শেয়ারবাজারে দর জালিয়াতির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় আদানি গ্রুপের পক্ষে স্বস্তির রায় দিয়েছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। দেশটির সর্বোচ্চ আদালত জানিয়েছে, এই মামলার তদন্তভার বিশেষ তদন্ত দলের কাছে দেওয়া হবে না। একই সঙ্গে, আদালত ভারতের শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইবিআইকে নির্দেশ দিয়েছে, আদানি গ্রুপের শেয়ারদর জালিয়াতির প্রতিবেদন প্রকাশ করে হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ কোনো আইন ভঙ্গ করেছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী তিন মাসের মধ্যে এই দুটি বিষয়ের তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছে আদালত। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বের একটি বেঞ্চ এই রায় দিয়েছে। বেঞ্চে বিচারপতি চন্দ্রচূড় ছাড়াও ছিলেন বিচারপতি জেবি পার্দিওয়ালা ও মনোজ মিশ্রা।
সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অব ইন্ডিয়ার (এসইবিআই) যেসব নীতিমালা রয়েছে তার ওপর আদালত নিজস্ব প্রজ্ঞা আরোপ করতে চায় না। আদালত বলেছে, মামলার ঘটনাপ্রবাহ এটির তদন্ত এসইবিআইয়ের হাত থেকে অন্য কোনো পক্ষের কাছে হস্তান্তরের বিষয়টির অনুমোদন দেয় না।
এসইবিআই এরই মধ্যে আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে আনা ২৪ অভিযোগের মধ্যে ২২ টির তদন্ত শেষ করেছে উল্লেখ করে আদালত বলেছেন, ‘এসইবিআই-এর তরফ থেকে সলিসিটর জেনারেলকে যে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে তার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এসইবিআইকে নির্দেশ দিচ্ছি যে, বাকি দুটি তদন্তও দ্রুত শেষ করা হোক। অন্তত তিন মাসের মধ্যে।’
এর আগে, গত বছরের আগস্টে ভারতের শীর্ষ ধনী বলে পরিচিত গৌতম আদানির পরিবার গোপনে আদানি গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শেয়ার নিজেদের নামে কিনে নিচ্ছে। এ লক্ষ্যে পরিবারটি ভারতের শেয়ারবাজারে কয়েক শ কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছে। এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছিল নিউইয়র্কভিত্তিক আর্থিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিন্ডেনবার্গ।
হিন্ডেনবার্গ অভিযোগ করে, আদানি গ্রুপ ‘নির্লজ্জভাবে স্টক ম্যানিপুলেশন করে এবং আর্থিক বিবরণী জালিয়াতি করেছে। এর উদ্দেশ্য ছিল ছদ্মবেশী বিদেশি প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করে নিজ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার কিনে নেওয়া। আদানি পরিবারের এমন কর্মকাণ্ডের ফলে আদানি গ্রুপের শেয়ারের মূল্য আকাশচুম্বী হয়ে যায়। ২০২২ সালে একপর্যায়ে আদানি গ্রুপের মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ২৮ হাজার ৮০০ কোটি ডলার। পরে অবশ্য হিন্ডেনবার্গের প্রতিবেদন প্রকাশের পর আদানি গ্রুপ ১০ হাজার কোটি ডলার সম্পদ হারায়।
তবে আদানি গ্রুপ সব সময়ই হিন্ডেনবার্গের অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তারা বলেছে, ‘শর্ট-সেলারের স্টক ম্যানিপুলেশনের অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই এবং এসব অভিযোগ ভারতীয় আইনের অজ্ঞতা থেকে উদ্ভূত।’ প্রতিষ্ঠানটি এও বলেছে যে, এটি ভারতের ওপর পরিকল্পিত আক্রমণ। এমনকি এটি ভারতের প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাধীনতা সততা ও মানের ওপর হামলা।
