতিতে, হামাস বলেছে—পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি দখলদারদের আগ্রাসন দেশটির ‘চরমপন্থী সরকারের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের একটি প্রচেষ্টা’। গাজায় চলমান গণহত্যা ছাড়াও ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সন্দেহজনক নীরবতার ফলাফল হিসেবে পশ্চিম তীরে আগ্রাসন অত্যাসন্ন।
বিবৃতিতে হামাস পশ্চিম তীরের জনগণ, মুক্তিযোদ্ধা ও বিদ্রোহী যুবকদের একত্র দখলকৃত ভূমির প্রতিটি অংশে আক্রমণকারী ইসরায়েলি দখলদারত্ব এবং বসতি স্থাপনকারীদের মোকাবিলা করার জন্য সব ধরনের প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানায়।
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী মুজাহিদিন মুভমেন্ট বলেছে, পশ্চিম তীরের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি আগ্রাসন ছিল দখলদার সরকার এবং দেশটির নেতা বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নেতৃত্বে সরাসরি যুদ্ধের অংশ। পশ্চিম তীরের জনগণের বিরুদ্ধে এই নতুন নৃশংস আগ্রাসনের জন্য সম্পূর্ণরূপে দায়ী যুক্তরাষ্ট্র বলে উল্লেখ করেছে গোষ্ঠীটি। কারণ, ইসরায়েলের সন্ত্রাসবাদ ও অপরাধের পৃষ্ঠপোষকতা এবং সমর্থক মার্কিন প্রশাসন।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্টের কার্যালয় বলেছে, ‘ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর আগ্রাসন আমাদের জনগণ, আমাদের ভূমি এবং আমাদের পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে ব্যাপক যুদ্ধের ধারাবাহিকতা। ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের মুখপাত্র নাবিল আবু রুদেইনা বলেছেন, ইসরায়েলে বসতি বর্ধিতকরণ, শহর ধ্বংস, নাগরিকদের হত্যা, গ্রেপ্তার এবং উপনিবেশ স্থাপনের নীতি কারও জন্যই নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা আনবে না।’
ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ আজ বুধবার জানিয়েছেন, তাঁর দেশ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড অধিকৃত পশ্চিম তীরের উত্তরাংশ থেকে স্থানীয়দের সরে যাওয়ার নির্দেশ দেবে। এদিকে, পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের ভয়াবহ অভিযানের প্রতিক্রিয়ায় অঞ্চলটির জনগণকে দখলদারদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে।
তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিম তীরের জেনিন, তুলকারেম ও তুবাসে ইসরায়েল বিগত কয়েক মাসের মধ্যে সবচেয়ে বড় অভিযান চালিয়েছে। এই অভিযানে অন্তত ১১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এই অভিযানের মধ্যেই ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই বক্তব্য এল।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে ইসরায়েল কাটজ বলেছেন, পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী অবকাঠামোকে ব্যর্থ করতে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জেনিন ও তুলকারেমে কাজ করছে। তিনি যোগ করেন, সেনাবাহিনীর অভিযানের মধ্যে ‘ফিলিস্তিনি বাসিন্দাদের অস্থায়ীভাবে সরিয়ে নেওয়া’ অন্যতম। এ সময় তিনি বলেন, পশ্চিম তীরের উত্তরাঞ্চলে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী যে ব্যবস্থা নিচ্ছে তা গ্রহণ করা হতে পারে।
এদিকে এক বিবৃতিতে, হামাস বলেছে—পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি দখলদারদের আগ্রাসন দেশটির ‘চরমপন্থী সরকারের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের একটি প্রচেষ্টা’। গাজায় চলমান গণহত্যা ছাড়াও ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সন্দেহজনক নীরবতার ফলাফল হিসেবে পশ্চিম তীরে আগ্রাসন অত্যাসন্ন।
বিবৃতিতে হামাস পশ্চিম তীরের জনগণ, মুক্তিযোদ্ধা ও বিদ্রোহী যুবকদের একত্র দখলকৃত ভূমির প্রতিটি অংশে আক্রমণকারী ইসরায়েলি দখলদারত্ব এবং বসতি স্থাপনকারীদের মোকাবিলা করার জন্য সব ধরনের প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানায়।
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী মুজাহিদিন মুভমেন্ট বলেছে, পশ্চিম তীরের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি আগ্রাসন ছিল দখলদার সরকার এবং দেশটির নেতা বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নেতৃত্বে সরাসরি যুদ্ধের অংশ। পশ্চিম তীরের জনগণের বিরুদ্ধে এই নতুন নৃশংস আগ্রাসনের জন্য সম্পূর্ণরূপে দায়ী যুক্তরাষ্ট্র বলে উল্লেখ করেছে গোষ্ঠীটি। কারণ, ইসরায়েলের সন্ত্রাসবাদ ও অপরাধের পৃষ্ঠপোষকতা এবং সমর্থক মার্কিন প্রশাসন।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্টের কার্যালয় বলেছে, ‘ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর আগ্রাসন আমাদের জনগণ, আমাদের ভূমি এবং আমাদের পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে ব্যাপক যুদ্ধের ধারাবাহিকতা। ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের মুখপাত্র নাবিল আবু রুদেইনা বলেছেন, ইসরায়েলে বসতি বর্ধিতকরণ, শহর ধ্বংস, নাগরিকদের হত্যা, গ্রেপ্তার এবং উপনিবেশ স্থাপনের নীতি কারও জন্যই নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা আনবে না।’
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১২ আগস্ট ২০২৫আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১২ আগস্ট ২০২৫পাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
১২ আগস্ট ২০২৫