প্রতিনিধি, কলকাতা
দীর্ঘ লকডাউনে বিপাকে পড়েছেন পশ্চিমবঙ্গেরও বহু মানুষ। তাই দুস্থ মানুষের সেবায় নেমেছেন বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষ। সাংবাদিকেরাও দেড় বছর ধরে সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ে খবর সংগ্রহের পাশাপাশি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন আর্ত মানুষের সেবায়।
কলকাতা প্রেস ক্লাবের সভাপতি স্নেহাশিস সুর জানান, করোনা মহামারিতে গরিব ও খেটে খাওয়া মানুষদের দুর্দশায় শুধু খবর সংগ্রহেই নিজেদের আটকে রাখেননি সাংবাদিকেরা। তাঁরাও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন।
রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ব্যক্তিগত বা সমষ্টিগতভাবে মানবিক দায়িত্ব পালন করেন পশ্চিমবঙ্গের সাংবাদিকেরা। নিম্ন আয়ের মানুষের মধ্যে খাবার ও নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস বিলি করতে দেখা যায় সাংবাদিকদেরও।
সব গণমাধ্যম কর্মীর বিনা মূল্যে টিকা প্রয়োগের ব্যবস্থা করতে কলকাতা প্রেস ক্লাবের ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। রাজ্য সরকারও সাংবাদিকদের এই সংস্থাটিকে সার্বিক সহযোগিতা করেছে।
সাংবাদিকেরাই শুধু নন, কবি-সাহিত্যিকেরা নেমে পড়েছেন আর্ত মানুষের সেবায়। অভূতপূর্ব সেবার মানসিকতা দেখিয়ে তাঁরা রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে সাধ্যমতো সহায়তা করেন। মফস্বলের লিটল ম্যাগাজিনগুলোও নেয় অগ্রণী ভূমিকা।
নদিয়া জেলার কল্যাণী বাতিঘর-এর কবি অসিত মন্ডল জানান, লেখালেখির মাধ্যমে মানুষকে সজাগ করার কাজে খুবই আন্তরিক ছিলেন রাজ্যে লেখককুল। সেই সঙ্গে আর্ত মানুষের সরাসরি সেবাতেও দেখা গেছে তাঁদের।
বিশিষ্টজনদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও দেখা গেছে সাধ্যমতো মানুষকে সাহায্য করতে। কলকাতার মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অন্যের সেবায় এভাবে ঝাঁপিয়ে পড়তে শেষ কবে দেখা গিয়েছিল সেটাই কেউ মনে করতে পারছেন না।
বামপন্থী তরুণদের রেড ভলান্টিয়ার্স গোটা রাজ্যেই খুব ভালো কাজ করছে। অন্য সংগঠনগুলোও আঞ্চলিক স্তরে মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি মানবিক হাত বাড়িয়ে দিয়েছে।
নদীয়া জেলারই রানাঘাটে সমাজসেবী আনন্দ দে ও তাঁর স্ত্রী বর্ণালী দে লকডাউনের সময় মানুষকে নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিলি করেছেন। আবার শিয়ালদা ও হাওড়া স্টেশনে রেলকর্মীদের দেখা গেছে একই কাজ করতে।
আবার শিল্পনগরী দুর্গাপুরের আড্ডা ইয়ং অ্যাসোসিয়েশন করোনাকালের শুরুর সময় পরিযায়ী শ্রমিকদের মধ্যে খাবার বিলি শুরু করে। এখন করোনাকালে দুস্থ মানুষকে তাঁরা সাহায্য করছেন।
ভারতীয় বিমানবাহিনীর সাবেক কর্মী রঞ্জন চক্রবর্তী জানান, বিভিন্ন পেশার মানুষদের নিয়ে তৈরি এই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটি সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই কেউ যাতে অনাহারে না থাকেন তার চেষ্টা করছে।
পশ্চিমবঙ্গের প্রায় প্রতিটি ক্লাবই খেলাধুলা বা অন্যান্য কর্মসূচির খরচ কমিয়ে করোনাকালে মানুষের সেবায় নিজেদের নিয়োজিত করেছে। কোথাও চলছে সেফ হোম, কোথাও বা সম্মিলিত রান্না।
বাড়ির বউ কিংবা স্কুল পড়ুয়ারাও হাত লাগিয়েছে মানুষের সেবায়। বিপদের দিনে মানুষের পাশাপাশি রাস্তার জন্তুদেরও খাবার দেওয়ার উদাহরণও রয়েছে প্রচুর। করোনাকালে কলকাতাসহ গোটা পশ্চিমবঙ্গের মানুষ প্রমাণ করেছেন, সমাজ সেবায় তাঁরা আন্তরিক।
