অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলের পক্ষে ইরানের ভূগর্ভস্থ পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা সম্ভব নয়। এটি করতে পারে একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মেরিট টিভিতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত ইয়েচিয়েল লিটার বলেছেন, ইরানের ভূগর্ভস্থ ফোর্দো পারমাণবিক স্থাপনায় আঘাত হানার জন্য প্রয়োজনীয় বোমা কেবল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছেই আছে।
ফোর্দো স্থাপনাটি উত্তর ইরানের কোমের কাছে পাহাড়ের গভীরে অবস্থিত। এখানে উন্নত সেন্ট্রিফিউজ রয়েছে, যা উচ্চ বিশুদ্ধতার ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করতে ব্যবহৃত হয়। এর সঠিক গভীরতা প্রকাশ করা হয়নি। তবে অনেকে অনুমান করেন, এটি ভূপৃষ্ঠ থেকে ৮০-৯০ মিটার গভীরে।
লিটার বলেন, ‘আকাশ থেকে বোমা মেরে ফোর্দোকে ধ্বংস করতে হলে বিশ্বের একমাত্র দেশ, যার কাছে সেই বোমা আছে, তা হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত, তারা এই পথ অনুসরণ করবে কি না।’
তবে তিনি আরও বলেন, এটিই একমাত্র বিকল্প নয়: ‘ফোর্দো মোকাবিলা করার আরও উপায় আছে।’
তিনি চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে—শুক্রবার হামলার করার আগেই—একটি সামরিক অভিযানেরও ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, ইরানকে কঠিনভাবে আঘাত করা হতে পারে।
তিনি বলেন, ‘যখন ধুলো থিতিয়ে আসবে, বৃহস্পতিবার রাত এবং শুক্রবার আপনি কিছু চমক দেখতে পাবেন, যা বিপার অভিযানকে প্রায় সাধারণ মনে হবে।’ তিনি সেপ্টেম্বরে লেবাননে ইসরায়েলের চালানো হামলার কথা স্মরণ করিয়ে দেন। ইরান-সমর্থিত গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সদস্যদের ব্যবহৃত পেজার এবং ওয়াকিটকি বিস্ফোরণের দিকে ইঙ্গিত করেন তিনি।
ডিভাইসগুলোতে বিস্ফোরক লুকানো ছিল। একের পর এক ডিভাইস বিস্ফোরণে শিশুসহ অন্তত ৩৭ জন নিহত এবং প্রায় ৩ হাজার জন আহত হন। হতাহতদের মধ্যে বেশির ভাগ ছিলেন বেসামরিক পথচারী।
এদিকে নিউইয়র্ক টাইমসের একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, ইরানের ফোর্দো ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রে বোমা হামলার বিষয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট দ্বিধায় রয়েছেন।
এই স্থাপনা ধ্বংস করতে পারে একমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা—ম্যাসিভ অর্ডন্যান্স পেনিট্রেটর। সেটি বহন করতে হবে আমেরিকান বি-২ বোমারু বিমান দিয়ে।
আরও খবর পড়ুন:
ইসরায়েলের পক্ষে ইরানের ভূগর্ভস্থ পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা সম্ভব নয়। এটি করতে পারে একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মেরিট টিভিতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত ইয়েচিয়েল লিটার বলেছেন, ইরানের ভূগর্ভস্থ ফোর্দো পারমাণবিক স্থাপনায় আঘাত হানার জন্য প্রয়োজনীয় বোমা কেবল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছেই আছে।
ফোর্দো স্থাপনাটি উত্তর ইরানের কোমের কাছে পাহাড়ের গভীরে অবস্থিত। এখানে উন্নত সেন্ট্রিফিউজ রয়েছে, যা উচ্চ বিশুদ্ধতার ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করতে ব্যবহৃত হয়। এর সঠিক গভীরতা প্রকাশ করা হয়নি। তবে অনেকে অনুমান করেন, এটি ভূপৃষ্ঠ থেকে ৮০-৯০ মিটার গভীরে।
লিটার বলেন, ‘আকাশ থেকে বোমা মেরে ফোর্দোকে ধ্বংস করতে হলে বিশ্বের একমাত্র দেশ, যার কাছে সেই বোমা আছে, তা হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত, তারা এই পথ অনুসরণ করবে কি না।’
তবে তিনি আরও বলেন, এটিই একমাত্র বিকল্প নয়: ‘ফোর্দো মোকাবিলা করার আরও উপায় আছে।’
তিনি চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে—শুক্রবার হামলার করার আগেই—একটি সামরিক অভিযানেরও ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, ইরানকে কঠিনভাবে আঘাত করা হতে পারে।
তিনি বলেন, ‘যখন ধুলো থিতিয়ে আসবে, বৃহস্পতিবার রাত এবং শুক্রবার আপনি কিছু চমক দেখতে পাবেন, যা বিপার অভিযানকে প্রায় সাধারণ মনে হবে।’ তিনি সেপ্টেম্বরে লেবাননে ইসরায়েলের চালানো হামলার কথা স্মরণ করিয়ে দেন। ইরান-সমর্থিত গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সদস্যদের ব্যবহৃত পেজার এবং ওয়াকিটকি বিস্ফোরণের দিকে ইঙ্গিত করেন তিনি।
ডিভাইসগুলোতে বিস্ফোরক লুকানো ছিল। একের পর এক ডিভাইস বিস্ফোরণে শিশুসহ অন্তত ৩৭ জন নিহত এবং প্রায় ৩ হাজার জন আহত হন। হতাহতদের মধ্যে বেশির ভাগ ছিলেন বেসামরিক পথচারী।
এদিকে নিউইয়র্ক টাইমসের একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, ইরানের ফোর্দো ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রে বোমা হামলার বিষয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট দ্বিধায় রয়েছেন।
এই স্থাপনা ধ্বংস করতে পারে একমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা—ম্যাসিভ অর্ডন্যান্স পেনিট্রেটর। সেটি বহন করতে হবে আমেরিকান বি-২ বোমারু বিমান দিয়ে।
আরও খবর পড়ুন:
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১২ আগস্ট ২০২৫আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১২ আগস্ট ২০২৫পাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
১২ আগস্ট ২০২৫