ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলি হামলায় বিগত ৬৬ দিনে প্রায় ১৮ হাজার ৮০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এই সময়ে আহত হয়েছে আরও প্রায় ৫১ হাজার। এদিকে ইসরায়েল আবারও জানিয়েছে, দেশটি এখন আর দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানকে সমর্থন করে না। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর পর এবার দেশটির প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হেরজগও একই অবস্থান ব্যক্ত করেছেন।
গাজার হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফ আল-কুদরার বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান হতাহতের সংখ্যা নিশ্চিত করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত দেওয়া আপডেটে আশরাফ আল-কুদরা জানিয়েছেন, ৭ অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৭৮৭। এই সময়ে আহত হয়েছে আরও অন্তত ৫০ হাজার ৮৯৭ জন।
এদিকে ইসরায়েলি প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হেরজগ ফিলিস্তিন-ইসরায়েল দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান প্রত্যাখ্যান করেছে। পাশাপাশি গাজা ও পশ্চিম তীরে শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং সেখানে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের শাসন বলবৎ করার লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া প্রস্তাবেরও সমালোচনা করেছেন তিনি।
বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে হেরজগ বলেন, একটি স্বাধীন (ফিলিস্তিন) রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে কথা বলার উপযুক্ত সময় নয়। এ সময় গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলাকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘আমি এখন দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের বিরুদ্ধে কথা বলতে চাই। কেন? কারণ এখানে একটি আবেগীয় বিষয় রয়েছে, যেটিকে আমাদের মোকাবিলা করতে হবে। আমাদের জাতি শোকাহত। আমাদের ট্রমার মধ্যে রয়েছে।’
ইসরায়েলি প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘ভূখণ্ড ভাগ, শান্তি আলোচনা বা ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে আলোচনা ইত্যাদির ধারণায় ফিরে আসার আগে আমরা যে মানসিক আঘাতের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি এবং আমাদের যে পূর্ণ সহানুভূতির প্রয়োজন, তা প্রয়োজনীয় চাহিদার সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে সব মানুষের নিরাপত্তার জন্যই।’
এর আগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছিলেন, ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হবে না এবং ইসরায়েল কখনোই ১৯৯৩ সালের অসলো শান্তি চুক্তির মতো ভুল করবে না। এ সময় তিনি হামাসকে নির্মূল করার শপথের পুনরাবৃত্তি করেন। তিনি বলেন, ‘গাজায় হামাসকে নির্মূল না করা পর্যন্ত ইসরায়েল অভিযান বন্ধ করবে না। কোনো কিছুই ইসরায়েলকে থামাতে পারবে না।’
অবশ্য প্রথম দিকে ইসরায়েল নীতিগতভাবে অসলো শান্তিচুক্তির দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের ধারণাটিকে গ্রহণ করেছিল, কিন্তু তা কখনোই বাস্তবায়িত হয়নি। অসলো চুক্তি প্রক্রিয়াটি দীর্ঘকাল আগেই ভেঙে গেছে। এর বিগত ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে সংঘাত ক্রমেই বেড়েছে। ইসরায়েলি দখলদারেরা পশ্চিম তীরে বিপুল পরিমাণ ভূমি দখল করে নিয়েছে।
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলি হামলায় বিগত ৬৬ দিনে প্রায় ১৮ হাজার ৮০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এই সময়ে আহত হয়েছে আরও প্রায় ৫১ হাজার। এদিকে ইসরায়েল আবারও জানিয়েছে, দেশটি এখন আর দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানকে সমর্থন করে না। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর পর এবার দেশটির প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হেরজগও একই অবস্থান ব্যক্ত করেছেন।
গাজার হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফ আল-কুদরার বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান হতাহতের সংখ্যা নিশ্চিত করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত দেওয়া আপডেটে আশরাফ আল-কুদরা জানিয়েছেন, ৭ অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৭৮৭। এই সময়ে আহত হয়েছে আরও অন্তত ৫০ হাজার ৮৯৭ জন।
এদিকে ইসরায়েলি প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হেরজগ ফিলিস্তিন-ইসরায়েল দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান প্রত্যাখ্যান করেছে। পাশাপাশি গাজা ও পশ্চিম তীরে শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং সেখানে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের শাসন বলবৎ করার লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া প্রস্তাবেরও সমালোচনা করেছেন তিনি।
বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে হেরজগ বলেন, একটি স্বাধীন (ফিলিস্তিন) রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে কথা বলার উপযুক্ত সময় নয়। এ সময় গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলাকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘আমি এখন দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের বিরুদ্ধে কথা বলতে চাই। কেন? কারণ এখানে একটি আবেগীয় বিষয় রয়েছে, যেটিকে আমাদের মোকাবিলা করতে হবে। আমাদের জাতি শোকাহত। আমাদের ট্রমার মধ্যে রয়েছে।’
ইসরায়েলি প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘ভূখণ্ড ভাগ, শান্তি আলোচনা বা ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে আলোচনা ইত্যাদির ধারণায় ফিরে আসার আগে আমরা যে মানসিক আঘাতের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি এবং আমাদের যে পূর্ণ সহানুভূতির প্রয়োজন, তা প্রয়োজনীয় চাহিদার সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে সব মানুষের নিরাপত্তার জন্যই।’
এর আগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছিলেন, ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হবে না এবং ইসরায়েল কখনোই ১৯৯৩ সালের অসলো শান্তি চুক্তির মতো ভুল করবে না। এ সময় তিনি হামাসকে নির্মূল করার শপথের পুনরাবৃত্তি করেন। তিনি বলেন, ‘গাজায় হামাসকে নির্মূল না করা পর্যন্ত ইসরায়েল অভিযান বন্ধ করবে না। কোনো কিছুই ইসরায়েলকে থামাতে পারবে না।’
অবশ্য প্রথম দিকে ইসরায়েল নীতিগতভাবে অসলো শান্তিচুক্তির দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের ধারণাটিকে গ্রহণ করেছিল, কিন্তু তা কখনোই বাস্তবায়িত হয়নি। অসলো চুক্তি প্রক্রিয়াটি দীর্ঘকাল আগেই ভেঙে গেছে। এর বিগত ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে সংঘাত ক্রমেই বেড়েছে। ইসরায়েলি দখলদারেরা পশ্চিম তীরে বিপুল পরিমাণ ভূমি দখল করে নিয়েছে।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১২ আগস্ট ২০২৫আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১২ আগস্ট ২০২৫পাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
১২ আগস্ট ২০২৫