শেয়ারবাজারে দর জালিয়াতির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় আদানি গ্রুপের পক্ষে স্বস্তির রায় দিয়েছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। দেশটির সর্বোচ্চ আদালত জানিয়েছে, এই মামলার তদন্তভার বিশেষ তদন্ত দলের কাছে দেওয়া হবে না। একই সঙ্গে, আদালত ভারতের শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইবিআইকে নির্দেশ দিয়েছে, আদানি গ্রুপের শেয়ারদর জালিয়াতির প্রতিবেদন প্রকাশ করে হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ কোনো আইন ভঙ্গ করেছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী তিন মাসের মধ্যে এই দুটি বিষয়ের তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছে আদালত। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বের একটি বেঞ্চ এই রায় দিয়েছে। বেঞ্চে বিচারপতি চন্দ্রচূড় ছাড়াও ছিলেন বিচারপতি জেবি পার্দিওয়ালা ও মনোজ মিশ্রা।
সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অব ইন্ডিয়ার (এসইবিআই) যেসব নীতিমালা রয়েছে তার ওপর আদালত নিজস্ব প্রজ্ঞা আরোপ করতে চায় না। আদালত বলেছে, মামলার ঘটনাপ্রবাহ এটির তদন্ত এসইবিআইয়ের হাত থেকে অন্য কোনো পক্ষের কাছে হস্তান্তরের বিষয়টির অনুমোদন দেয় না।
এসইবিআই এরই মধ্যে আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে আনা ২৪ অভিযোগের মধ্যে ২২ টির তদন্ত শেষ করেছে উল্লেখ করে আদালত বলেছেন, ‘এসইবিআই-এর তরফ থেকে সলিসিটর জেনারেলকে যে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে তার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এসইবিআইকে নির্দেশ দিচ্ছি যে, বাকি দুটি তদন্তও দ্রুত শেষ করা হোক। অন্তত তিন মাসের মধ্যে।’
এর আগে, গত বছরের আগস্টে ভারতের শীর্ষ ধনী বলে পরিচিত গৌতম আদানির পরিবার গোপনে আদানি গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শেয়ার নিজেদের নামে কিনে নিচ্ছে। এ লক্ষ্যে পরিবারটি ভারতের শেয়ারবাজারে কয়েক শ কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছে। এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছিল নিউইয়র্কভিত্তিক আর্থিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিন্ডেনবার্গ।
হিন্ডেনবার্গ অভিযোগ করে, আদানি গ্রুপ ‘নির্লজ্জভাবে স্টক ম্যানিপুলেশন করে এবং আর্থিক বিবরণী জালিয়াতি করেছে। এর উদ্দেশ্য ছিল ছদ্মবেশী বিদেশি প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করে নিজ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার কিনে নেওয়া। আদানি পরিবারের এমন কর্মকাণ্ডের ফলে আদানি গ্রুপের শেয়ারের মূল্য আকাশচুম্বী হয়ে যায়। ২০২২ সালে একপর্যায়ে আদানি গ্রুপের মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ২৮ হাজার ৮০০ কোটি ডলার। পরে অবশ্য হিন্ডেনবার্গের প্রতিবেদন প্রকাশের পর আদানি গ্রুপ ১০ হাজার কোটি ডলার সম্পদ হারায়।
তবে আদানি গ্রুপ সব সময়ই হিন্ডেনবার্গের অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তারা বলেছে, ‘শর্ট-সেলারের স্টক ম্যানিপুলেশনের অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই এবং এসব অভিযোগ ভারতীয় আইনের অজ্ঞতা থেকে উদ্ভূত।’ প্রতিষ্ঠানটি এও বলেছে যে, এটি ভারতের ওপর পরিকল্পিত আক্রমণ। এমনকি এটি ভারতের প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাধীনতা সততা ও মানের ওপর হামলা।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
২২ দিন আগেজাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
২২ দিন আগেআরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
২২ দিন আগেপাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
২২ দিন আগে