দীর্ঘ লকডাউনে বিপাকে পড়েছেন পশ্চিমবঙ্গেরও বহু মানুষ। তাই দুস্থ মানুষের সেবায় নেমেছেন বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষ। সাংবাদিকেরাও দেড় বছর ধরে সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ে খবর সংগ্রহের পাশাপাশি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন আর্ত মানুষের সেবায়।
কলকাতা প্রেস ক্লাবের সভাপতি স্নেহাশিস সুর জানান, করোনা মহামারিতে গরিব ও খেটে খাওয়া মানুষদের দুর্দশায় শুধু খবর সংগ্রহেই নিজেদের আটকে রাখেননি সাংবাদিকেরা। তাঁরাও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন।
রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ব্যক্তিগত বা সমষ্টিগতভাবে মানবিক দায়িত্ব পালন করেন পশ্চিমবঙ্গের সাংবাদিকেরা। নিম্ন আয়ের মানুষের মধ্যে খাবার ও নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস বিলি করতে দেখা যায় সাংবাদিকদেরও।
সব গণমাধ্যম কর্মীর বিনা মূল্যে টিকা প্রয়োগের ব্যবস্থা করতে কলকাতা প্রেস ক্লাবের ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। রাজ্য সরকারও সাংবাদিকদের এই সংস্থাটিকে সার্বিক সহযোগিতা করেছে।
সাংবাদিকেরাই শুধু নন, কবি-সাহিত্যিকেরা নেমে পড়েছেন আর্ত মানুষের সেবায়। অভূতপূর্ব সেবার মানসিকতা দেখিয়ে তাঁরা রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে সাধ্যমতো সহায়তা করেন। মফস্বলের লিটল ম্যাগাজিনগুলোও নেয় অগ্রণী ভূমিকা।
নদিয়া জেলার কল্যাণী বাতিঘর-এর কবি অসিত মন্ডল জানান, লেখালেখির মাধ্যমে মানুষকে সজাগ করার কাজে খুবই আন্তরিক ছিলেন রাজ্যে লেখককুল। সেই সঙ্গে আর্ত মানুষের সরাসরি সেবাতেও দেখা গেছে তাঁদের।
বিশিষ্টজনদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও দেখা গেছে সাধ্যমতো মানুষকে সাহায্য করতে। কলকাতার মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অন্যের সেবায় এভাবে ঝাঁপিয়ে পড়তে শেষ কবে দেখা গিয়েছিল সেটাই কেউ মনে করতে পারছেন না।
বামপন্থী তরুণদের রেড ভলান্টিয়ার্স গোটা রাজ্যেই খুব ভালো কাজ করছে। অন্য সংগঠনগুলোও আঞ্চলিক স্তরে মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি মানবিক হাত বাড়িয়ে দিয়েছে।
নদীয়া জেলারই রানাঘাটে সমাজসেবী আনন্দ দে ও তাঁর স্ত্রী বর্ণালী দে লকডাউনের সময় মানুষকে নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিলি করেছেন। আবার শিয়ালদা ও হাওড়া স্টেশনে রেলকর্মীদের দেখা গেছে একই কাজ করতে।
আবার শিল্পনগরী দুর্গাপুরের আড্ডা ইয়ং অ্যাসোসিয়েশন করোনাকালের শুরুর সময় পরিযায়ী শ্রমিকদের মধ্যে খাবার বিলি শুরু করে। এখন করোনাকালে দুস্থ মানুষকে তাঁরা সাহায্য করছেন।
ভারতীয় বিমানবাহিনীর সাবেক কর্মী রঞ্জন চক্রবর্তী জানান, বিভিন্ন পেশার মানুষদের নিয়ে তৈরি এই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটি সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই কেউ যাতে অনাহারে না থাকেন তার চেষ্টা করছে।
পশ্চিমবঙ্গের প্রায় প্রতিটি ক্লাবই খেলাধুলা বা অন্যান্য কর্মসূচির খরচ কমিয়ে করোনাকালে মানুষের সেবায় নিজেদের নিয়োজিত করেছে। কোথাও চলছে সেফ হোম, কোথাও বা সম্মিলিত রান্না।
বাড়ির বউ কিংবা স্কুল পড়ুয়ারাও হাত লাগিয়েছে মানুষের সেবায়। বিপদের দিনে মানুষের পাশাপাশি রাস্তার জন্তুদেরও খাবার দেওয়ার উদাহরণও রয়েছে প্রচুর। করোনাকালে কলকাতাসহ গোটা পশ্চিমবঙ্গের মানুষ প্রমাণ করেছেন, সমাজ সেবায় তাঁরা আন্তরিক।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১২ আগস্ট ২০২৫আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১২ আগস্ট ২০২৫পাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
১২ আগস্ট ২০২৫