মিয়ানমারে জান্তাবিরোধী ঐক্য জোরদার করতে একসঙ্গে বৈঠকে বসেছিল দেশটির ৭টি আদিবাসী সশস্ত্র সংগঠন। চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে দেশটির ওয়া রাজ্যের পাংঘশাংয়ে ইউনাইটেড ওয়া স্টেট আর্মির (ইউডব্লিউএসএ) প্রধান কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতী নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
বৈঠকে যোগ দেওয়া ওই সাতটি সশস্ত্র সংগঠন হলো—ইউনাইটেড ওয়া স্টেট আর্মির (ইউডব্লিউএসএ), আরাকান আর্মি (এএ), ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এনডিএএ), শান স্টেট প্রোগ্রেস পার্টি (এসএসপিপি), তাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি, মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মির (এমএনডিএএ) এবং কাচিন ইন্ডিপেনডেন্ট আর্মি (কেআইএ)। প্রথম ছয়টি সংগঠনের প্রধান সারির নেতারা বৈঠকে যোগ দেন। শুধু কাচিন ইন্ডিপেনডেন্ট আর্মি বৈঠকের ভোজসভায় তাদের প্রতিনিধি দল পাঠায়। সংগঠনটি মূল বৈঠকে অংশ নেয়নি।
আরাকান আর্মির ডেপুটি কমান্ডার ইন চিফ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নায়ো তুন অং জানিয়েছেন, এই সাত সংগঠনের রাজনৈতিক জোট ফেডারেল পলিটিক্যাল নেগোসিয়েশনাল অ্যান্ড কনস্যুলেটিভ কমিটি কোভিড–১৯ মহামারি শুরুর পর এই প্রথম বৈঠকে মিলিত হলো।
এক সংবাদ সম্মেলনে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নায়ো তুন অং বলেন, ‘ফেডারেল পলিটিক্যাল নেগোসিয়েশনাল অ্যান্ড কনস্যুলেটিভ কমিটির সদস্যরা প্রয়োজনের তাগিদেই বৈঠকে বসেছিলেন। এই বৈঠক মূলত আদিবাসী সশস্ত্র সংগঠনগুলোর ঐক্য আরও জোরদার করতেই আয়োজন করা হয়েছিল।’
নায়ো তুন অং আরও বলেন, ‘পাংঘশাংয়ে এএ–এর কার্যালয়ে আমিই দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং একই সঙ্গে আমি ফেডারেল পলিটিক্যাল নেগোসিয়েশনাল অ্যান্ড কনস্যুলেটিভ কমিটির সচিবও। আমরা পাংঘশাংয়ে ইউনাইটেড ওয়া স্টেট আর্মির সঙ্গে আমাদের সহযোগিতা আরও গভীর করতেই বৈঠকে বসেছিলাম। এ ছাড়া, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে যা ঘটছে সেই বিষয়ে মত বিনিময় এবং আর কোন কোন ক্ষেত্রে সহযোগিতা করা যায় সেই খাতগুলো চিহ্নিত করতেই এই বৈঠক।’
উল্লেখ্য, ইউনাইটেড ওয়া স্টেট আর্মি (ইউডব্লিউএসএ) মিয়ানমারের আদিবাসী সশস্ত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে অন্যতম শক্তিশালী সংগঠন। সংগঠনটি নিজেদের অঞ্চল বলে খ্যাত ওয়া রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের কাছেই রেখেছে। ধারণা করা হয়, এই সংগঠনটির অন্তত ৩০ হাজার সৈন্য এবং অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র রয়েছে। একই সঙ্গে মিয়ানমারের প্রতিবেশী দেশ চীনের সঙ্গেও এই গোষ্ঠীর ভালো সম্পর্ক রয়েছে।
মিয়ানমারে জান্তাবিরোধী ঐক্য জোরদার করতে একসঙ্গে বৈঠকে বসেছিল দেশটির ৭টি আদিবাসী সশস্ত্র সংগঠন। চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে দেশটির ওয়া রাজ্যের পাংঘশাংয়ে ইউনাইটেড ওয়া স্টেট আর্মির (ইউডব্লিউএসএ) প্রধান কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতী নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
