পশ্চিমা বিশ্ব রাশিয়ার ওপর বিভিন্ন ধরনের ও বিভিন্ন মাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিলেও তা উপেক্ষা করেই দেশটিতে বিপুল পরিমাণ প্রযুক্তি পণ্য ঢুকছে। এসব প্রযুক্তি পণ্য ইউক্রেনে হামলার জন্য তৈরি বিভিন্ন অস্ত্রে ব্যবহার করা হচ্ছে ব্যাপকভাবে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মূলত তৃতীয় পক্ষের হাত ঘুরে এসব পণ্য রাশিয়ায় ঢুকছে। এ ক্ষেত্রে চীন, হংকং, তুরস্ক এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত উল্লেখযোগ্য। ইউক্রেনীয় থিংক ট্যাংক কেএসই ইনস্টিটিউট ও ইয়ারমাক-ম্যাকফাউল ইন্টারন্যাশনাল ওয়ার্কিং গ্রুপের সাম্প্রতিক গবেষণা থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে।
সিএনবিসির তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে রাশিয়া অন্তত ২২ বিলিয়ন ডলারের পশ্চিমা প্রযুক্তি পণ্য কিনেছে। যার মধ্যে অন্তত ৯ বিলিয়ন ডলারে প্রযুক্তি পণ্য সরাসরি রাশিয়ার তৈরি বিভিন্ন অত্যধিক গুরুত্বপূর্ণ সমরাস্ত্র তৈরিতে ব্যবহারের জন্য আমদানি করেছে দেশটি।
এসব প্রযুক্তি পণ্যের মধ্যে রয়েছে—বিভিন্ন ধরনের মাইক্রোচিপস, যোগাযোগ যন্ত্রাংশ, কম্পিউটার যন্ত্রাংশ, বিভিন্ন যোগাযোগ হার্ডওয়্যার এবং দিক নির্দেশক ও সেনসর। সাধারণত এসব যন্ত্রাংশ বিভিন্ন ধরনের ড্রোন, রেডিও, ক্ষেপণাস্ত্র ও সাঁজোয়া যানে ব্যবহার করা হয়। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার পর রাশিয়া এসব পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে বেশ বাধার মুখে পড়লেও ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হওয়া যুদ্ধের ৬ মাস পরেই সেই বাধা দূর হতে থাকে।
পশ্চিমা বিশ্ব থেকে যেসব প্রযুক্তি পণ্য রাশিয়ায় ঢুকছে সেগুলোর নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের বেশির ভাগই যুক্তরাষ্ট্রের। রাশিয়ার যুদ্ধাস্ত্র তৈরি প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি পণ্যের ২৯ শতাংশই আসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান আসে ১৯ শতাংশ।
এদিকে, যুদ্ধ শুরুর পর থেকে রাশিয়ার উন্নত প্রযুক্তির বিভিন্ন যন্ত্র ও যন্ত্রাংশ আমদানির পরিমাণ বেড়ে গিয়েছে। কেএসই এর হিসাব অনুসারে, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত রাশিয়া ১৮৯ মিলিয়ন ডলারের ‘কম্পিউটার নিউমেরিক্যাল কন্ট্রোল’ সংক্রান্ত যন্ত্রাংশ আমদানি করেছে। যা যুদ্ধ শুরুর আগের সময়ের তুলনায় অন্তত ৮৮ শতাংশ বেশি। এবং এই পণ্যটির অধিকাংশই আসছে পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো থেকে।
পশ্চিমা বিশ্ব রাশিয়ার ওপর বিভিন্ন ধরনের ও বিভিন্ন মাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিলেও তা উপেক্ষা করেই দেশটিতে বিপুল পরিমাণ প্রযুক্তি পণ্য ঢুকছে। এসব প্রযুক্তি পণ্য ইউক্রেনে হামলার জন্য তৈরি বিভিন্ন অস্ত্রে ব্যবহার করা হচ্ছে ব্যাপকভাবে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মূলত তৃতীয় পক্ষের হাত ঘুরে এসব পণ্য রাশিয়ায় ঢুকছে। এ ক্ষেত্রে চীন, হংকং, তুরস্ক এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত উল্লেখযোগ্য। ইউক্রেনীয় থিংক ট্যাংক কেএসই ইনস্টিটিউট ও ইয়ারমাক-ম্যাকফাউল ইন্টারন্যাশনাল ওয়ার্কিং গ্রুপের সাম্প্রতিক গবেষণা থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে।
সিএনবিসির তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে রাশিয়া অন্তত ২২ বিলিয়ন ডলারের পশ্চিমা প্রযুক্তি পণ্য কিনেছে। যার মধ্যে অন্তত ৯ বিলিয়ন ডলারে প্রযুক্তি পণ্য সরাসরি রাশিয়ার তৈরি বিভিন্ন অত্যধিক গুরুত্বপূর্ণ সমরাস্ত্র তৈরিতে ব্যবহারের জন্য আমদানি করেছে দেশটি।
এসব প্রযুক্তি পণ্যের মধ্যে রয়েছে—বিভিন্ন ধরনের মাইক্রোচিপস, যোগাযোগ যন্ত্রাংশ, কম্পিউটার যন্ত্রাংশ, বিভিন্ন যোগাযোগ হার্ডওয়্যার এবং দিক নির্দেশক ও সেনসর। সাধারণত এসব যন্ত্রাংশ বিভিন্ন ধরনের ড্রোন, রেডিও, ক্ষেপণাস্ত্র ও সাঁজোয়া যানে ব্যবহার করা হয়। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার পর রাশিয়া এসব পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে বেশ বাধার মুখে পড়লেও ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হওয়া যুদ্ধের ৬ মাস পরেই সেই বাধা দূর হতে থাকে।
পশ্চিমা বিশ্ব থেকে যেসব প্রযুক্তি পণ্য রাশিয়ায় ঢুকছে সেগুলোর নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের বেশির ভাগই যুক্তরাষ্ট্রের। রাশিয়ার যুদ্ধাস্ত্র তৈরি প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি পণ্যের ২৯ শতাংশই আসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান আসে ১৯ শতাংশ।
এদিকে, যুদ্ধ শুরুর পর থেকে রাশিয়ার উন্নত প্রযুক্তির বিভিন্ন যন্ত্র ও যন্ত্রাংশ আমদানির পরিমাণ বেড়ে গিয়েছে। কেএসই এর হিসাব অনুসারে, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত রাশিয়া ১৮৯ মিলিয়ন ডলারের ‘কম্পিউটার নিউমেরিক্যাল কন্ট্রোল’ সংক্রান্ত যন্ত্রাংশ আমদানি করেছে। যা যুদ্ধ শুরুর আগের সময়ের তুলনায় অন্তত ৮৮ শতাংশ বেশি। এবং এই পণ্যটির অধিকাংশই আসছে পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো থেকে।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
২১ দিন আগেজাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
২১ দিন আগেআরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
২১ দিন আগেপাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
২১ দিন আগে