ভারতের নির্বাচনী বন্ডের সব তথ্য ২১ মার্চের মধ্যে প্রকাশের জন্য স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়াকে (এসবিআই) নির্দেশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট। আজ সোমবার ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ নির্বাচনী বন্ডের বিষয়ের শুনানিতে এ নির্দেশ দেন। ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
প্রধান বিচারপতি এসবিআইকে নির্দেশে বলেন, এসবিআইয়ের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালককে ২১ মার্চ বিকেল ৫টার মধ্যে একটি হলফনামা দাখিল করে জানাতে হবে যে ভারতের নির্বাচন কমিশনের কাছে সব তথ্যই প্রকাশ করা হয়েছে।
নির্বাচনী বন্ডের বিষয়ে আগের আদেশের কথা উল্লেখ করে বেঞ্চ বলেছেন, এসবিআইকে ২০১৯ সালের ১২ এপ্রিল অন্তর্বর্তীকালীন আদেশের পর থেকে এ পর্যন্ত কেনা নির্বাচনী বন্ডের সব বিবরণ ইসিআইয়ের কাছে জমা দিতে হবে। প্রতিটি নির্বাচনী বন্ড কেনার তারিখ, বন্ডের ক্রেতার নাম এবং নির্বাচনী বন্ডের মূল্যও সেখানে থাকতে হবে।
গত সোমবার ভারতের সুপ্রিম কোর্ট দেশটির সরকারি ব্যাংক স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়াকে নির্বাচনী বন্ড প্রকল্পের বিশদ তথ্য প্রকাশ করার জন্য এক দিন সময় দিয়েছিলেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ব্যক্তি এবং সংস্থা রাজনৈতিক দলগুলোতে বেনামে অনুদান দিতে পারত।
এসবিআই তখন আরও বেশি সময় চাইলে গত মঙ্গলবারের মধ্যে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে প্রকল্পটির বিভিন্ন তথ্য প্রকাশের নির্দেশ দেন সুপ্রিম কোর্ট। সে সঙ্গে, গত শুক্রবারের মধ্যে ব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকল্পটির বিস্তারিত প্রকাশের নির্দেশও দেওয়া হয়। আদালত গত মাসে বেনামি নির্বাচনী তহবিল বাতিল করে প্রকল্পটিকে ‘অসাংবিধানিক’ বলে আখ্যা দিয়েছিলেন।
ভারতে সাধারণ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার কয়েক দিন আগে আসা রায়টিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) জন্য একটি ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে। কারণ, অনুমিতভাবে এই প্রকল্পের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি সুবিধা পেয়েছে বিজেপি।
নরেন্দ্র মোদির সরকার ২০১৮ সালে নির্বাচনী বন্ড প্রকল্পটি চালু করেছিল। তারা বলেছিল, এই প্রকল্প রাজনৈতিক তহবিল গঠনের প্রক্রিয়াকে আরও স্বচ্ছ করে তুলবে। কিন্তু সমালোচকেরা বলছেন, আর মাধ্যমে প্রক্রিয়াটি স্বচ্ছ না হয়ে আরও অস্বচ্ছ হয়েছে।
এই প্রকল্পের আওতায় দাতারা এসবিআইর শাখাগুলোতে এক হাজার থেকে এক কোটি রুপির নির্দিষ্ট মূল্যের বন্ডগুলো কিনে তা নগদ অর্থ করার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে দিতে পারে।
গত ফেব্রুয়ারিতে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এসবিআইকে নির্দেশ দিয়েছিলেন, এ ধরনের আর কোনো বন্ড যেন ইস্যু করা না হয় এবং যারা বন্ডগুলো কিনেছিলেন, তাঁদের বিশদ তথ্যও সরবরাহ করতে হবে। সে সঙ্গে, ৬ মার্চের মধ্যে প্রতিটি রাজনৈতিক দলের দ্বারা খালাস করা বন্ডগুলোর তথ্যও দিতে হবে নির্বাচন কমিশনকে।
নির্বাচনী বন্ড প্রকল্পের সমালোচকেরা এটিকে ‘গণতন্ত্রের বিকৃতি’ বলে অভিহিত করে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। তবে সরকার এরপরও প্রকল্পটির পক্ষে সাফাই গেয়ে বলেছিল, রাজনৈতিক দলগুলোতে নগদ অনুদান বাদ দেওয়ার লক্ষ্যেই চালু করা হয়েছিল প্রকল্পটি। কারণ, ভারতের বেশির ভাগ নির্বাচনে ব্যক্তিগত অনুদানের মাধ্যমে অর্থায়ন করা হয়।
