ঢাকা: চীনা কোম্পানি সিনোফার্মের তৈরি কোভিড ভ্যাকসিনের জরুরি অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। কোনও অপশ্চিমা দেশের তৈরি করা প্রথম কোনো কোভিড টিকা ডব্লিউএইচও–এর অনুমোদন পেল।
এরই মধ্যে দেশে এবং ৪৫টি দেশে কয়েক মিলিয়ন লোককে এ চীনা টিকা প্রয়োগ করা হয়েছে।
এখন পর্যন্ত ডব্লিউএইচও–এর অনুমোদন পাওয়া টিকাগুলোর মধ্যে রয়েছে– ফাইজার, অ্যাস্ট্রাজেনেকা, জনসন অ্যান্ড জনসন এবং মডার্নার তৈরি টিকা।
তবে আফ্রিকা, লাতিন আমেরিকা এবং এশিয়ার বিভিন্ন দেশে বিশেষত দরিদ্র দেশগুলো এরই মধ্যে জরুরি ব্যবহারের জন্য চীনা টিকার অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।
সিনোফার্মের টিকার ব্যাপারে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খুব অল্প তথ্যই প্রকাশ করেছে চীন। এ টিকার কার্যকারিতা নিয়ে অনেক দিন ধরেই একটা অনিশ্চয়তা ছিল।
চীনের আরেকটি টিকা, সিনোভ্যাক ব্রাজিলে ট্রায়ালের সময় খুব ভালো ফল দেয়নি। সেখানে এটির কার্যকারিতা প্রায় ৫০ দশমিক ৪ শতাংশ পাওয়া গেছে। যেখানে ডব্লিউএইচও–এর অনুমোদনের জন্য ন্যূনতম কার্যকারিতা হার ৫০ শতাংশ। অবশ্য তুরস্ক এবং ইন্দোনেশিয়ার ট্রায়ালগুলোতে আবার এ টিকার উচ্চ কার্যকারিতার ইঙ্গিত মিলেছে।
ডব্লিউএইচও জানিয়েছে, জরুরি অনুমোদনের তালিকায় সিনোফার্মের ভ্যাকসিন যুক্ত করার ফলে স্বাস্থ্যকর্মী এবং ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীর সুরক্ষা সম্ভাবনা বাড়বে। ডব্লিউএইচও–এর পরামর্শ, এই টিকা ১৮ বছর বা এর বেশি বয়সীদের জন্য দুটি ডোজ নিতে হবে।
এদিকে সিনোভ্যাকের টিকার বিষয়েও কয়েক দিনের মধ্যে একটি সিদ্ধান্ত আশা করা হচ্ছে। রাশিয়ার স্পুটনিক ভি টিকার অনুমোদন এখনও পর্যালোচনার পর্যায়ে রয়েছে।
উল্লেখ্য, টিকা পেতে এরই মধ্যে রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ। চলতি মাসেই রাশিয়ার স্পুটনিক-ভি ৪০ লাখ, কোভ্যাক্স থেকে ফাইজারের এক লাখ ও চীনা সিনোফোর্মের পাঁচ লাখ ডোজ টিকা আসার কথা রয়েছে। এর মধ্যে আগামী ১২ মের মধ্যে সিনোফোর্মের টিকা পাওয়ার খবর দিয়েছে সরকার। বাকিগুলো কবে নাগাদ আসবে সেটি নিশ্চিত নয়। এছাড়া রাশিয়া আগামী এক বছরে সাড়ে তিন কোটি ডোজ টিকা দেওয়ার আগ্রহ দেখিয়েছে। দেশে টিকা উৎপাদনেরও তোড়জোড় চলছে।
ঢাকা: চীনা কোম্পানি সিনোফার্মের তৈরি কোভিড ভ্যাকসিনের জরুরি অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। কোনও অপশ্চিমা দেশের তৈরি করা প্রথম কোনো কোভিড টিকা ডব্লিউএইচও–এর অনুমোদন পেল।
এরই মধ্যে দেশে এবং ৪৫টি দেশে কয়েক মিলিয়ন লোককে এ চীনা টিকা প্রয়োগ করা হয়েছে।
এখন পর্যন্ত ডব্লিউএইচও–এর অনুমোদন পাওয়া টিকাগুলোর মধ্যে রয়েছে– ফাইজার, অ্যাস্ট্রাজেনেকা, জনসন অ্যান্ড জনসন এবং মডার্নার তৈরি টিকা।
তবে আফ্রিকা, লাতিন আমেরিকা এবং এশিয়ার বিভিন্ন দেশে বিশেষত দরিদ্র দেশগুলো এরই মধ্যে জরুরি ব্যবহারের জন্য চীনা টিকার অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।
সিনোফার্মের টিকার ব্যাপারে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খুব অল্প তথ্যই প্রকাশ করেছে চীন। এ টিকার কার্যকারিতা নিয়ে অনেক দিন ধরেই একটা অনিশ্চয়তা ছিল।
চীনের আরেকটি টিকা, সিনোভ্যাক ব্রাজিলে ট্রায়ালের সময় খুব ভালো ফল দেয়নি। সেখানে এটির কার্যকারিতা প্রায় ৫০ দশমিক ৪ শতাংশ পাওয়া গেছে। যেখানে ডব্লিউএইচও–এর অনুমোদনের জন্য ন্যূনতম কার্যকারিতা হার ৫০ শতাংশ। অবশ্য তুরস্ক এবং ইন্দোনেশিয়ার ট্রায়ালগুলোতে আবার এ টিকার উচ্চ কার্যকারিতার ইঙ্গিত মিলেছে।
ডব্লিউএইচও জানিয়েছে, জরুরি অনুমোদনের তালিকায় সিনোফার্মের ভ্যাকসিন যুক্ত করার ফলে স্বাস্থ্যকর্মী এবং ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীর সুরক্ষা সম্ভাবনা বাড়বে। ডব্লিউএইচও–এর পরামর্শ, এই টিকা ১৮ বছর বা এর বেশি বয়সীদের জন্য দুটি ডোজ নিতে হবে।
এদিকে সিনোভ্যাকের টিকার বিষয়েও কয়েক দিনের মধ্যে একটি সিদ্ধান্ত আশা করা হচ্ছে। রাশিয়ার স্পুটনিক ভি টিকার অনুমোদন এখনও পর্যালোচনার পর্যায়ে রয়েছে।
উল্লেখ্য, টিকা পেতে এরই মধ্যে রাশিয়া ও চীনের সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ। চলতি মাসেই রাশিয়ার স্পুটনিক-ভি ৪০ লাখ, কোভ্যাক্স থেকে ফাইজারের এক লাখ ও চীনা সিনোফোর্মের পাঁচ লাখ ডোজ টিকা আসার কথা রয়েছে। এর মধ্যে আগামী ১২ মের মধ্যে সিনোফোর্মের টিকা পাওয়ার খবর দিয়েছে সরকার। বাকিগুলো কবে নাগাদ আসবে সেটি নিশ্চিত নয়। এছাড়া রাশিয়া আগামী এক বছরে সাড়ে তিন কোটি ডোজ টিকা দেওয়ার আগ্রহ দেখিয়েছে। দেশে টিকা উৎপাদনেরও তোড়জোড় চলছে।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১২ আগস্ট ২০২৫আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১২ আগস্ট ২০২৫পাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
১২ আগস্ট ২০২৫