নির্বাচনী বন্ডের প্রচলনই করেছিল ক্ষমতাসীন বিজেপি। আর হাতে হাতে সেটির সুফলও পেয়েছে। ২০১৯–২০ অর্থবছরে মোট নির্বাচনী বন্ড বিক্রির ৭৬ শতাংশই করেছে বিজেপি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য–উপাত্ত বিশ্লেষণ করে তাঁরা দেখেছেন, ২০১৯–২০ অর্থবছরে সব দল মিলে ৩ হাজার ৩৫৫ কোটি রুপির নির্বাচনী বন্ড বিক্রি করেছে। সেখানে বিজেপি একাই আয় করেছে ২ হাজার ৫৫৫ কোটি রুপি। এর আগের বছর দলটি বন্ড থেকে জোগার করেছিল ১ হাজার ৪৫০ কোটি রুপি। সে হিসেবে দলটির বন্ড বিক্রি বেড়েছে ৭৫ শতাংশ।
একই সময় প্রধান বিরোধী দল জাতীয় কংগ্রেসের বন্ড বিক্রি থেকে তহবিল সংগ্রহ উল্টো ১৭ শতাংশ কমেছে। ২০১৮–১৯ সালে দলটি নির্বাচনী বন্ড থেকে সংগ্রহ করেছিল ৩৮৩ কোটি রুপি। আর ২০১৯–২০ সালে পায় ৩১৮ কোটি। যা এ বছর মোট নির্বাচনী বন্ডের মাত্র ৯ শতাংশ।
বাকি বিরোধী দলগুলোর মধ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেস বন্ড থেকে সংগ্রহ করেছে ১০০ দশমিক ৪৬ কোটি, শারদ পাওয়ারের ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি ২৯ দশমিক ২৫ কোটি, ডিএমকে ৪৫ কোটি, লালু প্রসাদ যাদবের রাষ্ট্রীয় জনতা দল আড়াই কোটি এবং অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি সংগ্রহ করেছে ১৮ কোটি রুপি।
২০১৯ সালের মার্চে সমাপ্ত অর্থবছরে বিজেপির আয় দলটির প্রধান পাঁচটি বিরোধী দল মিলে যা আয় করেছে তারও দ্বিগুণ। যখন নির্বাচনী বন্ড চালু করা হয় তখন থেকে ২০২০ সালের মার্চ পর্যন্ত এ থেকে যে পরিমান তহবিল সংগৃহীত হয়েছে এর ৬৮ শতাংশই পেয়েছে বিজেপি। অবশ্য এই বন্ড চালুর বহু আগে থেকেই ভারতের সব রাজনৈতিক দলের চেয়ে বিজেপির আয় অনেক বেশি।
নির্বাচনী বন্ড চালু করা হয় ২০১৭–১৮ অর্থবছরে। ওই সময় এই উদ্যোগ বিরোধীদের ব্যাপক বিরোধিতার মুখে পড়ে। এই বন্ডের ফলে ব্যক্তির পাশাপাশি দেশি ও বিদেশি অংশীদারিত্বের বৃহৎ কোম্পানিগুলো নাম গোপন রেখে রাজনৈতিক দলকে অনুদান দেওয়ার সুযোগ পায়। নাম/পরিচয় গোপন রেখে অনুদান দেওয়ার এই ব্যবস্থা চালু করার পর ভারতের সব রাজনৈতিক দলের আয় হু হু করে বাড়তে থাকে।
এই বন্ড চালুর আগে কংগ্রেস বলেছিল, বিজেপি সরকারের এ উদ্যোগের ফলে ‘দুর্নীতির প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ’ হবে। তবে সরকার দাবি করে, এতে বরং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে স্বচ্ছতা বাড়বে। প্রত্যেক রাজনৈতিক দল তাদের সংগৃহীত অর্থের হিসাব দিতে বাধ্য থাকবে।
