রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধকে ইউরোপের বুকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে বড় যুদ্ধ বলে মনে করেন অধিকাংশ বিশ্লেষক। যুদ্ধে ইউক্রেনের তুলনায় রাশিয়ার ক্ষতি ‘অতি তুচ্ছ’ বলা যায়। ইউক্রেনের অর্থনীতি, অবকাঠামো, সামরিক শক্তি, সামাজিক সংহতি ইত্যাদি এরই মধ্যে চুরমার হয়ে গেছে।
তা ছাড়া চলতি যুদ্ধের প্রভাব বিশ্বে ভালোমতো পড়তে শুরু করেছে। করোনায় নাকাল বিশ্বে এই যুদ্ধ দীর্ঘ হলে দেশে দেশে সংকট আরও বাড়বে। আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বিধ্বংসী এই যুদ্ধের জন্য যুক্তরাষ্ট্রই প্রধান দায়ী বলে মনে করে চীন।
গত বুধবার প্রকাশিত রাশিয়ার সরকারি বার্তা সংস্থা তাসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মস্কোয় নিয়োজিত চীনা রাষ্ট্রদূত জাং হানওয়ে বলেন, ‘আজ যে যুদ্ধ চলছে, তার মাঠ তিলে তিলে তৈরি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ১৯৯৭ সালের পর যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটো পূর্ব ইউরোপে পাঁচ দফায় সম্প্রসারিত হয়েছে। মস্কোর আপত্তি সত্ত্বেও এসব করা হয়েছে। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত রাশিয়ার আনুষ্ঠানিক বিলুপ্তির আগে যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েতের শীর্ষ কর্মকর্তাদের মধ্যে অলিখিত সিদ্ধান্ত হয়েছিল, পূর্ব ইউরোপের কোনো দেশকে ন্যাটোয় নেওয়া হবে না।’
এরপর বারাক ওবামা প্রশাসনের সহযোগিতায় ২০১৪ সালে এক ‘রঙিন বিপ্লবের’ মাধ্যমে ইউক্রেনের নির্বাচিত মস্কোপন্থী প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। কিয়েভের সঙ্গে বাড়তে থাকে ন্যাটোর সম্পর্ক। দেশটির সামরিক বাহিনীকে নিবিড়ভাবে প্রশিক্ষণ, গোয়েন্দা ও সামরিক সহায়তা দিতে থাকে ন্যাটো ও যুক্তরাষ্ট্র। এ অবস্থায় গত বছরের শেষে ইউক্রেন সীমান্তে বিপুল সেনা জমায়েত করতে বাধ্য হয় মস্কো। এ অবস্থায় আগ বাড়িয়ে পদক্ষেপ নেওয়া ছাড়া মস্কোর কোনো বিকল্প ছিল না বলে মন্তব্য করেন চীনা রাষ্ট্রদূত।
ইউক্রেনের মতো চীনকে ঘিরেও যুক্তরাষ্ট্র একই ধরনের কাজ করছে বলে মনে করেন জাং হাংওয়ে। তিনি বলেন, ‘বেইজিংয়ের উন্নয়ন ও উত্থানে আতঙ্কিত হয়ে চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। রাশিয়ার মতো চীনকে যুদ্ধ ও নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে কাবু করতে চায় ওয়াশিংটন। এ জন্য চীনের আশপাশে নানা ধরনের চীনবিরোধী শক্তিকে উসকানি দিচ্ছে তারা। ন্যাটোর একটি প্রশান্ত মহাসাগরীয় সংস্করণ তৈরি করতে চায় ওয়াশিংটন।’
এসব কিছুর মধ্য দিয়ে ওয়াশিংটন বিশ্বকে গত শতাব্দীর মতো ঠান্ডা যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে এবং আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন করছে বলেও অভিযোগ করেন মস্কোয় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধকে ইউরোপের বুকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে বড় যুদ্ধ বলে মনে করেন অধিকাংশ বিশ্লেষক। যুদ্ধে ইউক্রেনের তুলনায় রাশিয়ার ক্ষতি ‘অতি তুচ্ছ’ বলা যায়। ইউক্রেনের অর্থনীতি, অবকাঠামো, সামরিক শক্তি, সামাজিক সংহতি ইত্যাদি এরই মধ্যে চুরমার হয়ে গেছে।
তা ছাড়া চলতি যুদ্ধের প্রভাব বিশ্বে ভালোমতো পড়তে শুরু করেছে। করোনায় নাকাল বিশ্বে এই যুদ্ধ দীর্ঘ হলে দেশে দেশে সংকট আরও বাড়বে। আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বিধ্বংসী এই যুদ্ধের জন্য যুক্তরাষ্ট্রই প্রধান দায়ী বলে মনে করে চীন।
গত বুধবার প্রকাশিত রাশিয়ার সরকারি বার্তা সংস্থা তাসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মস্কোয় নিয়োজিত চীনা রাষ্ট্রদূত জাং হানওয়ে বলেন, ‘আজ যে যুদ্ধ চলছে, তার মাঠ তিলে তিলে তৈরি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ১৯৯৭ সালের পর যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটো পূর্ব ইউরোপে পাঁচ দফায় সম্প্রসারিত হয়েছে। মস্কোর আপত্তি সত্ত্বেও এসব করা হয়েছে। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত রাশিয়ার আনুষ্ঠানিক বিলুপ্তির আগে যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েতের শীর্ষ কর্মকর্তাদের মধ্যে অলিখিত সিদ্ধান্ত হয়েছিল, পূর্ব ইউরোপের কোনো দেশকে ন্যাটোয় নেওয়া হবে না।’
এরপর বারাক ওবামা প্রশাসনের সহযোগিতায় ২০১৪ সালে এক ‘রঙিন বিপ্লবের’ মাধ্যমে ইউক্রেনের নির্বাচিত মস্কোপন্থী প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। কিয়েভের সঙ্গে বাড়তে থাকে ন্যাটোর সম্পর্ক। দেশটির সামরিক বাহিনীকে নিবিড়ভাবে প্রশিক্ষণ, গোয়েন্দা ও সামরিক সহায়তা দিতে থাকে ন্যাটো ও যুক্তরাষ্ট্র। এ অবস্থায় গত বছরের শেষে ইউক্রেন সীমান্তে বিপুল সেনা জমায়েত করতে বাধ্য হয় মস্কো। এ অবস্থায় আগ বাড়িয়ে পদক্ষেপ নেওয়া ছাড়া মস্কোর কোনো বিকল্প ছিল না বলে মন্তব্য করেন চীনা রাষ্ট্রদূত।
ইউক্রেনের মতো চীনকে ঘিরেও যুক্তরাষ্ট্র একই ধরনের কাজ করছে বলে মনে করেন জাং হাংওয়ে। তিনি বলেন, ‘বেইজিংয়ের উন্নয়ন ও উত্থানে আতঙ্কিত হয়ে চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। রাশিয়ার মতো চীনকে যুদ্ধ ও নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে কাবু করতে চায় ওয়াশিংটন। এ জন্য চীনের আশপাশে নানা ধরনের চীনবিরোধী শক্তিকে উসকানি দিচ্ছে তারা। ন্যাটোর একটি প্রশান্ত মহাসাগরীয় সংস্করণ তৈরি করতে চায় ওয়াশিংটন।’
এসব কিছুর মধ্য দিয়ে ওয়াশিংটন বিশ্বকে গত শতাব্দীর মতো ঠান্ডা যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে এবং আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন করছে বলেও অভিযোগ করেন মস্কোয় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১২ আগস্ট ২০২৫আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১২ আগস্ট ২০২৫পাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
১২ আগস্ট ২০২৫