ভারতের নির্বাচনী বন্ডের সব তথ্য ২১ মার্চের মধ্যে প্রকাশের জন্য স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়াকে (এসবিআই) নির্দেশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট। আজ সোমবার ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের সভাপতিত্বে সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ নির্বাচনী বন্ডের বিষয়ের শুনানিতে এ নির্দেশ দেন। ভারতীয় গণমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
প্রধান বিচারপতি এসবিআইকে নির্দেশে বলেন, এসবিআইয়ের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালককে ২১ মার্চ বিকেল ৫টার মধ্যে একটি হলফনামা দাখিল করে জানাতে হবে যে ভারতের নির্বাচন কমিশনের কাছে সব তথ্যই প্রকাশ করা হয়েছে।
নির্বাচনী বন্ডের বিষয়ে আগের আদেশের কথা উল্লেখ করে বেঞ্চ বলেছেন, এসবিআইকে ২০১৯ সালের ১২ এপ্রিল অন্তর্বর্তীকালীন আদেশের পর থেকে এ পর্যন্ত কেনা নির্বাচনী বন্ডের সব বিবরণ ইসিআইয়ের কাছে জমা দিতে হবে। প্রতিটি নির্বাচনী বন্ড কেনার তারিখ, বন্ডের ক্রেতার নাম এবং নির্বাচনী বন্ডের মূল্যও সেখানে থাকতে হবে।
গত সোমবার ভারতের সুপ্রিম কোর্ট দেশটির সরকারি ব্যাংক স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়াকে নির্বাচনী বন্ড প্রকল্পের বিশদ তথ্য প্রকাশ করার জন্য এক দিন সময় দিয়েছিলেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ব্যক্তি এবং সংস্থা রাজনৈতিক দলগুলোতে বেনামে অনুদান দিতে পারত।
এসবিআই তখন আরও বেশি সময় চাইলে গত মঙ্গলবারের মধ্যে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে প্রকল্পটির বিভিন্ন তথ্য প্রকাশের নির্দেশ দেন সুপ্রিম কোর্ট। সে সঙ্গে, গত শুক্রবারের মধ্যে ব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকল্পটির বিস্তারিত প্রকাশের নির্দেশও দেওয়া হয়। আদালত গত মাসে বেনামি নির্বাচনী তহবিল বাতিল করে প্রকল্পটিকে ‘অসাংবিধানিক’ বলে আখ্যা দিয়েছিলেন।
ভারতে সাধারণ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার কয়েক দিন আগে আসা রায়টিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) জন্য একটি ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে। কারণ, অনুমিতভাবে এই প্রকল্পের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি সুবিধা পেয়েছে বিজেপি।
নরেন্দ্র মোদির সরকার ২০১৮ সালে নির্বাচনী বন্ড প্রকল্পটি চালু করেছিল। তারা বলেছিল, এই প্রকল্প রাজনৈতিক তহবিল গঠনের প্রক্রিয়াকে আরও স্বচ্ছ করে তুলবে। কিন্তু সমালোচকেরা বলছেন, আর মাধ্যমে প্রক্রিয়াটি স্বচ্ছ না হয়ে আরও অস্বচ্ছ হয়েছে।
এই প্রকল্পের আওতায় দাতারা এসবিআইর শাখাগুলোতে এক হাজার থেকে এক কোটি রুপির নির্দিষ্ট মূল্যের বন্ডগুলো কিনে তা নগদ অর্থ করার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে দিতে পারে।
গত ফেব্রুয়ারিতে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এসবিআইকে নির্দেশ দিয়েছিলেন, এ ধরনের আর কোনো বন্ড যেন ইস্যু করা না হয় এবং যারা বন্ডগুলো কিনেছিলেন, তাঁদের বিশদ তথ্যও সরবরাহ করতে হবে। সে সঙ্গে, ৬ মার্চের মধ্যে প্রতিটি রাজনৈতিক দলের দ্বারা খালাস করা বন্ডগুলোর তথ্যও দিতে হবে নির্বাচন কমিশনকে।
নির্বাচনী বন্ড প্রকল্পের সমালোচকেরা এটিকে ‘গণতন্ত্রের বিকৃতি’ বলে অভিহিত করে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। তবে সরকার এরপরও প্রকল্পটির পক্ষে সাফাই গেয়ে বলেছিল, রাজনৈতিক দলগুলোতে নগদ অনুদান বাদ দেওয়ার লক্ষ্যেই চালু করা হয়েছিল প্রকল্পটি। কারণ, ভারতের বেশির ভাগ নির্বাচনে ব্যক্তিগত অনুদানের মাধ্যমে অর্থায়ন করা হয়।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১২ আগস্ট ২০২৫আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১২ আগস্ট ২০২৫পাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
১২ আগস্ট ২০২৫