বৈঠকে যোগ দেওয়া ওই সাতটি সশস্ত্র সংগঠন হলো—ইউনাইটেড ওয়া স্টেট আর্মির (ইউডব্লিউএসএ), আরাকান আর্মি (এএ), ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এনডিএএ), শান স্টেট প্রোগ্রেস পার্টি (এসএসপিপি), তাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি, মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মির (এমএনডিএএ) এবং কাচিন ইন্ডিপেনডেন্ট আর্মি (কেআইএ)। প্রথম ছয়টি সংগঠনের প্রধান সারির নেতারা বৈঠকে যোগ দেন। শুধু কাচিন ইন্ডিপেনডেন্ট আর্মি বৈঠকের ভোজসভায় তাদের প্রতিনিধি দল পাঠায়। সংগঠনটি মূল বৈঠকে অংশ নেয়নি।
আরাকান আর্মির ডেপুটি কমান্ডার ইন চিফ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নায়ো তুন অং জানিয়েছেন, এই সাত সংগঠনের রাজনৈতিক জোট ফেডারেল পলিটিক্যাল নেগোসিয়েশনাল অ্যান্ড কনস্যুলেটিভ কমিটি কোভিড–১৯ মহামারি শুরুর পর এই প্রথম বৈঠকে মিলিত হলো।
এক সংবাদ সম্মেলনে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নায়ো তুন অং বলেন, ‘ফেডারেল পলিটিক্যাল নেগোসিয়েশনাল অ্যান্ড কনস্যুলেটিভ কমিটির সদস্যরা প্রয়োজনের তাগিদেই বৈঠকে বসেছিলেন। এই বৈঠক মূলত আদিবাসী সশস্ত্র সংগঠনগুলোর ঐক্য আরও জোরদার করতেই আয়োজন করা হয়েছিল।’
নায়ো তুন অং আরও বলেন, ‘পাংঘশাংয়ে এএ–এর কার্যালয়ে আমিই দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং একই সঙ্গে আমি ফেডারেল পলিটিক্যাল নেগোসিয়েশনাল অ্যান্ড কনস্যুলেটিভ কমিটির সচিবও। আমরা পাংঘশাংয়ে ইউনাইটেড ওয়া স্টেট আর্মির সঙ্গে আমাদের সহযোগিতা আরও গভীর করতেই বৈঠকে বসেছিলাম। এ ছাড়া, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে যা ঘটছে সেই বিষয়ে মত বিনিময় এবং আর কোন কোন ক্ষেত্রে সহযোগিতা করা যায় সেই খাতগুলো চিহ্নিত করতেই এই বৈঠক।’
উল্লেখ্য, ইউনাইটেড ওয়া স্টেট আর্মি (ইউডব্লিউএসএ) মিয়ানমারের আদিবাসী সশস্ত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে অন্যতম শক্তিশালী সংগঠন। সংগঠনটি নিজেদের অঞ্চল বলে খ্যাত ওয়া রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের কাছেই রেখেছে। ধারণা করা হয়, এই সংগঠনটির অন্তত ৩০ হাজার সৈন্য এবং অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র রয়েছে। একই সঙ্গে মিয়ানমারের প্রতিবেশী দেশ চীনের সঙ্গেও এই গোষ্ঠীর ভালো সম্পর্ক রয়েছে।
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১২ আগস্ট ২০২৫আরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১২ আগস্ট ২০২৫পাকিস্তান আবারও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধের হুমকি দিয়েছে। এবার পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ বিলাওয়াল ভুট্টো ভারতকে সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার বিষয়ে হুমকি দিয়েছেন। পাকিস্তানের সাবেক এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন, ভারত পাকিস্তানের ‘বড় ক্ষতি’ করেছে এবং প্রধানমন্ত্রী...
১২ আগস্ট ২০২৫