নির্বাচনী বন্ডের প্রচলনই করেছিল ক্ষমতাসীন বিজেপি। আর হাতে হাতে সেটির সুফলও পেয়েছে। ২০১৯–২০ অর্থবছরে মোট নির্বাচনী বন্ড বিক্রির ৭৬ শতাংশই করেছে বিজেপি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য–উপাত্ত বিশ্লেষণ করে তাঁরা দেখেছেন, ২০১৯–২০ অর্থবছরে সব দল মিলে ৩ হাজার ৩৫৫ কোটি রুপির নির্বাচনী বন্ড বিক্রি করেছে। সেখানে বিজেপি একাই আয় করেছে ২ হাজার ৫৫৫ কোটি রুপি। এর আগের বছর দলটি বন্ড থেকে জোগার করেছিল ১ হাজার ৪৫০ কোটি রুপি। সে হিসেবে দলটির বন্ড বিক্রি বেড়েছে ৭৫ শতাংশ।
একই সময় প্রধান বিরোধী দল জাতীয় কংগ্রেসের বন্ড বিক্রি থেকে তহবিল সংগ্রহ উল্টো ১৭ শতাংশ কমেছে। ২০১৮–১৯ সালে দলটি নির্বাচনী বন্ড থেকে সংগ্রহ করেছিল ৩৮৩ কোটি রুপি। আর ২০১৯–২০ সালে পায় ৩১৮ কোটি। যা এ বছর মোট নির্বাচনী বন্ডের মাত্র ৯ শতাংশ।
বাকি বিরোধী দলগুলোর মধ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেস বন্ড থেকে সংগ্রহ করেছে ১০০ দশমিক ৪৬ কোটি, শারদ পাওয়ারের ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি ২৯ দশমিক ২৫ কোটি, ডিএমকে ৪৫ কোটি, লালু প্রসাদ যাদবের রাষ্ট্রীয় জনতা দল আড়াই কোটি এবং অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি সংগ্রহ করেছে ১৮ কোটি রুপি।
২০১৯ সালের মার্চে সমাপ্ত অর্থবছরে বিজেপির আয় দলটির প্রধান পাঁচটি বিরোধী দল মিলে যা আয় করেছে তারও দ্বিগুণ। যখন নির্বাচনী বন্ড চালু করা হয় তখন থেকে ২০২০ সালের মার্চ পর্যন্ত এ থেকে যে পরিমান তহবিল সংগৃহীত হয়েছে এর ৬৮ শতাংশই পেয়েছে বিজেপি। অবশ্য এই বন্ড চালুর বহু আগে থেকেই ভারতের সব রাজনৈতিক দলের চেয়ে বিজেপির আয় অনেক বেশি।
নির্বাচনী বন্ড চালু করা হয় ২০১৭–১৮ অর্থবছরে। ওই সময় এই উদ্যোগ বিরোধীদের ব্যাপক বিরোধিতার মুখে পড়ে। এই বন্ডের ফলে ব্যক্তির পাশাপাশি দেশি ও বিদেশি অংশীদারিত্বের বৃহৎ কোম্পানিগুলো নাম গোপন রেখে রাজনৈতিক দলকে অনুদান দেওয়ার সুযোগ পায়। নাম/পরিচয় গোপন রেখে অনুদান দেওয়ার এই ব্যবস্থা চালু করার পর ভারতের সব রাজনৈতিক দলের আয় হু হু করে বাড়তে থাকে।
এই বন্ড চালুর আগে কংগ্রেস বলেছিল, বিজেপি সরকারের এ উদ্যোগের ফলে ‘দুর্নীতির প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ’ হবে। তবে সরকার দাবি করে, এতে বরং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে স্বচ্ছতা বাড়বে। প্রত্যেক রাজনৈতিক দল তাদের সংগৃহীত অর্থের হিসাব দিতে বাধ্য থাকবে।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১২ আগস্ট ২০২৫আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১২ আগস্ট ২০২৫পাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
১২ আগস্ট ২০২৫